মাত্র একদিন আগেই বহুল আলোচিত নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। উৎক্ষেপণের পরপরই এবার দেশটি দাবি করেছে, তাদের স্যাটেলাইট পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত দ্বীপ গুয়ামে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির ছবি তুলেছে। উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন সেই ছবি পর্যালোচনাও করেছেন।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি বা কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার উত্তর কোরিয়ার প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট গুয়ামের ছবি তুলেছে। প্রেসিডেন্ট কিম জং উন সেসব ছবি পর্যালোচনা করেছেন।
কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিম জং উন প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ গুয়ামের আকাশ থেকে দ্বীপটিতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্ডারসন এয়ার ফোর্স বেস, আপরা হারবার অন্যান্য প্রধান সামরিক ঘাঁটির মহাকাশের ছবি পর্যালোচনা করেছেন। এসব ছবি ২২ নভেম্বর সকাল ৯টা ২১ মিনিটে তোলে উত্তর কোরিয়ার নজরদারি স্যাটেলাইট।
এদিকে, গতকাল মঙ্গলবার এশিয়ার দেশ উত্তর কোরিয়া সফলভাবে কক্ষপথে একটি নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করার দাবি জানায়। পাশাপাশি শত্রুপক্ষের বিপজ্জনক সামরিক কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখতে আরও এ ধরনে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ঘোষণা দেয় দেশটি।
মালিগ্যিয়ুং-১ নামে ওই নজরদারি স্যাটেলাইটটি গতকাল মঙ্গলবার উৎক্ষেপণ করা হয়। উত্তর কোরিয়ার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ‘ছোমিলা-১’ নামে একটি রকেটের সাহায্যে কক্ষপথে পাঠানো হয়। কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘উত্তর কোরিয়ার আত্মরক্ষার অধিকারের আলোকে এ ধরনের নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা সঠিক।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ধরনের স্যাটেলাইট প্রতিপক্ষের ওপর নজরদারি করার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে। বিশেষ করে শত্রু বাহিনীর অবস্থান নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে এই স্যাটেলাইট উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েক গুণ এগিয়ে দেবে।
মাত্র একদিন আগেই বহুল আলোচিত নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। উৎক্ষেপণের পরপরই এবার দেশটি দাবি করেছে, তাদের স্যাটেলাইট পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত দ্বীপ গুয়ামে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির ছবি তুলেছে। উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন সেই ছবি পর্যালোচনাও করেছেন।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি বা কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার উত্তর কোরিয়ার প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট গুয়ামের ছবি তুলেছে। প্রেসিডেন্ট কিম জং উন সেসব ছবি পর্যালোচনা করেছেন।
কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিম জং উন প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ গুয়ামের আকাশ থেকে দ্বীপটিতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্ডারসন এয়ার ফোর্স বেস, আপরা হারবার অন্যান্য প্রধান সামরিক ঘাঁটির মহাকাশের ছবি পর্যালোচনা করেছেন। এসব ছবি ২২ নভেম্বর সকাল ৯টা ২১ মিনিটে তোলে উত্তর কোরিয়ার নজরদারি স্যাটেলাইট।
এদিকে, গতকাল মঙ্গলবার এশিয়ার দেশ উত্তর কোরিয়া সফলভাবে কক্ষপথে একটি নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করার দাবি জানায়। পাশাপাশি শত্রুপক্ষের বিপজ্জনক সামরিক কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখতে আরও এ ধরনে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ঘোষণা দেয় দেশটি।
মালিগ্যিয়ুং-১ নামে ওই নজরদারি স্যাটেলাইটটি গতকাল মঙ্গলবার উৎক্ষেপণ করা হয়। উত্তর কোরিয়ার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ‘ছোমিলা-১’ নামে একটি রকেটের সাহায্যে কক্ষপথে পাঠানো হয়। কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘উত্তর কোরিয়ার আত্মরক্ষার অধিকারের আলোকে এ ধরনের নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা সঠিক।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ধরনের স্যাটেলাইট প্রতিপক্ষের ওপর নজরদারি করার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে। বিশেষ করে শত্রু বাহিনীর অবস্থান নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে এই স্যাটেলাইট উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েক গুণ এগিয়ে দেবে।
ফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১০ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে