দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় উত্তর কোরিয়ার ড্রোন নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, উত্তর কোরিয়ার পাঁচটি ড্রোন আজ সোমবার আকাশসীমা লঙ্ঘন করে। সীমান্তে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনীকে যুদ্ধবিমান মোতায়েন ও হেলিকপ্টার আক্রমণ করতে প্ররোচিত করা হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী ড্রোনগুলো লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে। তবে কোনো ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত করা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা লি সেউং-ওহ এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘চারটি ড্রোন গাংঘওয়া দ্বীপের চারপাশে উড়েছে এবং একটি রাজধানী সিউলের উত্তর আকাশসীমার ওপর দিয়ে উড়েছে। এটি স্পষ্ট উসকানি এবং উত্তর কোরিয়ার দ্বারা আমাদের আকাশসীমায় আক্রমণ।
উত্তর কোরিয়ার ড্রোন আকাশসীমা লঙ্ঘনের প্রতিক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী আন্তকোরীয় সীমান্ত অঞ্চলে মনুষ্যবাহী ও মনুষ্যবিহীন আকাশযান পাঠিয়েছে। কিছু আকাশযান উত্তর কোরিয়ার ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছিল বলেও জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, এই প্রাথমিক নিরীক্ষণ মিশনে উত্তর কোরিয়ার সামরিক স্থাপনাগুলোর চিত্র গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর জিম্পোর কাছের আকাশে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী প্রথম উত্তর কোরিয়ার ড্রোনগুলো শনাক্ত করে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে আন্তকোরীয় সীমান্তে দক্ষিণের ভূখণ্ডে উত্তর কোরিয়ার একটি ড্রোন শেষবার শনাক্ত করা হয়েছিল। সেই সময় দক্ষিণ কোরিয়া বলেছিল, উত্তর কোরিয়ার একটি বিধ্বস্ত ড্রোন উদ্ধার করেছে। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থার ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করছিল।
উত্তর কোরিয়া চলতি বছর আক্রমণাত্মকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বাড়িয়েছে। প্রায়ই একসঙ্গে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে। পৃথক ৩৬ দিন তারা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ২০১২ সালে কিম জং উন ক্ষমতা গ্রহণের পরের বছর সর্বোচ্চসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের ঘটনা ঘটল চলতি বছর।
দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তাদের মতে, সর্বশেষ গত শুক্রবার দুটি স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে উত্তর কোরিয়া। পিয়ংইয়ংয়ের সুনান এলাকা থেকে কোরীয় উপদ্বীপ ও জাপানের মধ্যবর্তী জলসীমায় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় উত্তর কোরিয়ার ড্রোন নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, উত্তর কোরিয়ার পাঁচটি ড্রোন আজ সোমবার আকাশসীমা লঙ্ঘন করে। সীমান্তে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনীকে যুদ্ধবিমান মোতায়েন ও হেলিকপ্টার আক্রমণ করতে প্ররোচিত করা হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী ড্রোনগুলো লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে। তবে কোনো ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত করা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা লি সেউং-ওহ এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘চারটি ড্রোন গাংঘওয়া দ্বীপের চারপাশে উড়েছে এবং একটি রাজধানী সিউলের উত্তর আকাশসীমার ওপর দিয়ে উড়েছে। এটি স্পষ্ট উসকানি এবং উত্তর কোরিয়ার দ্বারা আমাদের আকাশসীমায় আক্রমণ।
উত্তর কোরিয়ার ড্রোন আকাশসীমা লঙ্ঘনের প্রতিক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী আন্তকোরীয় সীমান্ত অঞ্চলে মনুষ্যবাহী ও মনুষ্যবিহীন আকাশযান পাঠিয়েছে। কিছু আকাশযান উত্তর কোরিয়ার ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছিল বলেও জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, এই প্রাথমিক নিরীক্ষণ মিশনে উত্তর কোরিয়ার সামরিক স্থাপনাগুলোর চিত্র গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর জিম্পোর কাছের আকাশে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী প্রথম উত্তর কোরিয়ার ড্রোনগুলো শনাক্ত করে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে আন্তকোরীয় সীমান্তে দক্ষিণের ভূখণ্ডে উত্তর কোরিয়ার একটি ড্রোন শেষবার শনাক্ত করা হয়েছিল। সেই সময় দক্ষিণ কোরিয়া বলেছিল, উত্তর কোরিয়ার একটি বিধ্বস্ত ড্রোন উদ্ধার করেছে। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থার ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করছিল।
উত্তর কোরিয়া চলতি বছর আক্রমণাত্মকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বাড়িয়েছে। প্রায়ই একসঙ্গে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে। পৃথক ৩৬ দিন তারা ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ২০১২ সালে কিম জং উন ক্ষমতা গ্রহণের পরের বছর সর্বোচ্চসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের ঘটনা ঘটল চলতি বছর।
দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তাদের মতে, সর্বশেষ গত শুক্রবার দুটি স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে উত্তর কোরিয়া। পিয়ংইয়ংয়ের সুনান এলাকা থেকে কোরীয় উপদ্বীপ ও জাপানের মধ্যবর্তী জলসীমায় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
২ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
৩১ মিনিট আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে