ভিক্ষুক বললেই আমাদের চোখের সামনে এমন এক ব্যক্তির প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে—যার নোংরা ছেঁড়া জামা-কাপড়, রুক্ষ চুল। একমুঠো খাবারের আশায় তাঁর করুণ আকুতি। অর্থাৎ খুব গরিব এবং অসমর্থ মানুষেরাই বেঁচে থাকার জন্য অন্যের কাছে হাত পাতে।
তবে এমনও অনেকে আছেন ভিক্ষাবৃত্তি যাঁদের ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দিয়েছে। ভিক্ষা করেই বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন তাঁরা। এ ধরনের ভিক্ষুকদের কথা বললে সবার ওপরে রাখতে হবে ভারতের ভরত জৈনকে। দাবি করা হয়, তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ভিক্ষুক। মুম্বাইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করেন তিনি।
বুধবার ভরত জৈনের বিষয়ে ভারতীয় জিনিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শৈশবে দারিদ্র্যের কারণে তিনি কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করতে পারেননি। বর্তমানে স্ত্রী ও দুই পুত্র ছাড়াও তাঁর এক ভাই এবং বাবা রয়েছেন। পুত্ররা ইতিমধ্যেই পড়াশোনা শেষ করেছেন।
জানা গেছে, বর্তমানে ভরত জৈনের মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় সাড়ে সাত কোটি রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১০ কোটি টাকার কাছাকাছি। মুম্বাইয়ে দেড় কোটিরও বেশি টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁর। থানে এলাকায় রয়েছে দুটি দোকান। এ দুটি দোকান থেকে মাসে ৩০ হাজার রুপি ভাড়া পান তিনি।
মজার বিষয় হলো, এত টাকার মালিক হয়েও এখনো ভিক্ষা করেন ভরত। ভিক্ষা করেই তিনি প্রতি মাসে লাখ টাকা আয় করেন। পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন একটি ডুপ্লেক্স আবাসনে। শহরের সবচেয়ে ব্যয়বহুল স্কুলগুলোতে পড়াশোনা করে এই পরিবারের ছেলেমেয়েরা।
পরিবারের সদস্যরা ভরতকে মাঝে মাঝে ভিক্ষা করতে নিষেধ করলেও কে শোনে কার কথা। তিনি প্রতিদিনই নিয়ম করে ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাল বা আজাদ ময়দানে গিয়ে মানুষের কাছে হাত পাতেন।
ভিক্ষুক বললেই আমাদের চোখের সামনে এমন এক ব্যক্তির প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে—যার নোংরা ছেঁড়া জামা-কাপড়, রুক্ষ চুল। একমুঠো খাবারের আশায় তাঁর করুণ আকুতি। অর্থাৎ খুব গরিব এবং অসমর্থ মানুষেরাই বেঁচে থাকার জন্য অন্যের কাছে হাত পাতে।
তবে এমনও অনেকে আছেন ভিক্ষাবৃত্তি যাঁদের ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দিয়েছে। ভিক্ষা করেই বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন তাঁরা। এ ধরনের ভিক্ষুকদের কথা বললে সবার ওপরে রাখতে হবে ভারতের ভরত জৈনকে। দাবি করা হয়, তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ভিক্ষুক। মুম্বাইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করেন তিনি।
বুধবার ভরত জৈনের বিষয়ে ভারতীয় জিনিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শৈশবে দারিদ্র্যের কারণে তিনি কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করতে পারেননি। বর্তমানে স্ত্রী ও দুই পুত্র ছাড়াও তাঁর এক ভাই এবং বাবা রয়েছেন। পুত্ররা ইতিমধ্যেই পড়াশোনা শেষ করেছেন।
জানা গেছে, বর্তমানে ভরত জৈনের মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় সাড়ে সাত কোটি রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১০ কোটি টাকার কাছাকাছি। মুম্বাইয়ে দেড় কোটিরও বেশি টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁর। থানে এলাকায় রয়েছে দুটি দোকান। এ দুটি দোকান থেকে মাসে ৩০ হাজার রুপি ভাড়া পান তিনি।
মজার বিষয় হলো, এত টাকার মালিক হয়েও এখনো ভিক্ষা করেন ভরত। ভিক্ষা করেই তিনি প্রতি মাসে লাখ টাকা আয় করেন। পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন একটি ডুপ্লেক্স আবাসনে। শহরের সবচেয়ে ব্যয়বহুল স্কুলগুলোতে পড়াশোনা করে এই পরিবারের ছেলেমেয়েরা।
পরিবারের সদস্যরা ভরতকে মাঝে মাঝে ভিক্ষা করতে নিষেধ করলেও কে শোনে কার কথা। তিনি প্রতিদিনই নিয়ম করে ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাল বা আজাদ ময়দানে গিয়ে মানুষের কাছে হাত পাতেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১২ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগেলোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১ ঘণ্টা আগে