যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিচ্ছেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন। সেখানে নেতৃত্ব, সুশাসন ও অনলাইন চরমপন্থা নিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি এসব বিষয়ে বক্তব্য দেবেন তিনি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কেনেডি স্কুলে ‘দ্য অ্যাঞ্জেলোপোলোস গ্লোবাল পাবলিক লিডারস’ ফেলো হিসেবে একটি কোর্সে শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন জেসিন্ডা।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে নিজের নতুন দায়িত্বের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জেসিন্ডা লিখেছেন, হার্ভার্ডের কেনেডি স্কুলের সেন্টার ফর পাবলিক লিডারশিপ এবং ল স্কুলের বার্কম্যান ক্লেইন সেন্টার ফর ইন্টারনেট অ্যান্ড সোসাইটির যৌথ ফেলোশিপের মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করতে গিয়ে নিজেকে অত্যন্ত সম্মানিত মনে করছেন। ল স্কুলে অনলাইন চরমপন্থা আর কেনেডি স্কুলে নেতৃত্ব ও সুশাসনের বিষয়ে দক্ষতা গড়ে তোলার ওপর অধ্যয়নে জোর দেবেন বলে জানান তিনি।
জেসিন্ডা আরডার্নের হার্ভার্ড ফেলোশিপ দুটি আসছে শরতে শুরু হবে। ফলে অক্টোবরে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য সাধারণ নির্বাচনের সময় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে বিদেশে থাকতে হবে। এ বিষয়ে জেসিন্ডা বলেন, ‘আমি একটি সেমিস্টারের জন্য বিদেশে চলে যাব। ফেলোশিপ শেষ করেই ফিরে আসব। কারণ, দিন শেষে আমি নিউজিল্যান্ডেরই বাসিন্দা।’
চলতি বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন জেসিন্ডা আরডার্ন। সে সময় পরবর্তী নির্বাচনে তিনি অংশ নেবেন না বলেও জানিয়েছিলেন।
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে জেসিন্ডা আরডার্ন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমার যা যা প্রয়োজন, তা আমি পাব। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমি তা পাইনি। আমার প্রধানমন্ত্রিত্বের কয়েকটি বছর খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল।’
২০১৭ সালে মাত্র ৩৭ বছর বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে কনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিউজিল্যান্ডের সরকারপ্রধান হয়েছিলেন জেসিন্ডা। এরপর ২০২০ সালের নির্বাচনে ন্যাশনাল পার্টির প্রধান কলিন্সকে হারিয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী হন লেবার পার্টির নেতা জেসিন্ডা আরডার্ন। সেটি ছিল নিউজিল্যান্ডের ৫৩তম পার্লামেন্ট নির্বাচন। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর করোনা মহামারি, ক্রাইস্টচার্চ মসজিদে হামলা ও হোয়াইট আইল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের মতো বড় বড় ঘটনা সামাল দিতে হয়েছে তাঁকে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিচ্ছেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন। সেখানে নেতৃত্ব, সুশাসন ও অনলাইন চরমপন্থা নিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি এসব বিষয়ে বক্তব্য দেবেন তিনি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কেনেডি স্কুলে ‘দ্য অ্যাঞ্জেলোপোলোস গ্লোবাল পাবলিক লিডারস’ ফেলো হিসেবে একটি কোর্সে শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন জেসিন্ডা।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে নিজের নতুন দায়িত্বের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জেসিন্ডা লিখেছেন, হার্ভার্ডের কেনেডি স্কুলের সেন্টার ফর পাবলিক লিডারশিপ এবং ল স্কুলের বার্কম্যান ক্লেইন সেন্টার ফর ইন্টারনেট অ্যান্ড সোসাইটির যৌথ ফেলোশিপের মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করতে গিয়ে নিজেকে অত্যন্ত সম্মানিত মনে করছেন। ল স্কুলে অনলাইন চরমপন্থা আর কেনেডি স্কুলে নেতৃত্ব ও সুশাসনের বিষয়ে দক্ষতা গড়ে তোলার ওপর অধ্যয়নে জোর দেবেন বলে জানান তিনি।
জেসিন্ডা আরডার্নের হার্ভার্ড ফেলোশিপ দুটি আসছে শরতে শুরু হবে। ফলে অক্টোবরে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য সাধারণ নির্বাচনের সময় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে বিদেশে থাকতে হবে। এ বিষয়ে জেসিন্ডা বলেন, ‘আমি একটি সেমিস্টারের জন্য বিদেশে চলে যাব। ফেলোশিপ শেষ করেই ফিরে আসব। কারণ, দিন শেষে আমি নিউজিল্যান্ডেরই বাসিন্দা।’
চলতি বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন জেসিন্ডা আরডার্ন। সে সময় পরবর্তী নির্বাচনে তিনি অংশ নেবেন না বলেও জানিয়েছিলেন।
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে জেসিন্ডা আরডার্ন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমার যা যা প্রয়োজন, তা আমি পাব। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমি তা পাইনি। আমার প্রধানমন্ত্রিত্বের কয়েকটি বছর খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল।’
২০১৭ সালে মাত্র ৩৭ বছর বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে কনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিউজিল্যান্ডের সরকারপ্রধান হয়েছিলেন জেসিন্ডা। এরপর ২০২০ সালের নির্বাচনে ন্যাশনাল পার্টির প্রধান কলিন্সকে হারিয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী হন লেবার পার্টির নেতা জেসিন্ডা আরডার্ন। সেটি ছিল নিউজিল্যান্ডের ৫৩তম পার্লামেন্ট নির্বাচন। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর করোনা মহামারি, ক্রাইস্টচার্চ মসজিদে হামলা ও হোয়াইট আইল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের মতো বড় বড় ঘটনা সামাল দিতে হয়েছে তাঁকে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
১৭ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে