ঢাকা: 'এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা খুবই নিন্দনীয়। তবে আজ এখানে মানুষের আলো, আফজাল পরিবারের জীবনের আলো মিলে সর্বদা অন্ধকার দূর করবে।' ট্রাকচাপায় কানাডার এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে হত্যা প্রসঙ্গে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এ বক্তব্য দেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, কানাডিয়ান মুসলিম পরিবারের চার সদস্য নিহত হওয়ায় তাঁদের স্মরণে লন্ডন মুসলিম মসজিদের বাইরে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। কয়েক হাজার লোকের সঙ্গে এ সভায় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোও যোগ দেন। নিহতদের স্মরণে ফুল দেওয়ার পরে সবার উদ্দেশে বক্তব্য দেন তিনি। হামলার ঘটনায় নিন্দার পাশাপাশি এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসও দেন ট্রুডো। এর আগে হাউস অব কমন্সে বক্তৃতাকালে ট্রুডো বলেন, এই হত্যাকাণ্ড কোনো দুর্ঘটনা নয়, এটা একটা সন্ত্রাসী হামলা। ঘৃণা থেকে প্ররোচিত হয়ে এ হামলা চালানো হয়েছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসলামবিদ্বেষ থেকে এ হামলা চালানো হয়েছে।
লন্ডন মুসলিম মসজিদের প্রধান বিলাল রাহাল বলেন, 'আপনার গায়ের রং, বিশ্বাস অথবা জন্মস্থানের কারণে আপনাকে আলাদা করে ভাবার সুযোগ দেবেন না। এটা আমাদের শহর এবং আমরা এই শহর ছেড়ে কোথাও যাচ্ছি না।'
প্রসঙ্গত, গত রোববার কানাডার অন্টারিও প্রদেশের লন্ডন শহরে এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যা করা হয়। দেশটির পুলিশ জানায়, মুসলিমবিদ্বেষ থেকেই পূর্বপরিকল্পিতভাবে এই হামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতরা হলেন সালমান আফজাল (৪৬), তাঁর স্ত্রী মদিহা সালমান (৪৪), তাঁদের ১৫ বছরের কন্যা ইয়মনা আফজাল এবং আফজালের ৭৪ বছর বয়স্ক মা। বেঁচে যাওয়া ৯ বছরের ছেলে ফয়েজ আফজাল স্থিতিশীল অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
রোববার ঘটনার পরপরই ২০ বছর বয়সী কানাডিয়ান তরুণ নাথানিয়াল ভেল্টম্যানকে আটক করে পুলিশ। ভেল্টম্যান ওই ট্রাকের চালক ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে চারজনকে হত্যা এবং একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে।
ঢাকা: 'এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা খুবই নিন্দনীয়। তবে আজ এখানে মানুষের আলো, আফজাল পরিবারের জীবনের আলো মিলে সর্বদা অন্ধকার দূর করবে।' ট্রাকচাপায় কানাডার এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে হত্যা প্রসঙ্গে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এ বক্তব্য দেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, কানাডিয়ান মুসলিম পরিবারের চার সদস্য নিহত হওয়ায় তাঁদের স্মরণে লন্ডন মুসলিম মসজিদের বাইরে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। কয়েক হাজার লোকের সঙ্গে এ সভায় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোও যোগ দেন। নিহতদের স্মরণে ফুল দেওয়ার পরে সবার উদ্দেশে বক্তব্য দেন তিনি। হামলার ঘটনায় নিন্দার পাশাপাশি এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসও দেন ট্রুডো। এর আগে হাউস অব কমন্সে বক্তৃতাকালে ট্রুডো বলেন, এই হত্যাকাণ্ড কোনো দুর্ঘটনা নয়, এটা একটা সন্ত্রাসী হামলা। ঘৃণা থেকে প্ররোচিত হয়ে এ হামলা চালানো হয়েছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসলামবিদ্বেষ থেকে এ হামলা চালানো হয়েছে।
লন্ডন মুসলিম মসজিদের প্রধান বিলাল রাহাল বলেন, 'আপনার গায়ের রং, বিশ্বাস অথবা জন্মস্থানের কারণে আপনাকে আলাদা করে ভাবার সুযোগ দেবেন না। এটা আমাদের শহর এবং আমরা এই শহর ছেড়ে কোথাও যাচ্ছি না।'
প্রসঙ্গত, গত রোববার কানাডার অন্টারিও প্রদেশের লন্ডন শহরে এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যা করা হয়। দেশটির পুলিশ জানায়, মুসলিমবিদ্বেষ থেকেই পূর্বপরিকল্পিতভাবে এই হামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতরা হলেন সালমান আফজাল (৪৬), তাঁর স্ত্রী মদিহা সালমান (৪৪), তাঁদের ১৫ বছরের কন্যা ইয়মনা আফজাল এবং আফজালের ৭৪ বছর বয়স্ক মা। বেঁচে যাওয়া ৯ বছরের ছেলে ফয়েজ আফজাল স্থিতিশীল অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
রোববার ঘটনার পরপরই ২০ বছর বয়সী কানাডিয়ান তরুণ নাথানিয়াল ভেল্টম্যানকে আটক করে পুলিশ। ভেল্টম্যান ওই ট্রাকের চালক ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে চারজনকে হত্যা এবং একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ সেকেন্ড আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৮ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে