ইউক্রেনে আক্রমণ কমানো এবং যুদ্ধের তীব্রতা কমিয়ে আনার ব্যাপারে রাশিয়া ইঙ্গিত দেওয়ার পরপরই বিশ্ব বাজারে কমতে শুরু করেছে তেলের দাম। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনার ফলে ইউক্রেনে চলমান সংঘাতের পরিমাণ কমে যাওয়ার সংকেত হিসেবে বিবেচনা করায় তেলের দামের এই অবনমন হয়েছে বলে বলছেন বিশ্লেষকেরা। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুসারে নিউইয়র্কে তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে অন্তত ৭ ডলারেরও বেশি কমেছে। ফলে সেখানে ব্যারেল প্রতি তেলের দাম ১০০ ডলারের নিচে নেমে গেছে।
রাশিয়ার প্রধান আলোচক জানিয়েছেন, পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে প্রেসিডেন্ট পর্যায়ের একটি বৈঠক আয়োজনের ইচ্ছা তাঁদের রয়েছে। কিয়েভ সংকটের শুরু থেকেই পুতিনের সঙ্গে সরারসরি আলোচনা করতে চেয়েছে।
কানাডার সিআইবিসি প্রাইভেট ওয়েলথ ম্যানেজমেন্টের সিনিয়র এনার্জি ট্রেডার রেবেকা বেবিন বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা এবং বিনিয়োগকারীরা তেলের বাজার অতিমাত্রায় অস্থির হওয়ার কারণে অশোধিত তেলের ওপর থেকে তাঁদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করেছেন।’ তাঁর মতে এটিও তেলের মূল্য কমে যাওয়ার পেছনের কারণ হতে পারে।
এদিকে, উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট বা ন্যাটোতে যোগ দেবে না বলে রাশিয়াকে জানিয়েছে ইউক্রেন। এদিকে চেরিনিভ এবং রাজধানী কিয়েভের কাছে সামরিক তৎপরতা ব্যাপকভাবে কমানো হবে বলে ইউক্রেনকে প্রতিশ্রুতি জানিয়েছে রাশিয়া।
মঙ্গলবার তুরস্কে রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের সদস্য ডেভিড আরাখামিয়া বলেন, নিরাপত্তা গ্যারান্টি কাজ করলে ইউক্রেন নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করবে।
ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের আরেক সদস্য আলেক্সান্ডার চ্যালি বলেন, ইউক্রেন ‘কোনো সামরিক-রাজনৈতিক জোটে’ যোগ দেবে না।
এদিকে রাশিয়া জানিয়েছে, সেনা তৎপরতা কমানো মানে যুদ্ধবিরতি নয়।
ইউক্রেনে আক্রমণ কমানো এবং যুদ্ধের তীব্রতা কমিয়ে আনার ব্যাপারে রাশিয়া ইঙ্গিত দেওয়ার পরপরই বিশ্ব বাজারে কমতে শুরু করেছে তেলের দাম। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনার ফলে ইউক্রেনে চলমান সংঘাতের পরিমাণ কমে যাওয়ার সংকেত হিসেবে বিবেচনা করায় তেলের দামের এই অবনমন হয়েছে বলে বলছেন বিশ্লেষকেরা। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুসারে নিউইয়র্কে তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে অন্তত ৭ ডলারেরও বেশি কমেছে। ফলে সেখানে ব্যারেল প্রতি তেলের দাম ১০০ ডলারের নিচে নেমে গেছে।
রাশিয়ার প্রধান আলোচক জানিয়েছেন, পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে প্রেসিডেন্ট পর্যায়ের একটি বৈঠক আয়োজনের ইচ্ছা তাঁদের রয়েছে। কিয়েভ সংকটের শুরু থেকেই পুতিনের সঙ্গে সরারসরি আলোচনা করতে চেয়েছে।
কানাডার সিআইবিসি প্রাইভেট ওয়েলথ ম্যানেজমেন্টের সিনিয়র এনার্জি ট্রেডার রেবেকা বেবিন বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা এবং বিনিয়োগকারীরা তেলের বাজার অতিমাত্রায় অস্থির হওয়ার কারণে অশোধিত তেলের ওপর থেকে তাঁদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করেছেন।’ তাঁর মতে এটিও তেলের মূল্য কমে যাওয়ার পেছনের কারণ হতে পারে।
এদিকে, উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট বা ন্যাটোতে যোগ দেবে না বলে রাশিয়াকে জানিয়েছে ইউক্রেন। এদিকে চেরিনিভ এবং রাজধানী কিয়েভের কাছে সামরিক তৎপরতা ব্যাপকভাবে কমানো হবে বলে ইউক্রেনকে প্রতিশ্রুতি জানিয়েছে রাশিয়া।
মঙ্গলবার তুরস্কে রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের সদস্য ডেভিড আরাখামিয়া বলেন, নিরাপত্তা গ্যারান্টি কাজ করলে ইউক্রেন নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করবে।
ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের আরেক সদস্য আলেক্সান্ডার চ্যালি বলেন, ইউক্রেন ‘কোনো সামরিক-রাজনৈতিক জোটে’ যোগ দেবে না।
এদিকে রাশিয়া জানিয়েছে, সেনা তৎপরতা কমানো মানে যুদ্ধবিরতি নয়।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৪ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে