অনলাইন ডেস্ক
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের জিয়া চৌধুরীকে ঘানায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী (Resident Coordinator) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। ঘানা সরকারের সম্মতির পর এই নিয়োগ কার্যকর হয়েছে ২১ জুন থেকে। জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জিয়া চৌধুরী উন্নয়ন ও মানবিক কর্মকাণ্ডে ২৫ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা নিয়ে এই পদে যোগ দিচ্ছেন। এর আগে তিনি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে বতসোয়ানায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
জিয়া চৌধুরী তাঁর উন্নয়ন কর্মজীবন শুরু করেন বঙ্গোপসাগরের একটি দূরবর্তী, দুর্যোগপ্রবণ দ্বীপে জাতীয় পর্যায়ের ফিল্ড অফিসার হিসেবে। এরপর তিনি আফ্রিকা, এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সমন্বয় ও নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন, মানবিক সহায়তার মান বজায় রাখা এবং নীতিমালা তৈরির কাজে যুক্ত ছিলেন।
এ ছাড়া, জিয়া চৌধুরী ন্যায়ভিত্তিক খাদ্য ব্যবসার ওপর ভিত্তি করে একটি সামাজিক উদ্যোগ (Social Enterprise) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার পরিচালনা পর্ষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
কর্মজীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের মধ্যে তিনি সুদান এবং বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কেয়ারের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনের সময় তিনি ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি কর্মীর একটি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ওই সময় তিনি উন্নয়ন ও মানবিক কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট মোকাবিলায় অন্যতম বৃহৎ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন।
জিয়া চৌধুরী লন্ডনের সোয়াস (SOAS), ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে ভূগোল বিষয়ে স্নাতক এবং ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার থেকে উন্নয়ন প্রকল্প ব্যবস্থাপনা ও বাস্তবায়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি বিবাহিত এবং তিন সন্তানের জনক।
আরও খবর পড়ুন:
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের জিয়া চৌধুরীকে ঘানায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী (Resident Coordinator) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। ঘানা সরকারের সম্মতির পর এই নিয়োগ কার্যকর হয়েছে ২১ জুন থেকে। জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জিয়া চৌধুরী উন্নয়ন ও মানবিক কর্মকাণ্ডে ২৫ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা নিয়ে এই পদে যোগ দিচ্ছেন। এর আগে তিনি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে বতসোয়ানায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
জিয়া চৌধুরী তাঁর উন্নয়ন কর্মজীবন শুরু করেন বঙ্গোপসাগরের একটি দূরবর্তী, দুর্যোগপ্রবণ দ্বীপে জাতীয় পর্যায়ের ফিল্ড অফিসার হিসেবে। এরপর তিনি আফ্রিকা, এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সমন্বয় ও নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন, মানবিক সহায়তার মান বজায় রাখা এবং নীতিমালা তৈরির কাজে যুক্ত ছিলেন।
এ ছাড়া, জিয়া চৌধুরী ন্যায়ভিত্তিক খাদ্য ব্যবসার ওপর ভিত্তি করে একটি সামাজিক উদ্যোগ (Social Enterprise) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার পরিচালনা পর্ষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
কর্মজীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের মধ্যে তিনি সুদান এবং বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কেয়ারের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনের সময় তিনি ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি কর্মীর একটি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ওই সময় তিনি উন্নয়ন ও মানবিক কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট মোকাবিলায় অন্যতম বৃহৎ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন।
জিয়া চৌধুরী লন্ডনের সোয়াস (SOAS), ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে ভূগোল বিষয়ে স্নাতক এবং ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার থেকে উন্নয়ন প্রকল্প ব্যবস্থাপনা ও বাস্তবায়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি বিবাহিত এবং তিন সন্তানের জনক।
আরও খবর পড়ুন:
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৪ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে