পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে জঙ্গি হামলায় ২০০ জন নিহত হয়েছেন। আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত সশস্ত্র গোষ্ঠী জামায়াত নুসরাত আল-ইসলাম ওয়াল-মুসলিম (জেএনআইএম) এ হামলার দায় স্বীকার করেছে। ওই হামলায় কমপক্ষে আরও ১৪০ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল রোববার (২৫ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার কায়া শহরের প্রায় ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল) উত্তরে অবস্থিত বারসালোঘো অঞ্চলে এই হামলার ঘটনা ঘটে। বিশ্লেষকেরা এই কায়া শহরটিকে রাজধানী ওয়াগাদুগুকে রক্ষাকারী সর্বশেষ স্থায়ী বাহিনীর আবাসস্থল হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
আল জাজিরা বলছে, হামলার সময় নিরাপত্তা ফাঁড়ি রক্ষার জন্য পরিখা খননকারী লোকজনের ওপর গুলি চালায় জঙ্গিরা। হামলার পর বেশ কয়েকজন সৈন্য নিখোঁজ ছিল এবং হামলাকারীরা অস্ত্র ও একটি সামরিক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে যায়।
সেনেগালের ডাকার থেকে আল জাজিরার নিকোলাস হক বলেছেন, জেএনআইএম হামলার পরের ভয়াবহ ভিডিও পোস্ট করেছে। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি, নারী-পুরুষ এবং শিশুরা যেই পরিখা খনন করছিল, তাঁরা সেটির ভেতরে মরে পড়ে আছে। কার্যত এটি তাদের গণকবরে পরিণত হয়েছে।’
হামলায় আহতদের চিকিৎসার জন্য এলাকার হাসপাতালে কায়া থেকে ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য চিকিৎসা কর্মীদের আনা হয়েছে। নিকোলাস হক উল্লেখ করেছেন, বুরকিনা ফাসোর সেনাবাহিনী শুক্রবারই জানত যে, একটি আক্রমণ ঘটতে চলেছে এবং এ লক্ষ্যে জনগণকে তাঁরা পরিখা খননের জন্য আহ্বান জানিয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি বুরকিনা ফাসোর সেনাবাহিনীর হতাশাকেই তুলে ধরছে। এই বাহিনী আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে তাদের দেশের অর্ধেক অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে।’
বুরকিনা ফাসোতে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে এবং ২০ লাখেরও বেশি মানুষকে বাস্তুচ্যুত করেছে। সাম্প্রতিক নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিল (এনআরসি) বিশ্বের সবচেয়ে অবহেলিত বাস্তুচ্যুতি সংকটের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
এনআরসি অনুসারে, সহিংসতায় গত বছর এই দেশটিতে ৮ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন, যা আগের বছরের মৃত্যুর তুলনায় দ্বিগুণ।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে জঙ্গি হামলায় ২০০ জন নিহত হয়েছেন। আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত সশস্ত্র গোষ্ঠী জামায়াত নুসরাত আল-ইসলাম ওয়াল-মুসলিম (জেএনআইএম) এ হামলার দায় স্বীকার করেছে। ওই হামলায় কমপক্ষে আরও ১৪০ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল রোববার (২৫ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার কায়া শহরের প্রায় ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল) উত্তরে অবস্থিত বারসালোঘো অঞ্চলে এই হামলার ঘটনা ঘটে। বিশ্লেষকেরা এই কায়া শহরটিকে রাজধানী ওয়াগাদুগুকে রক্ষাকারী সর্বশেষ স্থায়ী বাহিনীর আবাসস্থল হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
আল জাজিরা বলছে, হামলার সময় নিরাপত্তা ফাঁড়ি রক্ষার জন্য পরিখা খননকারী লোকজনের ওপর গুলি চালায় জঙ্গিরা। হামলার পর বেশ কয়েকজন সৈন্য নিখোঁজ ছিল এবং হামলাকারীরা অস্ত্র ও একটি সামরিক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে যায়।
সেনেগালের ডাকার থেকে আল জাজিরার নিকোলাস হক বলেছেন, জেএনআইএম হামলার পরের ভয়াবহ ভিডিও পোস্ট করেছে। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি, নারী-পুরুষ এবং শিশুরা যেই পরিখা খনন করছিল, তাঁরা সেটির ভেতরে মরে পড়ে আছে। কার্যত এটি তাদের গণকবরে পরিণত হয়েছে।’
হামলায় আহতদের চিকিৎসার জন্য এলাকার হাসপাতালে কায়া থেকে ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য চিকিৎসা কর্মীদের আনা হয়েছে। নিকোলাস হক উল্লেখ করেছেন, বুরকিনা ফাসোর সেনাবাহিনী শুক্রবারই জানত যে, একটি আক্রমণ ঘটতে চলেছে এবং এ লক্ষ্যে জনগণকে তাঁরা পরিখা খননের জন্য আহ্বান জানিয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি বুরকিনা ফাসোর সেনাবাহিনীর হতাশাকেই তুলে ধরছে। এই বাহিনী আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে তাদের দেশের অর্ধেক অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে।’
বুরকিনা ফাসোতে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে এবং ২০ লাখেরও বেশি মানুষকে বাস্তুচ্যুত করেছে। সাম্প্রতিক নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিল (এনআরসি) বিশ্বের সবচেয়ে অবহেলিত বাস্তুচ্যুতি সংকটের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
এনআরসি অনুসারে, সহিংসতায় গত বছর এই দেশটিতে ৮ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন, যা আগের বছরের মৃত্যুর তুলনায় দ্বিগুণ।
ইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
৩ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
২৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৩৬ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১ ঘণ্টা আগে