আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মারাত্মক সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ গরিব দেশের লোকজন প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পায় না। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। এই গরিব দেশের তালিকায় আছে বাংলাদেশও। গবেষণায় বলা হয়েছে, গরিব দেশগুলোতে মারাত্মক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বা ওষুধ-প্রতিরোধী সংক্রমণে আক্রান্ত মাত্র ৭ শতাংশেরও কম মানুষ প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পায়।
ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজেস জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এর ফলে শুধু দুর্ভোগ ও মৃত্যু বাড়ছে না, বরং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) বা অণুজীবের ওষুধ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বেড়ে চলেছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে এএমআর-এর কারণে বছরে ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে।
এএমআর হলো এমন এক প্রক্রিয়া যেখানে ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অণুজীব চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার এর অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, অতিরিক্ত ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দিতে গিয়ে প্রয়োজনীয় নাগালের বিষয়টি অবহেলিত হয়েছে।
এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা মনে করেন, আফ্রিকার ভাইরাস কবলিত অঞ্চলে এইচআইভি ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার জন্য এই শতাব্দীর শুরুতে যে ধরনের লড়াই করা হয়েছিল, একই রকম প্রচেষ্টা এএমআর মোকাবিলায় প্রয়োজন।
গবেষণার জ্যেষ্ঠ লেখক ডা. জেনিফার কোহন বলেছেন, ‘বাস্তব চিত্র হলো—মারাত্মক ওষুধ-প্রতিরোধী সংক্রমণে আক্রান্ত বেশির ভাগ মানুষই প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পাচ্ছে না।’ এই গবেষণাটিই স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে চিকিৎসার এই ব্যবধানকে প্রথমবারের মতো পরিমাপ করেছে। গ্লোবাল অ্যান্টিবায়োটিক রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছে।
গবেষকেরা বাংলাদেশ, ব্রাজিল, মিশর, ভারত, কেনিয়া, মেক্সিকো, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা—এই আটটি দেশের ওপর মনোযোগ দিয়েছেন। তাঁরা কার্বাপেনেম-প্রতিরোধী গ্রাম-নেগেটিভ (সিআরজিএন) সংক্রমণের সংখ্যার মডেলিং ডেটা ব্যবহার করেছেন, যা ওষুধ-প্রতিরোধী এবং ক্রমেই বাড়ছে। এরপর ৮ ধরনের অ্যান্টিবায়োটিকের বিক্রি ডেটা খতিয়ে দেখেছেন যা এই সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই আটটি দেশে ২০১৯ সালে আনুমানিক ১৫ লাখ সিআরজিএন সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন এবং প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মৃত্যু হয়েছে। মাত্র ১ লাখ ৪ হাজার ডোজ অ্যান্টিবায়োটিক সংগ্রহ করা হয়েছিল, যা সিআরজিএন সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর। সেই হিসাবে গড়ে মাত্র ৬ দশমিক ৯ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক অ্যান্টিবায়োটিক সহজলভ্য ছিল। কেনিয়ায় এটি ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ২ শতাংশ, আর মেক্সিকো ও মিশরে ছিল সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
গ্লোবাল অ্যান্টিবায়োটিক রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপের গ্লোবাল অ্যাকসেস ডিরেক্টর কোহন বলেন, ‘এই চিত্র অন্যান্য গরিব দেশগুলোতেও একই রকম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ কোহন জোর দিয়ে বলেন, ওষুধের অভাবের প্রধান কারণ হলো রোগ ও মৃত্যুর হার বৃদ্ধি। তবে এটি এএমআর-ও বাড়াতে পারে।
অন্যান্য অকার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের চেষ্টা করলে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার দীর্ঘস্থায়ী হয়, যা রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে ওষুধ-প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলা গেলে তাদের বিস্তার রোধ করা যায়।
চিকিৎসার এই ব্যবধানের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে বলে জানান কোহন। তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে হয়তো অসুস্থ মানুষ রোগ নির্ণয়ের জন্য হাসপাতালেই পৌঁছাতে পারে না, অথবা যারা পৌঁছায় তারাও চিকিৎসার খরচ বহন করতে পারে না। তিনি বলেন, ‘আমরা নতুন অ্যান্টিবায়োটিকগুলো চালু করার ক্ষেত্রে আমেরিকা ও ইউরোপের কয়েকটি দেশের ওপর মনোযোগ দিচ্ছি। অথচ রোগের আসল বোঝাটা সেখানে নেই।’
কোহনের মতে, ‘আমরা এই ধারণা বদলাতে চাই যে, স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে আমরা শুধু সচেতনতা, নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণে মনোযোগ দেব, আর উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে শুধু উদ্ভাবনের দিকে নজর দেব। আসলে সব জায়গায় একই সময়ে সবগুলোর ওপর জোর দিতে হবে।’ কোহন বলেন, এইচআইভি-এর জন্য যে ব্যবস্থাগুলো ভালোভাবে কাজ করেছে, সেগুলো এএমআর-এর ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা যেতে পারে।
গবেষণা দল এইচআইভি-এর বিশ্বব্যাপী নীতি নির্ধারকদের সেট করা ‘কেয়ার ক্যাসকেডের’ মতো চিকিৎসার লক্ষ্য নির্ধারণের আহ্বান জানিয়েছে। এইচআইভি-এর ক্ষেত্রে লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে কমপক্ষে ৯৫ শতাংশ এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিকে শনাক্ত করা, তাদের ৯৫ শতাংশকে অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল চিকিৎসার আওতায় আনা এবং তাদের ৯৫ শতাংশের শরীরে ভাইরাসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা।
কোহন বলেন, তিনি এই ধারণা শুনে অবাক হয়েছেন যে, ‘কিছু দেশ আসলে (অ্যান্টিবায়োটিক) সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সক্ষম নয়।’ তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, এটা সত্যি।’ তাঁর মতে, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাতেও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ নির্ণয় ও চিকিৎসা কঠিন হতে পারে। তিনি বলেন, ‘সব জায়গায় (সেবার) নাগাল থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যেভাবে দেখেন না কেন, একটি বড় নাগালের ব্যবধান রয়েছে।’
মারাত্মক সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ গরিব দেশের লোকজন প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পায় না। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। এই গরিব দেশের তালিকায় আছে বাংলাদেশও। গবেষণায় বলা হয়েছে, গরিব দেশগুলোতে মারাত্মক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বা ওষুধ-প্রতিরোধী সংক্রমণে আক্রান্ত মাত্র ৭ শতাংশেরও কম মানুষ প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পায়।
ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজেস জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এর ফলে শুধু দুর্ভোগ ও মৃত্যু বাড়ছে না, বরং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) বা অণুজীবের ওষুধ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বেড়ে চলেছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে এএমআর-এর কারণে বছরে ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে।
এএমআর হলো এমন এক প্রক্রিয়া যেখানে ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অণুজীব চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার এর অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, অতিরিক্ত ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দিতে গিয়ে প্রয়োজনীয় নাগালের বিষয়টি অবহেলিত হয়েছে।
এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা মনে করেন, আফ্রিকার ভাইরাস কবলিত অঞ্চলে এইচআইভি ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার জন্য এই শতাব্দীর শুরুতে যে ধরনের লড়াই করা হয়েছিল, একই রকম প্রচেষ্টা এএমআর মোকাবিলায় প্রয়োজন।
গবেষণার জ্যেষ্ঠ লেখক ডা. জেনিফার কোহন বলেছেন, ‘বাস্তব চিত্র হলো—মারাত্মক ওষুধ-প্রতিরোধী সংক্রমণে আক্রান্ত বেশির ভাগ মানুষই প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পাচ্ছে না।’ এই গবেষণাটিই স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে চিকিৎসার এই ব্যবধানকে প্রথমবারের মতো পরিমাপ করেছে। গ্লোবাল অ্যান্টিবায়োটিক রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছে।
গবেষকেরা বাংলাদেশ, ব্রাজিল, মিশর, ভারত, কেনিয়া, মেক্সিকো, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা—এই আটটি দেশের ওপর মনোযোগ দিয়েছেন। তাঁরা কার্বাপেনেম-প্রতিরোধী গ্রাম-নেগেটিভ (সিআরজিএন) সংক্রমণের সংখ্যার মডেলিং ডেটা ব্যবহার করেছেন, যা ওষুধ-প্রতিরোধী এবং ক্রমেই বাড়ছে। এরপর ৮ ধরনের অ্যান্টিবায়োটিকের বিক্রি ডেটা খতিয়ে দেখেছেন যা এই সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই আটটি দেশে ২০১৯ সালে আনুমানিক ১৫ লাখ সিআরজিএন সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন এবং প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মৃত্যু হয়েছে। মাত্র ১ লাখ ৪ হাজার ডোজ অ্যান্টিবায়োটিক সংগ্রহ করা হয়েছিল, যা সিআরজিএন সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর। সেই হিসাবে গড়ে মাত্র ৬ দশমিক ৯ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক অ্যান্টিবায়োটিক সহজলভ্য ছিল। কেনিয়ায় এটি ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ২ শতাংশ, আর মেক্সিকো ও মিশরে ছিল সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
গ্লোবাল অ্যান্টিবায়োটিক রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপের গ্লোবাল অ্যাকসেস ডিরেক্টর কোহন বলেন, ‘এই চিত্র অন্যান্য গরিব দেশগুলোতেও একই রকম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ কোহন জোর দিয়ে বলেন, ওষুধের অভাবের প্রধান কারণ হলো রোগ ও মৃত্যুর হার বৃদ্ধি। তবে এটি এএমআর-ও বাড়াতে পারে।
অন্যান্য অকার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের চেষ্টা করলে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার দীর্ঘস্থায়ী হয়, যা রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে ওষুধ-প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলা গেলে তাদের বিস্তার রোধ করা যায়।
চিকিৎসার এই ব্যবধানের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে বলে জানান কোহন। তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে হয়তো অসুস্থ মানুষ রোগ নির্ণয়ের জন্য হাসপাতালেই পৌঁছাতে পারে না, অথবা যারা পৌঁছায় তারাও চিকিৎসার খরচ বহন করতে পারে না। তিনি বলেন, ‘আমরা নতুন অ্যান্টিবায়োটিকগুলো চালু করার ক্ষেত্রে আমেরিকা ও ইউরোপের কয়েকটি দেশের ওপর মনোযোগ দিচ্ছি। অথচ রোগের আসল বোঝাটা সেখানে নেই।’
কোহনের মতে, ‘আমরা এই ধারণা বদলাতে চাই যে, স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে আমরা শুধু সচেতনতা, নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণে মনোযোগ দেব, আর উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে শুধু উদ্ভাবনের দিকে নজর দেব। আসলে সব জায়গায় একই সময়ে সবগুলোর ওপর জোর দিতে হবে।’ কোহন বলেন, এইচআইভি-এর জন্য যে ব্যবস্থাগুলো ভালোভাবে কাজ করেছে, সেগুলো এএমআর-এর ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা যেতে পারে।
গবেষণা দল এইচআইভি-এর বিশ্বব্যাপী নীতি নির্ধারকদের সেট করা ‘কেয়ার ক্যাসকেডের’ মতো চিকিৎসার লক্ষ্য নির্ধারণের আহ্বান জানিয়েছে। এইচআইভি-এর ক্ষেত্রে লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে কমপক্ষে ৯৫ শতাংশ এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিকে শনাক্ত করা, তাদের ৯৫ শতাংশকে অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল চিকিৎসার আওতায় আনা এবং তাদের ৯৫ শতাংশের শরীরে ভাইরাসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা।
কোহন বলেন, তিনি এই ধারণা শুনে অবাক হয়েছেন যে, ‘কিছু দেশ আসলে (অ্যান্টিবায়োটিক) সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সক্ষম নয়।’ তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, এটা সত্যি।’ তাঁর মতে, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাতেও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ নির্ণয় ও চিকিৎসা কঠিন হতে পারে। তিনি বলেন, ‘সব জায়গায় (সেবার) নাগাল থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যেভাবে দেখেন না কেন, একটি বড় নাগালের ব্যবধান রয়েছে।’
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে