যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী মানুষের দেহে শূকরেরে কিডনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন। অবশ্য সেই কিডনি প্রতিস্থাপনের আগে সেটিতে জিনগত অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছিল। সেই প্রতিস্থাপিত কিডনি মানুষের দেহে ৩২ দিনেরও বেশি সময় স্বাভাবিক কিডনির মতো সক্রিয়। আরও এক মাস কিডনির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার পর বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে আবারও তথ্য প্রকাশ করবেন। গবেষকেরা বলছেন, কিডনি দুষ্প্রাপ্যতা কমাতে এই গবেষণা মানবজাতিকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তির দেহে কিডনিটি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল তাঁর শরীর সচল থাকলেও মস্তিষ্ক সচল নেই। এই গবেষণা আন্তঃপ্রজাতি অঙ্গ প্রতিস্থাপন সংক্রান্ত গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং এই ক্ষেত্রে গবেষণা সফল হলে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে।
শূকরেরে কিডনি মানবদেহে প্রতিস্থাপন সম্ভব হলে প্রতিবছর ডোনার না পাওয়ার কারণে যে মানুষগুলো মারা যান তাঁরা হয়তো বাঁচার নতুন আশা পাবেন। কারণ বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর কিডনির বিভিন্ন রোগে কয়েক লাখ মানুষ আক্রান্ত হন। কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ৮৮ হাজার মানুষের কিডনি প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন হয়।
এ গবেষণার বিষয়ে নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাঙ্গন ট্রান্সপ্লান্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক রবার্ট মন্টেগোমারি বলেন, ‘আমরা শূকরের কিডনিতে কিছু জিনগত পরিবর্তন এনে তা মানুষের দেহে প্রতিস্থাপন করে দেখেছি যে তা মানুষের দেহে এক মাসেরও বেশি সময় সক্রিয় থাকে।’ তিনি আরও বলেন, মন্টেগোমারি এবং তাঁর দল ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো শূকরের কিডনিতে জিনগত পরিবর্তন আনেন। পরে সেই সময়ই তাঁরা মানুষের দেহে কিডনি প্রতিস্থাপন করে দেখেন। পরে সেই বছরেরই নভেম্বর মাসে আরও একজনের দেহে শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপন করেন তাঁরা। প্রাথমিক সেই দুই গবেষণায় তাঁরা দেখেছিলেন, সেই কিডনিগুলো দুই থেকে তিন দিন সক্রিয় ছিল।
এদিকে, মানুষের শরীরে কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অচল হয়ে পড়ার পেছনে দায়ী সাইটোমেগালো ভাইরাসের কোনো উপস্থিতি ছিল না সেই কিডনিতে। তাই বিজ্ঞানীরা আরও এক মাস সেই ব্যক্তির দেহে কিডনি কাজ করে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী মানুষের দেহে শূকরেরে কিডনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন। অবশ্য সেই কিডনি প্রতিস্থাপনের আগে সেটিতে জিনগত অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছিল। সেই প্রতিস্থাপিত কিডনি মানুষের দেহে ৩২ দিনেরও বেশি সময় স্বাভাবিক কিডনির মতো সক্রিয়। আরও এক মাস কিডনির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার পর বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে আবারও তথ্য প্রকাশ করবেন। গবেষকেরা বলছেন, কিডনি দুষ্প্রাপ্যতা কমাতে এই গবেষণা মানবজাতিকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তির দেহে কিডনিটি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল তাঁর শরীর সচল থাকলেও মস্তিষ্ক সচল নেই। এই গবেষণা আন্তঃপ্রজাতি অঙ্গ প্রতিস্থাপন সংক্রান্ত গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং এই ক্ষেত্রে গবেষণা সফল হলে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে।
শূকরেরে কিডনি মানবদেহে প্রতিস্থাপন সম্ভব হলে প্রতিবছর ডোনার না পাওয়ার কারণে যে মানুষগুলো মারা যান তাঁরা হয়তো বাঁচার নতুন আশা পাবেন। কারণ বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর কিডনির বিভিন্ন রোগে কয়েক লাখ মানুষ আক্রান্ত হন। কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ৮৮ হাজার মানুষের কিডনি প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন হয়।
এ গবেষণার বিষয়ে নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাঙ্গন ট্রান্সপ্লান্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক রবার্ট মন্টেগোমারি বলেন, ‘আমরা শূকরের কিডনিতে কিছু জিনগত পরিবর্তন এনে তা মানুষের দেহে প্রতিস্থাপন করে দেখেছি যে তা মানুষের দেহে এক মাসেরও বেশি সময় সক্রিয় থাকে।’ তিনি আরও বলেন, মন্টেগোমারি এবং তাঁর দল ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো শূকরের কিডনিতে জিনগত পরিবর্তন আনেন। পরে সেই সময়ই তাঁরা মানুষের দেহে কিডনি প্রতিস্থাপন করে দেখেন। পরে সেই বছরেরই নভেম্বর মাসে আরও একজনের দেহে শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপন করেন তাঁরা। প্রাথমিক সেই দুই গবেষণায় তাঁরা দেখেছিলেন, সেই কিডনিগুলো দুই থেকে তিন দিন সক্রিয় ছিল।
এদিকে, মানুষের শরীরে কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অচল হয়ে পড়ার পেছনে দায়ী সাইটোমেগালো ভাইরাসের কোনো উপস্থিতি ছিল না সেই কিডনিতে। তাই বিজ্ঞানীরা আরও এক মাস সেই ব্যক্তির দেহে কিডনি কাজ করে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে