আলমগীর আলম

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন খাওয়া উচিত। ফল ও সবজি থেকে ভিটামিন পেয়ে থাকি। আমাদের মাঝে তাই একধরনের মানসিকতা আছে যে ভিটামিন খেতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই পরিমাণমতো। ভিটামিন বেশি খেলেই যে উপকার পাওয়া যায় বিষয়টি এমন নয়। শরীরের চাহিদার চেয়ে বেশি ভিটামিন খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ভিটামিন সি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান, যা প্রতিদিন গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেলে শরীরের ক্ষতি হবে।
ভিটামিন সি সাধারণত শরীরে তিনভাবে কাজ করে—এটি শরীরে কোলাজেন টিস্যু তৈরিতে সহায়তা করে, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়তা করে। ভিটামিন সি, যা অ্যাসকরবিক অ্যাসিড নামেও পরিচিত, শরীরের সমস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি, বিকাশ এবং মেরামতের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এ ছাড়া এটি আয়রন শোষণ, ক্ষত নিরাময় ও তরুণাস্থি, হাড় এবং দাঁতের রক্ষণাবেক্ষণসহ শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের সঙ্গে জড়িত। এটি অনেক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মধ্যে একটি, যা ফ্রি র্যাডিকেল নামের ক্ষতিকর অণুগুলোর পাশাপাশি বিষাক্ত রাসায়নিক ও সিগারেটের ধোঁয়ার মতো জিনিসে তৈরি ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে।
প্রতিদিন কতটুকু ভিটামিন সি দরকার
আমাদের শরীর ভিটামিন সি সঞ্চয় করে না, উৎপাদনও করে না। তাই প্রতিদিন কোনো না কোনোভাবে এটি গ্রহণ করতে হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ৭৫ ও পুরুষের ৯০ মিলিগ্রামের মতো ভিটামিন সি দরকার। যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের জন্য বেশি পরিমাণে এর প্রয়োজন হয়। ভিটামিন সির ঘাটতি হলে স্কার্ভি রোগ হতে পারে। দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, ক্ষত এবং রক্তপাতও হতে পারে ভিটামিন সির অভাবে।
উপকারিতা
ভিটামিন সি সেরােটোনিন নামের গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরিতে কাজে লাগে। আমাদের আবেগ, মেজাজ ও ব্যথা-বেদনার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে সেরােটোনিনের ভূমিকা রয়েছে। অন্ত্রের আয়রন শোষণেও ভিটামিন সি প্রয়োজন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতি, কার্ডিওভাসকুলার রোগ, প্রসবপূর্ব স্বাস্থ্য সমস্যা, চোখের রোগ এবং এমনকি ত্বক কুঁচকে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এটি।
ভিটামিন সি কোথায় পাবেন
ভিটামিন সির কোনো প্রাণিজ উৎস নেই। ফল ও সবজিতে এটি পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম, আমলকীতে ৪৬৩ মিলিগ্রাম, জাম্বুরায় ১০৫ মিলিগ্রাম, জামে ৬০ মিলিগ্রাম, মাল্টায় ৮৪ মিলিগ্রাম, লেবুতে ৪৭ মিলিগ্রাম, কমলায় ৪২ মিলিগ্রাম, আমড়ায় ৯২ মিলিগ্রাম, বরইয়ে ৫১ মিলিগ্রাম, পেয়ারায় ২১ মিলিগ্রাম, এ ছাড়া কাঁচা মরিচে প্রায় ১২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
বেশি খেলে কী হয়
ভিটামিন সি অতিরিক্ত শরীরে থাকবে না, তা প্রস্রাব দিয়ে বেরিয়ে যাবে। কিন্তু বেশি খেলে পেট ফুলে যাবে ও পেট খারাপ হবে। অনেক ক্ষেত্রে ভিটামিন সি বেশি খেলে কার্যকরভাবে কাজ করে না। কিডনির ওপর চাপ তৈরি করে।
কোন অবস্থায় ভিটামিন সি নিরাপদ
ভিটামিন সি কোন অবস্থায় খাওয়া হয়েছে, সেটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানবশরীরে এটি দুটি ইলেকট্রন দান করতে পারে। এ সক্ষমতা আছে বলেই এই ভিটামিন দ্রুত কাজ করে এবং অতিরিক্ত এনজাইম প্রতিরোধ করে। মুখে খেলে ভিটামিন সির পূর্ণ কার্যকারিতা পাওয়া যায়। কিন্তু ইনজেকশনের মাধ্যমে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা অর্ধেক হয়ে যায়। এ কারণেই অনেক সময় অনেকের ক্ষেত্রে ভিটামিন সি যথাযথভাবে কাজ করে না। একেবারে মুমূর্ষু অবস্থায় এই ভিটামিন কার্যকর হয় না।
ভিটামিন সি হলো ‘জল-দ্রবণীয়’ ভিটামিনগুলোর মধ্যে অন্যতম। যেহেতু শরীর একে সঞ্চয় করে না, তাই স্বাস্থ্যকর মাত্রা বজায় রাখার জন্য চেষ্টা করতে হবে। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি কাঁচা খেতে হবে। অথবা ন্যূনতম পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। এটি উচ্চ তাপমাত্রায় দ্রুত নষ্ট হয়। অনেক দিন সংরক্ষণ করলেও এর কার্যকারিতা অর্ধেক হয়ে যায়। তাই বেশি পরিমাণ ভিটামিন সি পেতে তাজা ফলমূল খেতে হবে।
আলমগীর আলম, খাদ্য, পথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন খাওয়া উচিত। ফল ও সবজি থেকে ভিটামিন পেয়ে থাকি। আমাদের মাঝে তাই একধরনের মানসিকতা আছে যে ভিটামিন খেতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই পরিমাণমতো। ভিটামিন বেশি খেলেই যে উপকার পাওয়া যায় বিষয়টি এমন নয়। শরীরের চাহিদার চেয়ে বেশি ভিটামিন খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ভিটামিন সি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান, যা প্রতিদিন গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেলে শরীরের ক্ষতি হবে।
ভিটামিন সি সাধারণত শরীরে তিনভাবে কাজ করে—এটি শরীরে কোলাজেন টিস্যু তৈরিতে সহায়তা করে, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়তা করে। ভিটামিন সি, যা অ্যাসকরবিক অ্যাসিড নামেও পরিচিত, শরীরের সমস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি, বিকাশ এবং মেরামতের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এ ছাড়া এটি আয়রন শোষণ, ক্ষত নিরাময় ও তরুণাস্থি, হাড় এবং দাঁতের রক্ষণাবেক্ষণসহ শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের সঙ্গে জড়িত। এটি অনেক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মধ্যে একটি, যা ফ্রি র্যাডিকেল নামের ক্ষতিকর অণুগুলোর পাশাপাশি বিষাক্ত রাসায়নিক ও সিগারেটের ধোঁয়ার মতো জিনিসে তৈরি ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে।
প্রতিদিন কতটুকু ভিটামিন সি দরকার
আমাদের শরীর ভিটামিন সি সঞ্চয় করে না, উৎপাদনও করে না। তাই প্রতিদিন কোনো না কোনোভাবে এটি গ্রহণ করতে হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ৭৫ ও পুরুষের ৯০ মিলিগ্রামের মতো ভিটামিন সি দরকার। যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের জন্য বেশি পরিমাণে এর প্রয়োজন হয়। ভিটামিন সির ঘাটতি হলে স্কার্ভি রোগ হতে পারে। দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, ক্ষত এবং রক্তপাতও হতে পারে ভিটামিন সির অভাবে।
উপকারিতা
ভিটামিন সি সেরােটোনিন নামের গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরিতে কাজে লাগে। আমাদের আবেগ, মেজাজ ও ব্যথা-বেদনার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে সেরােটোনিনের ভূমিকা রয়েছে। অন্ত্রের আয়রন শোষণেও ভিটামিন সি প্রয়োজন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতি, কার্ডিওভাসকুলার রোগ, প্রসবপূর্ব স্বাস্থ্য সমস্যা, চোখের রোগ এবং এমনকি ত্বক কুঁচকে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এটি।
ভিটামিন সি কোথায় পাবেন
ভিটামিন সির কোনো প্রাণিজ উৎস নেই। ফল ও সবজিতে এটি পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম, আমলকীতে ৪৬৩ মিলিগ্রাম, জাম্বুরায় ১০৫ মিলিগ্রাম, জামে ৬০ মিলিগ্রাম, মাল্টায় ৮৪ মিলিগ্রাম, লেবুতে ৪৭ মিলিগ্রাম, কমলায় ৪২ মিলিগ্রাম, আমড়ায় ৯২ মিলিগ্রাম, বরইয়ে ৫১ মিলিগ্রাম, পেয়ারায় ২১ মিলিগ্রাম, এ ছাড়া কাঁচা মরিচে প্রায় ১২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
বেশি খেলে কী হয়
ভিটামিন সি অতিরিক্ত শরীরে থাকবে না, তা প্রস্রাব দিয়ে বেরিয়ে যাবে। কিন্তু বেশি খেলে পেট ফুলে যাবে ও পেট খারাপ হবে। অনেক ক্ষেত্রে ভিটামিন সি বেশি খেলে কার্যকরভাবে কাজ করে না। কিডনির ওপর চাপ তৈরি করে।
কোন অবস্থায় ভিটামিন সি নিরাপদ
ভিটামিন সি কোন অবস্থায় খাওয়া হয়েছে, সেটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানবশরীরে এটি দুটি ইলেকট্রন দান করতে পারে। এ সক্ষমতা আছে বলেই এই ভিটামিন দ্রুত কাজ করে এবং অতিরিক্ত এনজাইম প্রতিরোধ করে। মুখে খেলে ভিটামিন সির পূর্ণ কার্যকারিতা পাওয়া যায়। কিন্তু ইনজেকশনের মাধ্যমে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা অর্ধেক হয়ে যায়। এ কারণেই অনেক সময় অনেকের ক্ষেত্রে ভিটামিন সি যথাযথভাবে কাজ করে না। একেবারে মুমূর্ষু অবস্থায় এই ভিটামিন কার্যকর হয় না।
ভিটামিন সি হলো ‘জল-দ্রবণীয়’ ভিটামিনগুলোর মধ্যে অন্যতম। যেহেতু শরীর একে সঞ্চয় করে না, তাই স্বাস্থ্যকর মাত্রা বজায় রাখার জন্য চেষ্টা করতে হবে। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি কাঁচা খেতে হবে। অথবা ন্যূনতম পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। এটি উচ্চ তাপমাত্রায় দ্রুত নষ্ট হয়। অনেক দিন সংরক্ষণ করলেও এর কার্যকারিতা অর্ধেক হয়ে যায়। তাই বেশি পরিমাণ ভিটামিন সি পেতে তাজা ফলমূল খেতে হবে।
আলমগীর আলম, খাদ্য, পথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪১ মিনিট আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন খাওয়া উচিত। ফল ও সবজি থেকে ভিটামিন পেয়ে থাকি। আমাদের মাঝে তাই একধরনের মানসিকতা আছে যে ভিটামিন খেতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই পরিমাণমতো। ভিটামিন বেশি খেলেই যে উপকার পাওয়া যায় বিষয়টি এমন নয়। শরীরের চাহিদার চেয়ে বেশি ভিটামিন খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার আশঙ্
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪১ মিনিট আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন খাওয়া উচিত। ফল ও সবজি থেকে ভিটামিন পেয়ে থাকি। আমাদের মাঝে তাই একধরনের মানসিকতা আছে যে ভিটামিন খেতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই পরিমাণমতো। ভিটামিন বেশি খেলেই যে উপকার পাওয়া যায় বিষয়টি এমন নয়। শরীরের চাহিদার চেয়ে বেশি ভিটামিন খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার আশঙ্
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন খাওয়া উচিত। ফল ও সবজি থেকে ভিটামিন পেয়ে থাকি। আমাদের মাঝে তাই একধরনের মানসিকতা আছে যে ভিটামিন খেতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই পরিমাণমতো। ভিটামিন বেশি খেলেই যে উপকার পাওয়া যায় বিষয়টি এমন নয়। শরীরের চাহিদার চেয়ে বেশি ভিটামিন খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার আশঙ্
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪১ মিনিট আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন মারা গেছেন। দুজনই পুরুষ। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৭৫ ও ৭১ বছর।
গত এক দিনে সারা দেশে ১ হাজার ১১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৭৬ হাজার ৯ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৭২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫ জনের।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন মারা গেছেন। দুজনই পুরুষ। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৭৫ ও ৭১ বছর।
গত এক দিনে সারা দেশে ১ হাজার ১১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৭৬ হাজার ৯ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৭২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫ জনের।

শরীরের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন আমাদের ভিটামিন খাওয়া উচিত। ফল ও সবজি থেকে ভিটামিন পেয়ে থাকি। আমাদের মাঝে তাই একধরনের মানসিকতা আছে যে ভিটামিন খেতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই পরিমাণমতো। ভিটামিন বেশি খেলেই যে উপকার পাওয়া যায় বিষয়টি এমন নয়। শরীরের চাহিদার চেয়ে বেশি ভিটামিন খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার আশঙ্
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪১ মিনিট আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে