ডা. মোহাম্মদ আলী
ঋতু পরিবর্তনের সময় বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। এ সময় বেলস পালসি বা মুখ বেঁকে যাওয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি হয়। ভাইরাসের আক্রমণজনিত এ রোগে যেকোনো বয়সী লোক আক্রান্ত হতে পারে। তবে যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের এ রোগ বেশি হয়; বিশেষ করে ভ্রমণের সময় ঠান্ডা বাতাস লাগলে কিংবা বেশি রাত জাগলে হঠাৎই এ রোগ দেখা দিতে পারে।
উপসর্গ
হঠাৎ এসব উপসর্গ দেখা দিলে বেলস পালসি বা মুখ বেঁকে যাওয়া রোগ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া যায়।
চিকিৎসা
আক্রান্ত জায়গার প্রদাহ কমানোর জন্য চিকিৎসকেরা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দিয়ে থাকেন। ইদানীং অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধও স্বল্প মেয়াদে প্রয়োগ করা হচ্ছে।
ফিজিওথেরাপি
কানের গোড়ার যে ছিদ্র দিয়ে সপ্তম স্নায়ু প্রবেশ করে, ঠিক সেই অংশের স্নায়ু ফুলে ওঠে বলে সেটি চাপে পড়ে যায় এবং উদ্দীপনা চলাচলে ব্যাঘাত ঘটায়। ঠিক এই অংশে ইলেকট্রো-ফিজিওথেরাপি প্রয়োগ করে স্নায়ু ও আশপাশের মাংসপেশি এবং তন্তুগুলোর প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ ছাড়া মুখমণ্ডলের মাংসপেশিগুলোকে ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে সংকুচিত ও প্রসারিত করে স্থায়ীভাবে মুখ বেঁকে যাওয়াজনিত জটিলতা দূর করা যায়। এ ছাড়া বিশেষ ধরনের ব্যায়াম রোগীকে দ্রুত সুস্থ করে তোলে।
দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে
এই রোগ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ৫০ শতাংশ রোগী ৭ থেকে ২১ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। বাকি রোগীরা তিন মাস থেকে দুই বছরের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। খুব অল্পসংখ্যক রোগীর মুখ স্থায়ীভাবে বেঁকে যায়। তবে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করলে প্রায় সব রোগীই সুস্থ হয়ে ওঠে।
পরামর্শ
পরামর্শ দিয়েছেন: বিভাগীয় প্রধান, ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাব বিভাগ, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সেক্টর ৯, উত্তরা
ঋতু পরিবর্তনের সময় বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। এ সময় বেলস পালসি বা মুখ বেঁকে যাওয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি হয়। ভাইরাসের আক্রমণজনিত এ রোগে যেকোনো বয়সী লোক আক্রান্ত হতে পারে। তবে যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের এ রোগ বেশি হয়; বিশেষ করে ভ্রমণের সময় ঠান্ডা বাতাস লাগলে কিংবা বেশি রাত জাগলে হঠাৎই এ রোগ দেখা দিতে পারে।
উপসর্গ
হঠাৎ এসব উপসর্গ দেখা দিলে বেলস পালসি বা মুখ বেঁকে যাওয়া রোগ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া যায়।
চিকিৎসা
আক্রান্ত জায়গার প্রদাহ কমানোর জন্য চিকিৎসকেরা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দিয়ে থাকেন। ইদানীং অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধও স্বল্প মেয়াদে প্রয়োগ করা হচ্ছে।
ফিজিওথেরাপি
কানের গোড়ার যে ছিদ্র দিয়ে সপ্তম স্নায়ু প্রবেশ করে, ঠিক সেই অংশের স্নায়ু ফুলে ওঠে বলে সেটি চাপে পড়ে যায় এবং উদ্দীপনা চলাচলে ব্যাঘাত ঘটায়। ঠিক এই অংশে ইলেকট্রো-ফিজিওথেরাপি প্রয়োগ করে স্নায়ু ও আশপাশের মাংসপেশি এবং তন্তুগুলোর প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ ছাড়া মুখমণ্ডলের মাংসপেশিগুলোকে ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে সংকুচিত ও প্রসারিত করে স্থায়ীভাবে মুখ বেঁকে যাওয়াজনিত জটিলতা দূর করা যায়। এ ছাড়া বিশেষ ধরনের ব্যায়াম রোগীকে দ্রুত সুস্থ করে তোলে।
দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে
এই রোগ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ৫০ শতাংশ রোগী ৭ থেকে ২১ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। বাকি রোগীরা তিন মাস থেকে দুই বছরের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। খুব অল্পসংখ্যক রোগীর মুখ স্থায়ীভাবে বেঁকে যায়। তবে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করলে প্রায় সব রোগীই সুস্থ হয়ে ওঠে।
পরামর্শ
পরামর্শ দিয়েছেন: বিভাগীয় প্রধান, ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাব বিভাগ, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সেক্টর ৯, উত্তরা
শরীরের ব্যথায় কখনো ভোগেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের এক গবেষণা বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শরীরে ব্যথার সমস্যায় ভুগছে। তাদের কারও গিরায় ব্যথা, কারও পেশিতে, আবার কেউ হাড়ের ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ব্যথার সমস্যায় ভোগা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক শিশুসহ (১৩) তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছে ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
৯ ঘণ্টা আগেহাইপোগ্লাইসিমিয়া বা রক্ত শর্করার স্বল্পতা হলো এমন একটি অবস্থা, যখন রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। এ পরিমাণ হয় সাধারণত ৩ দশমিক ৯ মিলিমোলস পার লিটার বা ৭০ মিলি গ্রামস পার ডেসিলিটারের কম। এ সময় কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সেগুলো হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেবর্ষাকাল এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ। কিন্তু শুধু এসব নয়, এ সময়ে বাড়ছে হৃদ্রোগের সমস্যাও। আগের ধারণা ছিল, হৃদ্রোগ শহরের মানুষের সমস্যা। কিন্তু এখন গ্রামেও এতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রামীণ জীবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আর মানসিক চাপের কারণে বাড়ছে এই ঝুঁকি।
২০ ঘণ্টা আগে