নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘুমের মধ্যে কিছু সময়ের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়াকে বলা হয় স্লিপ এপনিয়া। চিকিৎসকেরা বলছেন, এ রোগ মানুষের জন্য একটি নীরব ঘাতক, যা ঘুমের মধ্যে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে ২ শতাংশ নারী ও ৪ শতাংশ পুরুষ এ রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশেও নারীদের তুলনায় পুরুষদের এ রোগে আক্রান্তের হার বেশি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ রোববার ‘অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
বিএসএমএমইউর উপাচার্য জানান, গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহুরে জনসংখ্যার ৬ শতাংশ এই ব্যাধির শিকার। এর মধ্যে পুরুষ ৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে এই রোগের হার ২ দশমিক ১৪ শতাংশ।
শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, যাঁদের নাক ডাকার সমস্যা, ঠিকমতো ঘুম হয় না, শরীর স্থূলাকার, তারা এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। এ রোগের চিকিৎসা রয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে কোনো কোনো রোগীর সার্জারিরও প্রয়োজন হয়। স্লিপ এপনিয়া রোগ সম্পর্কে মানুষ জানে না। তাদের এ রোগ সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।
এ রোগের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা রয়েছে। লক্ষণ দেখা দিলেই বিএসএমএমইউ হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেন এই উপাচার্য।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘স্লিপ এপনিয়া সারা বিশ্বের একটি অবহেলিত ঘাতক ব্যাধি। তবে এখনো স্লিপ এপনিয়ায় ৯০ শতাংশ রোগী চিকিৎসার আওতার বাইরে। আমাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এ রোগের চিকিৎসা রয়েছে। আমাদের দেশে এই রোগ সম্পর্কে চিকিৎসক ও রোগীদের মধ্যে আরও সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের এখানে দুটি স্লিপ ল্যাব রয়েছে। গত পাঁচ বছর এখান থেকে আমরা স্লিপ এপনিয়া রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছি।’
চিকিৎসকদের উদ্দেশে মোশাররফ হোসেন বলেন, স্লিপ এপনিয়ার সচেতনতার লক্ষ্যে প্রত্যেক চিকিৎসককে সচেতন হতে হবে। সচেতনতার জন্য প্রত্যেক চিকিৎসকের উচিত রোগীর হিস্ট্রি নেওয়া। কম করে হলেও মাত্র ৩০ সেকেন্ড সময় বেশি ব্যয় করে চিকিৎসকদের উচিত রোগীর ঘুমের হিস্ট্রি নেওয়া। এ রোগের ফলে মানুষের রেসপিরেটরি, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক কার্ডিয়াক ফেইলিউরের মতো জটিল রোগ হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন নাক, কান, গলা বিভাগের অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান তরফদার।
ঘুমের মধ্যে কিছু সময়ের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়াকে বলা হয় স্লিপ এপনিয়া। চিকিৎসকেরা বলছেন, এ রোগ মানুষের জন্য একটি নীরব ঘাতক, যা ঘুমের মধ্যে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে ২ শতাংশ নারী ও ৪ শতাংশ পুরুষ এ রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশেও নারীদের তুলনায় পুরুষদের এ রোগে আক্রান্তের হার বেশি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ রোববার ‘অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
বিএসএমএমইউর উপাচার্য জানান, গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহুরে জনসংখ্যার ৬ শতাংশ এই ব্যাধির শিকার। এর মধ্যে পুরুষ ৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে এই রোগের হার ২ দশমিক ১৪ শতাংশ।
শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, যাঁদের নাক ডাকার সমস্যা, ঠিকমতো ঘুম হয় না, শরীর স্থূলাকার, তারা এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। এ রোগের চিকিৎসা রয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে কোনো কোনো রোগীর সার্জারিরও প্রয়োজন হয়। স্লিপ এপনিয়া রোগ সম্পর্কে মানুষ জানে না। তাদের এ রোগ সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।
এ রোগের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা রয়েছে। লক্ষণ দেখা দিলেই বিএসএমএমইউ হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেন এই উপাচার্য।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘স্লিপ এপনিয়া সারা বিশ্বের একটি অবহেলিত ঘাতক ব্যাধি। তবে এখনো স্লিপ এপনিয়ায় ৯০ শতাংশ রোগী চিকিৎসার আওতার বাইরে। আমাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এ রোগের চিকিৎসা রয়েছে। আমাদের দেশে এই রোগ সম্পর্কে চিকিৎসক ও রোগীদের মধ্যে আরও সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের এখানে দুটি স্লিপ ল্যাব রয়েছে। গত পাঁচ বছর এখান থেকে আমরা স্লিপ এপনিয়া রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছি।’
চিকিৎসকদের উদ্দেশে মোশাররফ হোসেন বলেন, স্লিপ এপনিয়ার সচেতনতার লক্ষ্যে প্রত্যেক চিকিৎসককে সচেতন হতে হবে। সচেতনতার জন্য প্রত্যেক চিকিৎসকের উচিত রোগীর হিস্ট্রি নেওয়া। কম করে হলেও মাত্র ৩০ সেকেন্ড সময় বেশি ব্যয় করে চিকিৎসকদের উচিত রোগীর ঘুমের হিস্ট্রি নেওয়া। এ রোগের ফলে মানুষের রেসপিরেটরি, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক কার্ডিয়াক ফেইলিউরের মতো জটিল রোগ হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন নাক, কান, গলা বিভাগের অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান তরফদার।
গর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
১৪ ঘণ্টা আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে‘ডিজিটাল অন্তরঙ্গতা বাস্তব জীবনের প্রতি আগ্রহ নষ্ট করে। তাই শিশুরা যখন গেম খেলে অথবা জীবনসঙ্গীরা যখন গেমে মগ্ন হয়, তারা প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার প্রতি আগ্রহ হারায়। শিশুরা পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও সংযুক্তির প্রয়োজন মেটানোর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে; যা তাদের ও মা-বাবার মধ্যকার...
১ দিন আগেকখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দে অসহ্য যন্ত্রণা; এসবের কারণে কাজের জায়গা তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবনও প্রভাবিত হতে পারে। এসবই মাইগ্রেন নামের এক নীরব শত্রুর কাজ। অনেকে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর মাইগ্রেনকে সাধারণ মাথাব্যথা ভেবে অবহেলা করেন। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে...
১ দিন আগে