ডিজিটাল হাসপাতাল থেকে বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ পাবেন দুই লাখ পোশাক শ্রমিক। ইউএসএআইডি ও সেভ দ্য চিলড্রেনের সহযোগিতায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তৈরি পোশাক কারখানার স্বাস্থ্য সেবাকর্মীদের কোভিড-১৯ বিষয়ক সচেতনতা ও জ্ঞান বাড়াতেও সহায়তা দেওয়া হবে।
সােমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা খাতে ডিজিটাল হাসপাতাল ‘সবার জন্য সুস্বাস্থ্য’ নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটি এর আগে বিজিএমইএ ও বেপজা’র অধীনে কারখানাগুলোর সহযোগিতায় সেভ দ্য চিলড্রেন বাস্তবায়িত ইউএসএআইডি’র ‘মামনি মাতৃ ও নবজাতক স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন প্রকল্প: কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারিতে জরুরি সহায়তা প্রকল্প’ এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করে। এ উদ্যোগের প্রথম পর্যায় সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় দ্বিতীয় পর্যায় শুরু করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে দেড় লাখ পোশাক শ্রমিক ও বস্তিবাসী এবং এর আশপাশের এলাকার মানুষকে সেবা দিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, এ উদ্যোগের দ্বিতীয় পর্যায়ে দুই লাখ পোশাক শ্রমিক চর্মরোগ, মনোরোগ, স্ত্রীরোগ, মেডিসিন ও শিশুরোগসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছ থেকে বিনামূল্যে প্রয়োজন অনুযায়ী পরামর্শ নিতে পারবেন। তৈরি পোশাক কারখানাগুলোতে মেডিকেল সুবিধার মধ্যে প্রয়োজনীয় সব সেবা সংযুক্ত থাকবে, যার মাধ্যমে পোশাক শ্রমিকেরা সরাসরি ভিডিও কলের মাধ্যমে মেডিকেল সেন্টার থেকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ও সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। ডিজিটাল হসপিটাল অ্যাপের মাধ্যমেও পোশাক শ্রমিকেরা এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তৈরি পোশাক শিল্প খাতে ৪০ লাখের বেশি শ্রমিক রয়েছেন। তারা আমাদের সামগ্রিক শ্রমশক্তির অন্যতম ভিত্তি হিসেবে কাজ করেন। এ শ্রমিকদের বেশির ভাগই নারী এবং এদের বেশির ভাগই অনুন্নত আর্থসামাজিক অবস্থা থেকে এসেছেন এবং এ জন্য মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবাকে তারা বিলাসিতা হিসেবে গণ্য করেন। অক্সফাম অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা অনুযায়ী, প্রায় ৭২ শতাংশ পোশাক শ্রমিকদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা মেটানোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আর্থিক সক্ষমতা নেই। তাই তাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ পাওয়ার সুযোগ, পোশাক শ্রমিকদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে এবং দেশের জনসংখ্যার গুরুত্বপূর্ণ এ অংশের মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখবে বলে মনে করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে ডিজিটাল হসপিটালের সিসিও অ্যান্ড্রু স্মিথ বলেন, ‘এ উদ্যোগের মাধ্যমে আমাদের বিশ্বাস আমরা অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ পোশাক শ্রমিকদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারবো। স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার সুবিধা তাদের জীবনের এবং একই সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের জীবনের মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে সবাই বিশেষ করে নারীদের এখন স্বাস্থ্যবিধি, মাতৃস্বাস্থ্য ও ডেলিভারি পরবর্তী সচেতনতা নিয়ে সেবা গ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি, তৈরি পোশাক শিল্পখাতের স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি দীর্ঘ মেয়াদে পোশাক শ্রমিকদের উন্নত সেবা প্রদান করবে এবং তাদের সুস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের দিকে নিয়ে যাবে।’
ডিজিটাল হাসপাতাল থেকে বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ পাবেন দুই লাখ পোশাক শ্রমিক। ইউএসএআইডি ও সেভ দ্য চিলড্রেনের সহযোগিতায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তৈরি পোশাক কারখানার স্বাস্থ্য সেবাকর্মীদের কোভিড-১৯ বিষয়ক সচেতনতা ও জ্ঞান বাড়াতেও সহায়তা দেওয়া হবে।
সােমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা খাতে ডিজিটাল হাসপাতাল ‘সবার জন্য সুস্বাস্থ্য’ নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটি এর আগে বিজিএমইএ ও বেপজা’র অধীনে কারখানাগুলোর সহযোগিতায় সেভ দ্য চিলড্রেন বাস্তবায়িত ইউএসএআইডি’র ‘মামনি মাতৃ ও নবজাতক স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন প্রকল্প: কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারিতে জরুরি সহায়তা প্রকল্প’ এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করে। এ উদ্যোগের প্রথম পর্যায় সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় দ্বিতীয় পর্যায় শুরু করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে দেড় লাখ পোশাক শ্রমিক ও বস্তিবাসী এবং এর আশপাশের এলাকার মানুষকে সেবা দিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, এ উদ্যোগের দ্বিতীয় পর্যায়ে দুই লাখ পোশাক শ্রমিক চর্মরোগ, মনোরোগ, স্ত্রীরোগ, মেডিসিন ও শিশুরোগসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছ থেকে বিনামূল্যে প্রয়োজন অনুযায়ী পরামর্শ নিতে পারবেন। তৈরি পোশাক কারখানাগুলোতে মেডিকেল সুবিধার মধ্যে প্রয়োজনীয় সব সেবা সংযুক্ত থাকবে, যার মাধ্যমে পোশাক শ্রমিকেরা সরাসরি ভিডিও কলের মাধ্যমে মেডিকেল সেন্টার থেকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ও সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। ডিজিটাল হসপিটাল অ্যাপের মাধ্যমেও পোশাক শ্রমিকেরা এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তৈরি পোশাক শিল্প খাতে ৪০ লাখের বেশি শ্রমিক রয়েছেন। তারা আমাদের সামগ্রিক শ্রমশক্তির অন্যতম ভিত্তি হিসেবে কাজ করেন। এ শ্রমিকদের বেশির ভাগই নারী এবং এদের বেশির ভাগই অনুন্নত আর্থসামাজিক অবস্থা থেকে এসেছেন এবং এ জন্য মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবাকে তারা বিলাসিতা হিসেবে গণ্য করেন। অক্সফাম অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা অনুযায়ী, প্রায় ৭২ শতাংশ পোশাক শ্রমিকদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা মেটানোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আর্থিক সক্ষমতা নেই। তাই তাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ পাওয়ার সুযোগ, পোশাক শ্রমিকদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে এবং দেশের জনসংখ্যার গুরুত্বপূর্ণ এ অংশের মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখবে বলে মনে করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে ডিজিটাল হসপিটালের সিসিও অ্যান্ড্রু স্মিথ বলেন, ‘এ উদ্যোগের মাধ্যমে আমাদের বিশ্বাস আমরা অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ পোশাক শ্রমিকদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারবো। স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার সুবিধা তাদের জীবনের এবং একই সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের জীবনের মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে সবাই বিশেষ করে নারীদের এখন স্বাস্থ্যবিধি, মাতৃস্বাস্থ্য ও ডেলিভারি পরবর্তী সচেতনতা নিয়ে সেবা গ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি, তৈরি পোশাক শিল্পখাতের স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি দীর্ঘ মেয়াদে পোশাক শ্রমিকদের উন্নত সেবা প্রদান করবে এবং তাদের সুস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের দিকে নিয়ে যাবে।’
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
৪ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১৭ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১ দিন আগে