করোনা মহামারিতে বিশ্বব্যাপী মানুষের মানসিক একাকিত্ব কমে এসেছে। বিবিসির এক জরিপে এই ফলাফল পাওয়া গেছে। জরিপের ফলাফল সমর্থন করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর করোনা মহামারির প্রভাব বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ৩০টি দেশের মানুষের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। জরিপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ ব্যক্তি বলেছেন, কোভিড-১৯-এর আগের সময়টার তুলনায় এখন তাঁরা মানসিকভাবে ভালো বোধ করে থাকেন। বিশেষ করে নারী ও তরুণ সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে এই সুফল বেশি দেখা গেছে।
যেমনটা বলছিলেন ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির বাসিন্দা এনগুয়েন থান গিয়াং। তাঁর বাবা শহর থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে থাকেন। করোনা মহামারির কারণে দেওয়া লকডাউনের আগে বাবার সঙ্গে ঠিক নিয়মিত যোগাযোগ হতো না ব্যবসায়ী গিয়াংয়ের, বাবার আবাসস্থলে যেতেনও দুই-তিন বছর পর পর। কিন্তু করোনা মহামারি বদলে দিয়েছে সব। গিয়াং বলছিলেন, ‘আগে আমাদের সম্পর্ক অসাধারণ ছিল না। কিন্তু কোভিডের পর আমি বুঝতে পারি যে, নৈকট্য বাড়ানো প্রয়োজন। আর সেই চেষ্টা করতে গিয়েই এখন মনে হয়, আমি আর একা নই।’
বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের উদ্যোগে এই জরিপ পরিচালনা করে গ্লোবস্ক্যান। জরিপে দেখা গেছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের মধ্যে ৩৬ শতাংশ মনে করেন, মহামারির পর থেকে তুলনামূলকভাবে তাঁরা ভালো বোধ করছেন। এর বিপরীতে ২৭ শতাংশ মনে করেন, তাঁরা আগের তুলনায় খারাপ আছেন।
জরিপে অংশ নেওয়া অনেকেই বলেছেন, মহামারিতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বেশি সময় কাটানোর সুফল এখন পাওয়া যাচ্ছে। এতে করে আশপাশের মানুষের সঙ্গে ব্যক্তির হৃদ্যতা বেড়েছে। আর এটিই মানসিক স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন এই বলে যে, করোনা মহামারি তাদের জীবনের কোন বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত, সেটি বুঝিয়ে দিয়েছে।
ভিয়েতনাম, ভারত, মিসর ও নাইজেরিয়া থেকে বিবিসির জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা সাধারণত মহামারির পর মানসিকভাবে ভালো বোধ করার তথ্য জানিয়েছেন। অন্যদিকে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও হংকং থেকে পাওয়া গেছে বিপরীত উত্তর।
চলতি বছরের জুন ও জুলাইয়ে এই জরিপ অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ২৯ হাজার মানুষ। জরিপের বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘জরিপের ফলাফলে বোঝা যাচ্ছে যে, করোনা মহামারি অনেক মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব রেখে গেছে। যদিও এই প্রভাবের ধরন সর্বত্র এক নয়। ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর ওপর এর প্রভাব নানামাত্রিক।’
করোনা মহামারিতে বিশ্বব্যাপী মানুষের মানসিক একাকিত্ব কমে এসেছে। বিবিসির এক জরিপে এই ফলাফল পাওয়া গেছে। জরিপের ফলাফল সমর্থন করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর করোনা মহামারির প্রভাব বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ৩০টি দেশের মানুষের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। জরিপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ ব্যক্তি বলেছেন, কোভিড-১৯-এর আগের সময়টার তুলনায় এখন তাঁরা মানসিকভাবে ভালো বোধ করে থাকেন। বিশেষ করে নারী ও তরুণ সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে এই সুফল বেশি দেখা গেছে।
যেমনটা বলছিলেন ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির বাসিন্দা এনগুয়েন থান গিয়াং। তাঁর বাবা শহর থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে থাকেন। করোনা মহামারির কারণে দেওয়া লকডাউনের আগে বাবার সঙ্গে ঠিক নিয়মিত যোগাযোগ হতো না ব্যবসায়ী গিয়াংয়ের, বাবার আবাসস্থলে যেতেনও দুই-তিন বছর পর পর। কিন্তু করোনা মহামারি বদলে দিয়েছে সব। গিয়াং বলছিলেন, ‘আগে আমাদের সম্পর্ক অসাধারণ ছিল না। কিন্তু কোভিডের পর আমি বুঝতে পারি যে, নৈকট্য বাড়ানো প্রয়োজন। আর সেই চেষ্টা করতে গিয়েই এখন মনে হয়, আমি আর একা নই।’
বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের উদ্যোগে এই জরিপ পরিচালনা করে গ্লোবস্ক্যান। জরিপে দেখা গেছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের মধ্যে ৩৬ শতাংশ মনে করেন, মহামারির পর থেকে তুলনামূলকভাবে তাঁরা ভালো বোধ করছেন। এর বিপরীতে ২৭ শতাংশ মনে করেন, তাঁরা আগের তুলনায় খারাপ আছেন।
জরিপে অংশ নেওয়া অনেকেই বলেছেন, মহামারিতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বেশি সময় কাটানোর সুফল এখন পাওয়া যাচ্ছে। এতে করে আশপাশের মানুষের সঙ্গে ব্যক্তির হৃদ্যতা বেড়েছে। আর এটিই মানসিক স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন এই বলে যে, করোনা মহামারি তাদের জীবনের কোন বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত, সেটি বুঝিয়ে দিয়েছে।
ভিয়েতনাম, ভারত, মিসর ও নাইজেরিয়া থেকে বিবিসির জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা সাধারণত মহামারির পর মানসিকভাবে ভালো বোধ করার তথ্য জানিয়েছেন। অন্যদিকে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও হংকং থেকে পাওয়া গেছে বিপরীত উত্তর।
চলতি বছরের জুন ও জুলাইয়ে এই জরিপ অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ২৯ হাজার মানুষ। জরিপের বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘জরিপের ফলাফলে বোঝা যাচ্ছে যে, করোনা মহামারি অনেক মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব রেখে গেছে। যদিও এই প্রভাবের ধরন সর্বত্র এক নয়। ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর ওপর এর প্রভাব নানামাত্রিক।’
গর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
১৮ ঘণ্টা আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে‘ডিজিটাল অন্তরঙ্গতা বাস্তব জীবনের প্রতি আগ্রহ নষ্ট করে। তাই শিশুরা যখন গেম খেলে অথবা জীবনসঙ্গীরা যখন গেমে মগ্ন হয়, তারা প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার প্রতি আগ্রহ হারায়। শিশুরা পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও সংযুক্তির প্রয়োজন মেটানোর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে; যা তাদের ও মা-বাবার মধ্যকার...
১ দিন আগেকখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দে অসহ্য যন্ত্রণা; এসবের কারণে কাজের জায়গা তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবনও প্রভাবিত হতে পারে। এসবই মাইগ্রেন নামের এক নীরব শত্রুর কাজ। অনেকে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর মাইগ্রেনকে সাধারণ মাথাব্যথা ভেবে অবহেলা করেন। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে...
১ দিন আগে