আজাদুল আদনান, ঢাকা

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিনি অনেকটা সুস্থ।
হাসপাতালের নিউরোসায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুমন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, একসময় ধারণা ছিল, স্ট্রোক কেবল বয়স্ক মানুষের হয়। আসলে তা নয়। বর্তমানে তরুণেরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বেই অল্প বয়সীদের স্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে জানিয়ে চিকিৎসক সুমন বলেন, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা, ফাস্ট ফুড ও মাদক গ্রহণের ফলে তরুণদের বড় একটি অংশ ডায়াবেটিসে ভুগছে। অনেকে কম বয়সে চাপ নিচ্ছেন, এতে মানসিকভাবে প্রভাব পড়ছে। তরুণদের মধ্যে যাঁরা সেবা নিতে আসেন, তাঁদের অধিকাংশই রক্তক্ষরণজনিত।
এই চিকিৎসক বলেন, মাসে কিংবা বছরে কী পরিমাণ তরুণ ঢাকা মেডিকেলে সেবা নিতে আসেন, সেই পরিসংখ্যান তাঁদের কাছে নেই। তবে আগের তুলনায় এই হার অনেক বেড়েছে।
স্ট্রোক সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছরের মতো এ বছরও আজ শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) স্ট্রোক দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘না করলে সময় ক্ষেপণ, স্ট্রোক হলেও বাঁচবে জীবন’।
গত সেপ্টেম্বরে আমেরিকান নিউরোলজি একাডেমির প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়, করোনায় আক্রান্ত তরুণদের স্ট্রোকের হার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তরুণদের ক্ষেত্রে স্ট্রোক করোনার প্রথম লক্ষণ হিসেবে বিবেচনায় আসছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যমতে, স্ট্রোক মৃত্যুর দ্বিতীয় ও বিকলাঙ্গের তৃতীয় কারণ। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের ৭০ ভাগ দেশেই স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি। এসব দেশের ৮৭ ভাগ মৃত্যু ও বিকলাঙ্গের প্রধান কারণ স্ট্রোক।
ডব্লিউএইচও বলছে, বিশ্বে প্রতিবছর দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়, যাদের ৩০ ভাগের মৃত্যু হয়। আর প্রায় ৬০ ভাগ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হন। স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মমাফিক জীবনযাপনে ৯০ ভাগ স্ট্রোক প্রতিরোধ সম্ভব। দ্রুত চিহ্নিত করা গেলে ৭০ ভাগের বেশি রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঢাকা মেডিকেলের নিউরো সায়েন্স বিভাগের গবেষণা বলছে, দেশে গত ৪০ বছরে স্ট্রোক বেড়েছে শতভাগ। বর্তমানে প্রতি চারজনে একজন স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন। অন্যদিকে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে স্ট্রোকের মাত্রা কমেছে ৪২ শতাংশ। ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বে স্ট্রোকের মোট রোগীর ৮০ ভাগই হবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বলেন, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ৪৮ শতাংশই স্ট্রোকের ঝুঁকিতে রয়েছেন। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে ৩৬ শতাংশ স্ট্রোকের শিকার হচ্ছেন। জাঙ্কফুডে আসক্তির কারণে ২৩ শতাংশ ঝুঁকিতে থাকেন। এ ছাড়া স্ট্রোকে আক্রান্ত ১৯ শতাংশের দেহে অতিরিক্ত মেদ এবং ১৭ শতাংশ মানসিক চাপে ভোগেন।
এই মরণ ব্যাধির ভয়াবহতা বাড়লেও দেশে চিকিৎসা সুবিধা এখনো কম। ঢাকা মেডিকেলসহ রাজধানীর নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে অনেকটা কার্যকরী সেবা পাওয়া গেলেও চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট নয়। স্ট্রোক হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দিলেও বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নেই প্রাথমিক সেবাকেন্দ্র। এতে করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কেউ আক্রান্ত হলে রাজধানীতে আসার পথে, আবার কেউবা হাসপাতালের জরুরি বিভাগেই মারা যাচ্ছেন।
মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে কিংবা রক্তনালি ছিঁড়ে গেলে স্নায়ুকোষে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। রক্তনালিতে চর্বি জমে সরু হয়ে যে স্ট্রোক হয়, সেটি ইসকেমিক স্ট্রোক। আর রক্তনালি ফেটে রক্তক্ষরণ হলে সেটিকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বলে। দ্বিতীয়টিতে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি হলেও আমেরিকান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশনের জরিপ অনুযায়ী, ৮৭ ভাগ স্ট্রোকই ইসকেমিক ধরনের হয়ে থাকে।

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিনি অনেকটা সুস্থ।
হাসপাতালের নিউরোসায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুমন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, একসময় ধারণা ছিল, স্ট্রোক কেবল বয়স্ক মানুষের হয়। আসলে তা নয়। বর্তমানে তরুণেরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বেই অল্প বয়সীদের স্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে জানিয়ে চিকিৎসক সুমন বলেন, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা, ফাস্ট ফুড ও মাদক গ্রহণের ফলে তরুণদের বড় একটি অংশ ডায়াবেটিসে ভুগছে। অনেকে কম বয়সে চাপ নিচ্ছেন, এতে মানসিকভাবে প্রভাব পড়ছে। তরুণদের মধ্যে যাঁরা সেবা নিতে আসেন, তাঁদের অধিকাংশই রক্তক্ষরণজনিত।
এই চিকিৎসক বলেন, মাসে কিংবা বছরে কী পরিমাণ তরুণ ঢাকা মেডিকেলে সেবা নিতে আসেন, সেই পরিসংখ্যান তাঁদের কাছে নেই। তবে আগের তুলনায় এই হার অনেক বেড়েছে।
স্ট্রোক সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছরের মতো এ বছরও আজ শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) স্ট্রোক দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘না করলে সময় ক্ষেপণ, স্ট্রোক হলেও বাঁচবে জীবন’।
গত সেপ্টেম্বরে আমেরিকান নিউরোলজি একাডেমির প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়, করোনায় আক্রান্ত তরুণদের স্ট্রোকের হার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তরুণদের ক্ষেত্রে স্ট্রোক করোনার প্রথম লক্ষণ হিসেবে বিবেচনায় আসছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যমতে, স্ট্রোক মৃত্যুর দ্বিতীয় ও বিকলাঙ্গের তৃতীয় কারণ। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের ৭০ ভাগ দেশেই স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি। এসব দেশের ৮৭ ভাগ মৃত্যু ও বিকলাঙ্গের প্রধান কারণ স্ট্রোক।
ডব্লিউএইচও বলছে, বিশ্বে প্রতিবছর দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়, যাদের ৩০ ভাগের মৃত্যু হয়। আর প্রায় ৬০ ভাগ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হন। স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মমাফিক জীবনযাপনে ৯০ ভাগ স্ট্রোক প্রতিরোধ সম্ভব। দ্রুত চিহ্নিত করা গেলে ৭০ ভাগের বেশি রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঢাকা মেডিকেলের নিউরো সায়েন্স বিভাগের গবেষণা বলছে, দেশে গত ৪০ বছরে স্ট্রোক বেড়েছে শতভাগ। বর্তমানে প্রতি চারজনে একজন স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন। অন্যদিকে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে স্ট্রোকের মাত্রা কমেছে ৪২ শতাংশ। ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বে স্ট্রোকের মোট রোগীর ৮০ ভাগই হবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বলেন, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ৪৮ শতাংশই স্ট্রোকের ঝুঁকিতে রয়েছেন। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে ৩৬ শতাংশ স্ট্রোকের শিকার হচ্ছেন। জাঙ্কফুডে আসক্তির কারণে ২৩ শতাংশ ঝুঁকিতে থাকেন। এ ছাড়া স্ট্রোকে আক্রান্ত ১৯ শতাংশের দেহে অতিরিক্ত মেদ এবং ১৭ শতাংশ মানসিক চাপে ভোগেন।
এই মরণ ব্যাধির ভয়াবহতা বাড়লেও দেশে চিকিৎসা সুবিধা এখনো কম। ঢাকা মেডিকেলসহ রাজধানীর নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে অনেকটা কার্যকরী সেবা পাওয়া গেলেও চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট নয়। স্ট্রোক হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দিলেও বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নেই প্রাথমিক সেবাকেন্দ্র। এতে করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কেউ আক্রান্ত হলে রাজধানীতে আসার পথে, আবার কেউবা হাসপাতালের জরুরি বিভাগেই মারা যাচ্ছেন।
মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে কিংবা রক্তনালি ছিঁড়ে গেলে স্নায়ুকোষে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। রক্তনালিতে চর্বি জমে সরু হয়ে যে স্ট্রোক হয়, সেটি ইসকেমিক স্ট্রোক। আর রক্তনালি ফেটে রক্তক্ষরণ হলে সেটিকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বলে। দ্বিতীয়টিতে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি হলেও আমেরিকান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশনের জরিপ অনুযায়ী, ৮৭ ভাগ স্ট্রোকই ইসকেমিক ধরনের হয়ে থাকে।
আজাদুল আদনান, ঢাকা

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিনি অনেকটা সুস্থ।
হাসপাতালের নিউরোসায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুমন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, একসময় ধারণা ছিল, স্ট্রোক কেবল বয়স্ক মানুষের হয়। আসলে তা নয়। বর্তমানে তরুণেরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বেই অল্প বয়সীদের স্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে জানিয়ে চিকিৎসক সুমন বলেন, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা, ফাস্ট ফুড ও মাদক গ্রহণের ফলে তরুণদের বড় একটি অংশ ডায়াবেটিসে ভুগছে। অনেকে কম বয়সে চাপ নিচ্ছেন, এতে মানসিকভাবে প্রভাব পড়ছে। তরুণদের মধ্যে যাঁরা সেবা নিতে আসেন, তাঁদের অধিকাংশই রক্তক্ষরণজনিত।
এই চিকিৎসক বলেন, মাসে কিংবা বছরে কী পরিমাণ তরুণ ঢাকা মেডিকেলে সেবা নিতে আসেন, সেই পরিসংখ্যান তাঁদের কাছে নেই। তবে আগের তুলনায় এই হার অনেক বেড়েছে।
স্ট্রোক সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছরের মতো এ বছরও আজ শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) স্ট্রোক দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘না করলে সময় ক্ষেপণ, স্ট্রোক হলেও বাঁচবে জীবন’।
গত সেপ্টেম্বরে আমেরিকান নিউরোলজি একাডেমির প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়, করোনায় আক্রান্ত তরুণদের স্ট্রোকের হার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তরুণদের ক্ষেত্রে স্ট্রোক করোনার প্রথম লক্ষণ হিসেবে বিবেচনায় আসছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যমতে, স্ট্রোক মৃত্যুর দ্বিতীয় ও বিকলাঙ্গের তৃতীয় কারণ। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের ৭০ ভাগ দেশেই স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি। এসব দেশের ৮৭ ভাগ মৃত্যু ও বিকলাঙ্গের প্রধান কারণ স্ট্রোক।
ডব্লিউএইচও বলছে, বিশ্বে প্রতিবছর দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়, যাদের ৩০ ভাগের মৃত্যু হয়। আর প্রায় ৬০ ভাগ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হন। স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মমাফিক জীবনযাপনে ৯০ ভাগ স্ট্রোক প্রতিরোধ সম্ভব। দ্রুত চিহ্নিত করা গেলে ৭০ ভাগের বেশি রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঢাকা মেডিকেলের নিউরো সায়েন্স বিভাগের গবেষণা বলছে, দেশে গত ৪০ বছরে স্ট্রোক বেড়েছে শতভাগ। বর্তমানে প্রতি চারজনে একজন স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন। অন্যদিকে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে স্ট্রোকের মাত্রা কমেছে ৪২ শতাংশ। ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বে স্ট্রোকের মোট রোগীর ৮০ ভাগই হবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বলেন, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ৪৮ শতাংশই স্ট্রোকের ঝুঁকিতে রয়েছেন। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে ৩৬ শতাংশ স্ট্রোকের শিকার হচ্ছেন। জাঙ্কফুডে আসক্তির কারণে ২৩ শতাংশ ঝুঁকিতে থাকেন। এ ছাড়া স্ট্রোকে আক্রান্ত ১৯ শতাংশের দেহে অতিরিক্ত মেদ এবং ১৭ শতাংশ মানসিক চাপে ভোগেন।
এই মরণ ব্যাধির ভয়াবহতা বাড়লেও দেশে চিকিৎসা সুবিধা এখনো কম। ঢাকা মেডিকেলসহ রাজধানীর নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে অনেকটা কার্যকরী সেবা পাওয়া গেলেও চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট নয়। স্ট্রোক হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দিলেও বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নেই প্রাথমিক সেবাকেন্দ্র। এতে করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কেউ আক্রান্ত হলে রাজধানীতে আসার পথে, আবার কেউবা হাসপাতালের জরুরি বিভাগেই মারা যাচ্ছেন।
মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে কিংবা রক্তনালি ছিঁড়ে গেলে স্নায়ুকোষে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। রক্তনালিতে চর্বি জমে সরু হয়ে যে স্ট্রোক হয়, সেটি ইসকেমিক স্ট্রোক। আর রক্তনালি ফেটে রক্তক্ষরণ হলে সেটিকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বলে। দ্বিতীয়টিতে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি হলেও আমেরিকান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশনের জরিপ অনুযায়ী, ৮৭ ভাগ স্ট্রোকই ইসকেমিক ধরনের হয়ে থাকে।

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিনি অনেকটা সুস্থ।
হাসপাতালের নিউরোসায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুমন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, একসময় ধারণা ছিল, স্ট্রোক কেবল বয়স্ক মানুষের হয়। আসলে তা নয়। বর্তমানে তরুণেরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বেই অল্প বয়সীদের স্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে জানিয়ে চিকিৎসক সুমন বলেন, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা, ফাস্ট ফুড ও মাদক গ্রহণের ফলে তরুণদের বড় একটি অংশ ডায়াবেটিসে ভুগছে। অনেকে কম বয়সে চাপ নিচ্ছেন, এতে মানসিকভাবে প্রভাব পড়ছে। তরুণদের মধ্যে যাঁরা সেবা নিতে আসেন, তাঁদের অধিকাংশই রক্তক্ষরণজনিত।
এই চিকিৎসক বলেন, মাসে কিংবা বছরে কী পরিমাণ তরুণ ঢাকা মেডিকেলে সেবা নিতে আসেন, সেই পরিসংখ্যান তাঁদের কাছে নেই। তবে আগের তুলনায় এই হার অনেক বেড়েছে।
স্ট্রোক সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছরের মতো এ বছরও আজ শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) স্ট্রোক দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘না করলে সময় ক্ষেপণ, স্ট্রোক হলেও বাঁচবে জীবন’।
গত সেপ্টেম্বরে আমেরিকান নিউরোলজি একাডেমির প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়, করোনায় আক্রান্ত তরুণদের স্ট্রোকের হার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তরুণদের ক্ষেত্রে স্ট্রোক করোনার প্রথম লক্ষণ হিসেবে বিবেচনায় আসছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যমতে, স্ট্রোক মৃত্যুর দ্বিতীয় ও বিকলাঙ্গের তৃতীয় কারণ। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের ৭০ ভাগ দেশেই স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি। এসব দেশের ৮৭ ভাগ মৃত্যু ও বিকলাঙ্গের প্রধান কারণ স্ট্রোক।
ডব্লিউএইচও বলছে, বিশ্বে প্রতিবছর দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়, যাদের ৩০ ভাগের মৃত্যু হয়। আর প্রায় ৬০ ভাগ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হন। স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মমাফিক জীবনযাপনে ৯০ ভাগ স্ট্রোক প্রতিরোধ সম্ভব। দ্রুত চিহ্নিত করা গেলে ৭০ ভাগের বেশি রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঢাকা মেডিকেলের নিউরো সায়েন্স বিভাগের গবেষণা বলছে, দেশে গত ৪০ বছরে স্ট্রোক বেড়েছে শতভাগ। বর্তমানে প্রতি চারজনে একজন স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন। অন্যদিকে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে স্ট্রোকের মাত্রা কমেছে ৪২ শতাংশ। ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বে স্ট্রোকের মোট রোগীর ৮০ ভাগই হবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বলেন, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ৪৮ শতাংশই স্ট্রোকের ঝুঁকিতে রয়েছেন। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে ৩৬ শতাংশ স্ট্রোকের শিকার হচ্ছেন। জাঙ্কফুডে আসক্তির কারণে ২৩ শতাংশ ঝুঁকিতে থাকেন। এ ছাড়া স্ট্রোকে আক্রান্ত ১৯ শতাংশের দেহে অতিরিক্ত মেদ এবং ১৭ শতাংশ মানসিক চাপে ভোগেন।
এই মরণ ব্যাধির ভয়াবহতা বাড়লেও দেশে চিকিৎসা সুবিধা এখনো কম। ঢাকা মেডিকেলসহ রাজধানীর নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে অনেকটা কার্যকরী সেবা পাওয়া গেলেও চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট নয়। স্ট্রোক হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দিলেও বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নেই প্রাথমিক সেবাকেন্দ্র। এতে করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কেউ আক্রান্ত হলে রাজধানীতে আসার পথে, আবার কেউবা হাসপাতালের জরুরি বিভাগেই মারা যাচ্ছেন।
মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে কিংবা রক্তনালি ছিঁড়ে গেলে স্নায়ুকোষে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। রক্তনালিতে চর্বি জমে সরু হয়ে যে স্ট্রোক হয়, সেটি ইসকেমিক স্ট্রোক। আর রক্তনালি ফেটে রক্তক্ষরণ হলে সেটিকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বলে। দ্বিতীয়টিতে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি হলেও আমেরিকান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশনের জরিপ অনুযায়ী, ৮৭ ভাগ স্ট্রোকই ইসকেমিক ধরনের হয়ে থাকে।

দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৩, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮৮, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২০০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭১, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৯, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ৯০১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭২ হাজার ৩৮৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ৬ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ৭৬ হাজার ২৬ জন। এর মধ্যে ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় বছরের এক ছেলেশিশু রয়েছে। অন্যরা সবাই নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৪৫, ৩৮ ও ৩০ বছর। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৩, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮৮, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২০০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭১, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৯, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ৯০১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭২ হাজার ৩৮৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ৬ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ৭৬ হাজার ২৬ জন। এর মধ্যে ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় বছরের এক ছেলেশিশু রয়েছে। অন্যরা সবাই নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৪৫, ৩৮ ও ৩০ বছর। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিন
২৯ অক্টোবর ২০২১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪০৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৯, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৯, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৮, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৪, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০২ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪ হাজার ৯৯২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১০ জনের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৭০, ৪০, ৪৮, ৫০, ৭৫, ৪৫, ৫০, ৮০ ও ৬০ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ৯৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭১ হাজার ৪৮৭ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪০৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৯, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৯, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৮, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৪, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০২ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪ হাজার ৯৯২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১০ জনের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৭০, ৪০, ৪৮, ৫০, ৭৫, ৪৫, ৫০, ৮০ ও ৬০ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ৯৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭১ হাজার ৪৮৭ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিন
২৯ অক্টোবর ২০২১
দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের ২৪ ঘণ্টায়ও ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৪৭ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪২৯, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৯, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৮ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭২ হাজার ৮২২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে ১৪ বছরের কিশোরী আছে। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৩৫, ২৫, ৩৫, ৫৮ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৪২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৯ হাজার ৪৫২ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের ২৪ ঘণ্টায়ও ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৪৭ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪২৯, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৯, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৮ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭২ হাজার ৮২২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে ১৪ বছরের কিশোরী আছে। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৩৫, ২৫, ৩৫, ৫৮ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৪২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৯ হাজার ৪৫২ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিন
২৯ অক্টোবর ২০২১
দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৬২ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪৩৬, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৩, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫৪, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৭, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩২ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) আটজন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৩ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭১ হাজার ৬৭৫ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে ১৩ বছরের এক কিশোর আছে। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৫২, ৪২, ২৮ ও ৫০। তাঁদের মধ্যে দুজন নারী আর দুজন পুরুষ রয়েছেন। এই পাঁচজনের মধ্যে ডিএনসিসিতে একজন, ডিএসসিসিতে তিনজন ও রাজশাহীর হাসপাতালে আরও একজন চিকিৎসাধীন ছিলেন।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৯৫১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৪১০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৬২ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪৩৬, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৩, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫৪, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৭, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩২ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) আটজন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৩ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭১ হাজার ৬৭৫ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে ১৩ বছরের এক কিশোর আছে। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৫২, ৪২, ২৮ ও ৫০। তাঁদের মধ্যে দুজন নারী আর দুজন পুরুষ রয়েছেন। এই পাঁচজনের মধ্যে ডিএনসিসিতে একজন, ডিএসসিসিতে তিনজন ও রাজশাহীর হাসপাতালে আরও একজন চিকিৎসাধীন ছিলেন।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৯৫১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৪১০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

মস্তিষ্কের বাঁ পাশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল ৩২ বছর বয়সী সুমনের। এতে এক পাশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে এনজিওগ্রাম করা হয়। পরীক্ষায় মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ ভাগে রক্ত চলাচল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ও চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় বেঁচে যান তিনি। এখন তিন
২৯ অক্টোবর ২০২১
দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে