গত ২০ বছরে মাতৃমৃত্যুর হার এক-তৃতীয়াংশ কমলেও প্রতি ২ মিনিটে একজন নারী প্রসবকালীন জটিলতায় মারা যান বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। বার্তা সংস্থা এএফপি আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার প্রতিবেদনে থেকে জানা গেছে, গত ২০ বছরের মাতৃমৃত্যুর হার ৩৪ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। ২০০০ সালে প্রতি ১ লাখ শিশু জন্মের সময় ৩৩৯ জন মাতৃমৃত্যু থেকে কমে ২০২০ সালে ২২৩ জন হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, ২০২০ সালে প্রতিদিন প্রায় ৮০০ জন নারী মারা গেছেন বা প্রতি ২ মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, গর্ভাবস্থা অনেক নারীর কাছে প্রত্যাশিত সময় হলেও বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ নারীর কাছে এটি এখনো বিপজ্জনক ও মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা। নতুন এই পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে নারীদের জরুরি স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন যাতে তারা তাদের প্রজনন অধিকার সম্পূর্ণরূপে উপভোগ করতে পারে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘের আটটি অঞ্চলের মধ্যে মাত্র দুটিতে মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে ৩৫ শতাংশ এবং মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় ১৬ শতাংশ কমেছে।
অন্যদিকে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় মাতৃমৃত্যুর হার ১৭ শতাংশ বেড়েছ এবং লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে ১৫ শতাংশ বেড়েছে। অন্যান্য জায়গায় এটি স্থির রয়েছে।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে লেখক জেনি ক্রেসওয়েল বলেছেন, মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে গ্রিস ও সাইপ্রাসে।
ক্রেসওয়েল আরও জানিয়েছেন, ২০২০ সালে রেকর্ড করা মাতৃমৃত্যুর প্রায় ৭০ শতাংশ ঘটেছে সাব-সাহারান আফ্রিকায়। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের তুলনায় সেখানে মাতৃমৃত্যুর হার ১৩৬ গুণ বেশি।
আফগানিস্তানে, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, চাদ, কঙ্গো, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের মতো মারাত্মক মানবিক সংকটের সম্মুখীন দেশগুলোতে মাতৃমৃত্যুর হার বিশ্বব্যাপী গড়ের দ্বিগুণেরও বেশি।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, গুরুতর রক্তপাত, সংক্রমণ, অনিরাপদ গর্ভপাত থেকে জটিলতা এবং এইচআইভি/এইডসের মতো জটিলতা মাতৃমৃত্যুর প্রধান কারণ। এসব জটিলতার মধ্যে অধিকাংশই প্রতিরোধযোগ্য।
গত ২০ বছরে মাতৃমৃত্যুর হার এক-তৃতীয়াংশ কমলেও প্রতি ২ মিনিটে একজন নারী প্রসবকালীন জটিলতায় মারা যান বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। বার্তা সংস্থা এএফপি আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার প্রতিবেদনে থেকে জানা গেছে, গত ২০ বছরের মাতৃমৃত্যুর হার ৩৪ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। ২০০০ সালে প্রতি ১ লাখ শিশু জন্মের সময় ৩৩৯ জন মাতৃমৃত্যু থেকে কমে ২০২০ সালে ২২৩ জন হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, ২০২০ সালে প্রতিদিন প্রায় ৮০০ জন নারী মারা গেছেন বা প্রতি ২ মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, গর্ভাবস্থা অনেক নারীর কাছে প্রত্যাশিত সময় হলেও বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ নারীর কাছে এটি এখনো বিপজ্জনক ও মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা। নতুন এই পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে নারীদের জরুরি স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন যাতে তারা তাদের প্রজনন অধিকার সম্পূর্ণরূপে উপভোগ করতে পারে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘের আটটি অঞ্চলের মধ্যে মাত্র দুটিতে মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে ৩৫ শতাংশ এবং মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় ১৬ শতাংশ কমেছে।
অন্যদিকে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় মাতৃমৃত্যুর হার ১৭ শতাংশ বেড়েছ এবং লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে ১৫ শতাংশ বেড়েছে। অন্যান্য জায়গায় এটি স্থির রয়েছে।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে লেখক জেনি ক্রেসওয়েল বলেছেন, মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে গ্রিস ও সাইপ্রাসে।
ক্রেসওয়েল আরও জানিয়েছেন, ২০২০ সালে রেকর্ড করা মাতৃমৃত্যুর প্রায় ৭০ শতাংশ ঘটেছে সাব-সাহারান আফ্রিকায়। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের তুলনায় সেখানে মাতৃমৃত্যুর হার ১৩৬ গুণ বেশি।
আফগানিস্তানে, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, চাদ, কঙ্গো, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের মতো মারাত্মক মানবিক সংকটের সম্মুখীন দেশগুলোতে মাতৃমৃত্যুর হার বিশ্বব্যাপী গড়ের দ্বিগুণেরও বেশি।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, গুরুতর রক্তপাত, সংক্রমণ, অনিরাপদ গর্ভপাত থেকে জটিলতা এবং এইচআইভি/এইডসের মতো জটিলতা মাতৃমৃত্যুর প্রধান কারণ। এসব জটিলতার মধ্যে অধিকাংশই প্রতিরোধযোগ্য।
ওষুধ প্রতিরোধী গনোরিয়া ও এমআরএসএ (মেথিসিলিন-প্রতিরোধী স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস) মোকাবিলায় দুটি নতুন অ্যান্টিবায়োটিক উদ্ভাবন করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই ওষুধগুলোর ‘পরমাণু থেকে পরমাণু’ সম্পূর্ণভাবে এআই দিয়ে নকশা করা হয়েছে...
১০ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৫২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে চিকিৎসাধীন কোনো রোগীর মৃত্যু হয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসচেতনতার অভাবে নবজাতককে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা কমার কারণে নবজাতক মৃত্যুর হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন একদল বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলছেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকেরা মিলে কৌটা দুধের বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে তারা এসব দুধ নবজাতককে খাওয়ানোর জন্য প্ররোচিত করে। ফলে নবজাতককে বুকের দু
২ দিন আগেগরমে স্বস্তির অপর নাম এসি। বাইরে যখন তাপমাত্রা অসহনীয়, তখন ঘরের মধ্যে শীতল বাতাস যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি। শুধু আরামই নয়, এসি ব্যবহারে ঘরের আর্দ্রতাও নিয়ন্ত্রিত থাকে। তবে অনেকেই আছেন যারা গরমে গরমে কষ্ট করেও এসি ব্যবহার করেন না। তাঁদের বিশ্বাস, এসি থেকে অসুস্থ হওয়া যায়। এটি অনেকের কাছে অবাস্তব মনে...
২ দিন আগে