বিশ্বে ১৪ শতাংশেরও বেশি মানুষ লাইম রোগে আক্রান্ত বলে সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক জার্নাল বিএমজে গ্লোবাল হেলথ আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
বিএমজের জার্নালে বলা হয়েছে, মধ্য ইউরোপের দেশগুলোতে এ রোগের সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি এবং তা প্রায় ২০ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষেরা সবচেয়ে বেশি এ রোগের ঝুঁকিতে আছেন।
একধরনের ছোট ছোট পোকার (টিক পোকা নামে পরিচিত) কামড় থেকে লাইম রোগ হয়। কোথাও কোথাও এ পোকাকে এঁটেল পোকা বলা হয়। এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে ফুসকুড়ি দেখা যায়। এ ছাড়া অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব ও জ্বর হতে দেখা যায়।
গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে লাইম রোগ কতটা সাধারণ কিংবা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা বোঝার জন্য গবেষকেরা ৮৯টি গবেষণা থেকে তথ্য নিয়েছেন। এটি একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। গবেষণায় অংশ নেওয়া ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মধ্যে ১৪ দশমিক ৫ শতাংশের রক্তে এ রোগ পাওয়া গেছে।
এই রোগ প্রতিরোধের দিক থেকে মধ্য ইউরোপের পরেই রয়েছে পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। পূর্ব এশিয়ায় এ রোগ প্রতিরোধের হার ১৫ দশমিক ৯ শতাংশ, পশ্চিম ইউরোপে ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ এবং পূর্ব ইউরোপে ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। অন্যদিকে ক্যারিবীয় অঞ্চলে লাইম প্রতিরোধের হার সবচেয়ে কম। মাত্র ২ শতাংশ।
এর আগের এক গবেষণায় দেখা গেছে, টিক পোকাবাহিত রোগের প্রকোপ গত ১২ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে। লাইম রোগ বেড়ে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, দীর্ঘতর গরমকাল, প্রাণীর স্থানান্তর, পোকামাকড়দের প্রাকৃতিক বাসস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং ঘন ঘন পোষা প্রাণীর সংস্পর্শে আসা।
গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব কৃষক ও শ্রমিক নিয়মিত কুকুর কিংবা ভেড়ার মতো পোষা প্রাণীর সংস্পর্শে এসেছেন, তারা টিক পোকার কামড়ের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সংক্রমিত হয়েছেন।
বিশ্বে ১৪ শতাংশেরও বেশি মানুষ লাইম রোগে আক্রান্ত বলে সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক জার্নাল বিএমজে গ্লোবাল হেলথ আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
বিএমজের জার্নালে বলা হয়েছে, মধ্য ইউরোপের দেশগুলোতে এ রোগের সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি এবং তা প্রায় ২০ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষেরা সবচেয়ে বেশি এ রোগের ঝুঁকিতে আছেন।
একধরনের ছোট ছোট পোকার (টিক পোকা নামে পরিচিত) কামড় থেকে লাইম রোগ হয়। কোথাও কোথাও এ পোকাকে এঁটেল পোকা বলা হয়। এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে ফুসকুড়ি দেখা যায়। এ ছাড়া অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব ও জ্বর হতে দেখা যায়।
গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে লাইম রোগ কতটা সাধারণ কিংবা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা বোঝার জন্য গবেষকেরা ৮৯টি গবেষণা থেকে তথ্য নিয়েছেন। এটি একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। গবেষণায় অংশ নেওয়া ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মধ্যে ১৪ দশমিক ৫ শতাংশের রক্তে এ রোগ পাওয়া গেছে।
এই রোগ প্রতিরোধের দিক থেকে মধ্য ইউরোপের পরেই রয়েছে পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। পূর্ব এশিয়ায় এ রোগ প্রতিরোধের হার ১৫ দশমিক ৯ শতাংশ, পশ্চিম ইউরোপে ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ এবং পূর্ব ইউরোপে ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। অন্যদিকে ক্যারিবীয় অঞ্চলে লাইম প্রতিরোধের হার সবচেয়ে কম। মাত্র ২ শতাংশ।
এর আগের এক গবেষণায় দেখা গেছে, টিক পোকাবাহিত রোগের প্রকোপ গত ১২ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে। লাইম রোগ বেড়ে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, দীর্ঘতর গরমকাল, প্রাণীর স্থানান্তর, পোকামাকড়দের প্রাকৃতিক বাসস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং ঘন ঘন পোষা প্রাণীর সংস্পর্শে আসা।
গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব কৃষক ও শ্রমিক নিয়মিত কুকুর কিংবা ভেড়ার মতো পোষা প্রাণীর সংস্পর্শে এসেছেন, তারা টিক পোকার কামড়ের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সংক্রমিত হয়েছেন।
ওষুধ প্রতিরোধী গনোরিয়া ও এমআরএসএ (মেথিসিলিন-প্রতিরোধী স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস) মোকাবিলায় দুটি নতুন অ্যান্টিবায়োটিক উদ্ভাবন করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই ওষুধগুলোর ‘পরমাণু থেকে পরমাণু’ সম্পূর্ণভাবে এআই দিয়ে নকশা করা হয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৫২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে চিকিৎসাধীন কোনো রোগীর মৃত্যু হয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসচেতনতার অভাবে নবজাতককে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা কমার কারণে নবজাতক মৃত্যুর হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন একদল বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলছেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকেরা মিলে কৌটা দুধের বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে তারা এসব দুধ নবজাতককে খাওয়ানোর জন্য প্ররোচিত করে। ফলে নবজাতককে বুকের দু
১ দিন আগেগরমে স্বস্তির অপর নাম এসি। বাইরে যখন তাপমাত্রা অসহনীয়, তখন ঘরের মধ্যে শীতল বাতাস যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি। শুধু আরামই নয়, এসি ব্যবহারে ঘরের আর্দ্রতাও নিয়ন্ত্রিত থাকে। তবে অনেকেই আছেন যারা গরমে গরমে কষ্ট করেও এসি ব্যবহার করেন না। তাঁদের বিশ্বাস, এসি থেকে অসুস্থ হওয়া যায়। এটি অনেকের কাছে অবাস্তব মনে...
২ দিন আগে