ফিচার ডেস্ক
অনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
শীতকালে পানিশূন্যতার কারণ
ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শরীর কম ঘামে, ফলে পানি পানের পরিমাণ কমতে থাকে। এই অভ্যাস থেকেই পানিশূন্যতা সৃষ্টি হতে পারে। পানিশূন্যতা কোনো তুচ্ছ বিষয় নয়। এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন কিডনি রোগ, হার্টের সমস্যা অথবা মৃত্যুর ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হতে পারে।
তাই শীতকালে পানির অভাবের লক্ষণগুলো জানা খুবই জরুরি। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুষ্টিবিদ ক্যারোলিন ইয়ং বলেন, শীতকালে আর্দ্রতাকে অবহেলা করার ফলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায় এবং ত্বকের স্বাস্থ্য দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে দেখা দিতে পারে নানা রকম স্বাস্থ্য সমস্যা। তাই শীতকালে বেশি পানি পান করা উচিত।
পানিশূন্যতার লক্ষণ
» শরীরে পানির অভাবে শীতকালে কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা দেয়।
» পানির অভাবে শীতকালে মাথা ঘোরা এবং কখনো কখনো অজ্ঞান হওয়ার সমস্যাও হতে পারে।
» শরীরে পানির অভাবে ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে, যা দৈনন্দিন কাজকর্মে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
» পানিশূন্যতার কারণে মাথাব্যথার সমস্যা হতে পারে, যা শীতকালে আরও প্রকট হয়ে উঠতে পারে।
» পানির অভাবে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে এবং প্রস্রাবের রং গাঢ় হলুদ হয়ে যেতে পারে।
» শীতকালে পানির অভাবে পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য অন্যতম।
» এই লক্ষণগুলো শীতকালে পানিশূন্যতার প্রাথমিক ইঙ্গিত হতে পারে, তাই সতর্ক থাকা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা পেতে করণীয়
শীতকালে পানিশূন্যতা এড়াতে সারা দিন পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি পানির বোতল সব সময় সঙ্গে রাখা এবং প্রয়োজনে গরম পানি পান করা যেতে পারে। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় ফলমূল ও শাকসবজি রাখতে হবে, যাতে শরীরে তরল উপাদান প্রবাহিত হয়। শসা, তরমুজ, কমলা, গাজরের মতো ফল ও সবজি খাওয়া যেতে পারে।
অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস থেকেও পানিশূন্যতা হতে পারে, তাই লবণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত। গরম চা, কফি বা স্যুপ
পান করাও শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়ক। এই পানীয়গুলোর মধ্যে অতিরিক্ত চিনি এড়িয়ে চলা উচিত।
বিশেষ করে, যদি আপনার শরীরে অন্য কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা; যেমন ডায়াবেটিস থাকে, তবে পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
শীতকালে পানিশূন্যতা গুরুতর সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন এবং সুস্থ থাকুন।
অনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
শীতকালে পানিশূন্যতার কারণ
ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শরীর কম ঘামে, ফলে পানি পানের পরিমাণ কমতে থাকে। এই অভ্যাস থেকেই পানিশূন্যতা সৃষ্টি হতে পারে। পানিশূন্যতা কোনো তুচ্ছ বিষয় নয়। এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন কিডনি রোগ, হার্টের সমস্যা অথবা মৃত্যুর ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হতে পারে।
তাই শীতকালে পানির অভাবের লক্ষণগুলো জানা খুবই জরুরি। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুষ্টিবিদ ক্যারোলিন ইয়ং বলেন, শীতকালে আর্দ্রতাকে অবহেলা করার ফলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায় এবং ত্বকের স্বাস্থ্য দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে দেখা দিতে পারে নানা রকম স্বাস্থ্য সমস্যা। তাই শীতকালে বেশি পানি পান করা উচিত।
পানিশূন্যতার লক্ষণ
» শরীরে পানির অভাবে শীতকালে কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা দেয়।
» পানির অভাবে শীতকালে মাথা ঘোরা এবং কখনো কখনো অজ্ঞান হওয়ার সমস্যাও হতে পারে।
» শরীরে পানির অভাবে ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে, যা দৈনন্দিন কাজকর্মে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
» পানিশূন্যতার কারণে মাথাব্যথার সমস্যা হতে পারে, যা শীতকালে আরও প্রকট হয়ে উঠতে পারে।
» পানির অভাবে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে এবং প্রস্রাবের রং গাঢ় হলুদ হয়ে যেতে পারে।
» শীতকালে পানির অভাবে পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য অন্যতম।
» এই লক্ষণগুলো শীতকালে পানিশূন্যতার প্রাথমিক ইঙ্গিত হতে পারে, তাই সতর্ক থাকা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা পেতে করণীয়
শীতকালে পানিশূন্যতা এড়াতে সারা দিন পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি পানির বোতল সব সময় সঙ্গে রাখা এবং প্রয়োজনে গরম পানি পান করা যেতে পারে। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় ফলমূল ও শাকসবজি রাখতে হবে, যাতে শরীরে তরল উপাদান প্রবাহিত হয়। শসা, তরমুজ, কমলা, গাজরের মতো ফল ও সবজি খাওয়া যেতে পারে।
অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস থেকেও পানিশূন্যতা হতে পারে, তাই লবণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত। গরম চা, কফি বা স্যুপ
পান করাও শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়ক। এই পানীয়গুলোর মধ্যে অতিরিক্ত চিনি এড়িয়ে চলা উচিত।
বিশেষ করে, যদি আপনার শরীরে অন্য কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা; যেমন ডায়াবেটিস থাকে, তবে পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
শীতকালে পানিশূন্যতা গুরুতর সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন এবং সুস্থ থাকুন।
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১০ ঘণ্টা আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
২১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে