আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ক্যানসারের টিকা নিয়ে সুখবর দিচ্ছে রাশিয়া। দেশটির গামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, তারা চলতি বছরের গ্রীষ্মে ক্যানসারের টিকার অনুমোদন পাবে। আগামী সেপ্টেম্বরে এই টিকা রোগীদের দেওয়া শুরু হতে পারে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা রিয়া নোভোস্তিকে এসব তথ্য জানিয়েছে গামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক আলেক্সান্দার গিন্টসবার্গ। তিনি আরও জানান, রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে টিকাটির অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে।
এর আগেও দ্রুততম সময়ে টিকা তৈরির রেকর্ড আছে রাশিয়ার। করোনাভাইরাসের মহামারিকালেও তারা স্পুটনিক ভি নামে একটি টিকা এনেছিল। অন্য কোনো দেশ এত দ্রুত তখন টিকা আনতে পারেনি। তবে এই টিকা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে বেশ সন্দেহ ছিল। কারণ, সেই সময় রাশিয়া টিকার অনেক তথ্যই প্রকাশ করেনি।
এবারের ক্যানসারের টিকা নিয়েও সে ধরনের সন্দেহ রয়ে যাচ্ছে। কারণ, এবার যে ক্যানসারের টিকা আনা হচ্ছে, সেটি সম্পর্কেও খুব বেশি তথ্য প্রকাশ করছে না প্রতিষ্ঠানটি। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সেপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, এখনো এই টিকার তেমন তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই টিকার গবেষকদের সম্পর্কে মাত্র এক প্যারা তথ্য দেওয়া হয়েছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন রাশিয়ান টুডের (আরটি) সঙ্গে এক মাস আগে এ নিয়ে কথা বলেছিলেন আলেক্সান্দার গিন্টসবার্গ। তখন তিনি জানিয়েছিলেন, যাঁরা ক্যানসারে ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের এই টিকা দেওয়া যাবে। এই টিকা দেওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কোষগুলো মেরে ফেলবে।
গবেষণা অনুযায়ী, রাশিয়ার টিকাটি প্রাথমিক পর্যায়ের ক্যানসার রোগীদের জন্য সবচেয়ে কার্যকর। তবে মধ্যম পর্যায়ের রোগীরাও এ টিকা থেকে উপকার পাবেন। চূড়ান্ত পর্যায়ের রোগীদের ক্ষেত্রে টিকার কার্যকারিতা সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশটিতে প্রায় ৪০ লাখ ক্যানসার রোগী রয়েছেন। প্রতিবছর নতুন করে প্রায় ৬ লাখ ২৫ হাজার মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হন। গিন্টসবার্গ বলেন, শুধু এই টিকাই নয়, চলতি বছর রাশিয়ায় আরও কিছু নতুন ক্যানসার প্রতিরোধী ওষুধ ও টিকা বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। রাশিয়ার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এ বিষয়ে গবেষণায় এগিয়ে আসছে।
ক্যানসারের টিকা নিয়ে সুখবর দিচ্ছে রাশিয়া। দেশটির গামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, তারা চলতি বছরের গ্রীষ্মে ক্যানসারের টিকার অনুমোদন পাবে। আগামী সেপ্টেম্বরে এই টিকা রোগীদের দেওয়া শুরু হতে পারে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা রিয়া নোভোস্তিকে এসব তথ্য জানিয়েছে গামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক আলেক্সান্দার গিন্টসবার্গ। তিনি আরও জানান, রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে টিকাটির অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে।
এর আগেও দ্রুততম সময়ে টিকা তৈরির রেকর্ড আছে রাশিয়ার। করোনাভাইরাসের মহামারিকালেও তারা স্পুটনিক ভি নামে একটি টিকা এনেছিল। অন্য কোনো দেশ এত দ্রুত তখন টিকা আনতে পারেনি। তবে এই টিকা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে বেশ সন্দেহ ছিল। কারণ, সেই সময় রাশিয়া টিকার অনেক তথ্যই প্রকাশ করেনি।
এবারের ক্যানসারের টিকা নিয়েও সে ধরনের সন্দেহ রয়ে যাচ্ছে। কারণ, এবার যে ক্যানসারের টিকা আনা হচ্ছে, সেটি সম্পর্কেও খুব বেশি তথ্য প্রকাশ করছে না প্রতিষ্ঠানটি। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সেপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, এখনো এই টিকার তেমন তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই টিকার গবেষকদের সম্পর্কে মাত্র এক প্যারা তথ্য দেওয়া হয়েছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন রাশিয়ান টুডের (আরটি) সঙ্গে এক মাস আগে এ নিয়ে কথা বলেছিলেন আলেক্সান্দার গিন্টসবার্গ। তখন তিনি জানিয়েছিলেন, যাঁরা ক্যানসারে ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের এই টিকা দেওয়া যাবে। এই টিকা দেওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কোষগুলো মেরে ফেলবে।
গবেষণা অনুযায়ী, রাশিয়ার টিকাটি প্রাথমিক পর্যায়ের ক্যানসার রোগীদের জন্য সবচেয়ে কার্যকর। তবে মধ্যম পর্যায়ের রোগীরাও এ টিকা থেকে উপকার পাবেন। চূড়ান্ত পর্যায়ের রোগীদের ক্ষেত্রে টিকার কার্যকারিতা সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশটিতে প্রায় ৪০ লাখ ক্যানসার রোগী রয়েছেন। প্রতিবছর নতুন করে প্রায় ৬ লাখ ২৫ হাজার মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হন। গিন্টসবার্গ বলেন, শুধু এই টিকাই নয়, চলতি বছর রাশিয়ায় আরও কিছু নতুন ক্যানসার প্রতিরোধী ওষুধ ও টিকা বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। রাশিয়ার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এ বিষয়ে গবেষণায় এগিয়ে আসছে।
আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
২১ ঘণ্টা আগেভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ছে; বিশেষ করে হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, বিষণ্নতাজনিত রোগ, রক্তে চর্বি বেড়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয়, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, কম ওজনে জন্ম নেওয়া, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। গতকাল সোমবার রাজধানীতে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব
১ দিন আগে