ফিচার ডেস্ক
অনিয়মিত ঘুম এখন যেন স্বাভাবিক ঘটনা। বিশেষ করে শহরের জীবনযাত্রায় এটা এখন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু ঘুমের অনিয়মের কারণে স্ট্রোক ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি ২৬ শতাংশ বেড়ে যায়। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ’-এ প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, অনিয়মিত ঘুম হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো বড় হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এমনকি যদি কেউ প্রতিদিন ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমান, তা-ও এই সমস্যা হতে পারে। ঘুমের সময়ের চেয়ে ঘুমের নিয়ম মানা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘আমাদের গবেষণার ফলাফল নির্দেশ করে, আপনি কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, তার চেয়েও জরুরি আপনার ঘুমের সার্কেল ঠিক আছে কি না।’
গবেষণার প্রধান লেখক কানাডার ইউনিভার্সিটি অব অটোয়ার জিন পিয়েরে শাপুট বলেন, ‘আমাদের উচিত প্রতিদিন প্রায় একই সময় ঘুমাতে যাওয়া। সেটি ৩০ মিনিট বা এক ঘণ্টা আগে কিংবা পরে হতে পারে। কিন্তু এই ব্যবধান যত কমানো যায়, ততই মঙ্গল। তাই চেষ্টা করুন, সেটিকে ৩০ মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে।’
শাপুট আরও বলেন, ঘুমাতে যাওয়া বা ওঠার ব্যবধান এক ঘণ্টার বেশি হলে সেটি অসামঞ্জস্যপূর্ণ হিসেবে গণ্য হবে। আর এতেই শুরু হতে পারে শরীরে নেতিবাচক প্রভাব।
গবেষণাটিতে ৭২ হাজার ২৬৯ জন অংশ নেন, যাঁদের বয়স ৪০ থেকে ৭৯ বছরের মধ্যে। অ্যাকটিভিটি ট্র্যাকার ব্যবহার করে এক সপ্তাহ ধরে তাঁদের ঘুমের ধরন পর্যবেক্ষণ করা হয়। অংশগ্রহণকারীদের কারও আগে হৃদ্পিণ্ডের রোগ বা স্ট্রোকের ইতিহাস ছিল না। তাঁদের ঘুমের তথ্য বিশ্লেষণ করে একটি ইনডেক্স স্কোর তৈরি করা হয়। যাঁরা ৮৭ বা তার বেশি স্কোর পেয়েছেন, তাঁদের ঘুমের ধরন নিয়মিত বলে গণ্য করা হয়েছে।
পরবর্তী ৮ বছর ধরে এই অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেইলিউর এবং স্ট্রোকের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা হয়। ফলে দেখা যায়, যাঁরা অনিয়মিত ঘুমে অভ্যস্ত, তাঁদের বড় ধরনের কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি ২৬ শতাংশ বেশি। এর বিপরীতে, যাঁরা মাঝারি নিয়মিত ঘুমের অভ্যাসে অভ্যস্ত, তাঁদের ঝুঁকি ৮ শতাংশ বেশি।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যাঁরা নিয়মিত ঘুমের সময় মেনে চলেন, তাঁদের অধিকাংশই পর্যাপ্ত সময় ঘুমান। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৭-৮ ঘণ্টা এবং ১৮ থেকে ৬৪ বছরের ব্যক্তিদের জন্য ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। গবেষণাটি জানায়, যাঁরা আগে অনিয়মিত ঘুমাতেন, তাঁরা বর্তমানে নিয়মিত ঘুমের মধ্য দিয়ে ঝুঁকি কমাতে পারেন না।
সূত্র: জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ
অনিয়মিত ঘুম এখন যেন স্বাভাবিক ঘটনা। বিশেষ করে শহরের জীবনযাত্রায় এটা এখন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু ঘুমের অনিয়মের কারণে স্ট্রোক ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি ২৬ শতাংশ বেড়ে যায়। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ’-এ প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, অনিয়মিত ঘুম হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো বড় হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এমনকি যদি কেউ প্রতিদিন ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমান, তা-ও এই সমস্যা হতে পারে। ঘুমের সময়ের চেয়ে ঘুমের নিয়ম মানা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘আমাদের গবেষণার ফলাফল নির্দেশ করে, আপনি কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, তার চেয়েও জরুরি আপনার ঘুমের সার্কেল ঠিক আছে কি না।’
গবেষণার প্রধান লেখক কানাডার ইউনিভার্সিটি অব অটোয়ার জিন পিয়েরে শাপুট বলেন, ‘আমাদের উচিত প্রতিদিন প্রায় একই সময় ঘুমাতে যাওয়া। সেটি ৩০ মিনিট বা এক ঘণ্টা আগে কিংবা পরে হতে পারে। কিন্তু এই ব্যবধান যত কমানো যায়, ততই মঙ্গল। তাই চেষ্টা করুন, সেটিকে ৩০ মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে।’
শাপুট আরও বলেন, ঘুমাতে যাওয়া বা ওঠার ব্যবধান এক ঘণ্টার বেশি হলে সেটি অসামঞ্জস্যপূর্ণ হিসেবে গণ্য হবে। আর এতেই শুরু হতে পারে শরীরে নেতিবাচক প্রভাব।
গবেষণাটিতে ৭২ হাজার ২৬৯ জন অংশ নেন, যাঁদের বয়স ৪০ থেকে ৭৯ বছরের মধ্যে। অ্যাকটিভিটি ট্র্যাকার ব্যবহার করে এক সপ্তাহ ধরে তাঁদের ঘুমের ধরন পর্যবেক্ষণ করা হয়। অংশগ্রহণকারীদের কারও আগে হৃদ্পিণ্ডের রোগ বা স্ট্রোকের ইতিহাস ছিল না। তাঁদের ঘুমের তথ্য বিশ্লেষণ করে একটি ইনডেক্স স্কোর তৈরি করা হয়। যাঁরা ৮৭ বা তার বেশি স্কোর পেয়েছেন, তাঁদের ঘুমের ধরন নিয়মিত বলে গণ্য করা হয়েছে।
পরবর্তী ৮ বছর ধরে এই অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেইলিউর এবং স্ট্রোকের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা হয়। ফলে দেখা যায়, যাঁরা অনিয়মিত ঘুমে অভ্যস্ত, তাঁদের বড় ধরনের কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি ২৬ শতাংশ বেশি। এর বিপরীতে, যাঁরা মাঝারি নিয়মিত ঘুমের অভ্যাসে অভ্যস্ত, তাঁদের ঝুঁকি ৮ শতাংশ বেশি।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যাঁরা নিয়মিত ঘুমের সময় মেনে চলেন, তাঁদের অধিকাংশই পর্যাপ্ত সময় ঘুমান। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৭-৮ ঘণ্টা এবং ১৮ থেকে ৬৪ বছরের ব্যক্তিদের জন্য ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। গবেষণাটি জানায়, যাঁরা আগে অনিয়মিত ঘুমাতেন, তাঁরা বর্তমানে নিয়মিত ঘুমের মধ্য দিয়ে ঝুঁকি কমাতে পারেন না।
সূত্র: জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ১৯০ জন রোগী। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ৪০৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
১ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৩১৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৪ দিন আগে