আলমগীর আলম
বয়স কিন্তু বাড়ছে, ধীরে ধীরে হাঁটার গতিও কমে আসছে, মন চাইছে না হাঁটতে। এমন অবস্থা যদি হয়, তাহলে আপনি বিপদে পড়তে যাচ্ছেন। কথায় আছে, ‘পা অচল হলে মৃত্যু শুরু হয়’। কথাটি বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তার ক্ষতিকর প্রভাব তুলে ধরে। নিয়মিত হাঁটাচলা কিংবা ব্যায়াম পেশিশক্তি, রক্তসঞ্চালন, হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা উন্নত করে। এগুলো দীর্ঘ এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য অপরিহার্য। তাই পা সচল রাখা কিংবা নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপে জড়িত থাকা মৃত্যুঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
‘পা অচল হলে মৃত্যু শুরু হয়’—কথাটি রূপক কিংবা প্রবাদবাক্য হিসেবে বেশি প্রযোজ্য। তবে এর পেছনে কিছু বৈজ্ঞানিক ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যায়। পা অচল হওয়া অথবা শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে, যা দীর্ঘ মেয়াদে মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা সরাসরি মৃত্যুর কারণ না হলেও বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়, যেগুলো মানুষের জীবনকাল কমিয়ে দিতে পারে।
পা অচল হলে যা ঘটতে পারে
এমন বিপদে কী করবেন
খুব স্বাভাবিক নিয়মে সুস্থ থাকতে পারেন।
এ জন্য বসে না থেকে প্রতিদিন হাঁটার চেষ্টা করতে পারেন। যাঁরা অনেকটা পথ হাঁটতে পারছেন না, পা ফেলতে কষ্ট হচ্ছে, গতি পাচ্ছেন না কিংবা হাঁটতে গেলে ঢলে পড়ছেন, তাঁরা আকুপ্রেশার ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন। আর আকুপ্রেশার করার ক্ষেত্রে ১০ মিনিট সকালে ফুট রোলার দিয়ে পায়ের তলায় রোল করুন।
আকুপ্রেশার ফুট রোলার কিনে নিন। চেয়ারে বসে ফুট রোলারে ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে রোল করুন। প্রথমে পায়ের তলায় একটু সুড়সুড়ি দেবে। ধীরে ধীরে চাপ বাড়ালে ঠিক হয়ে যাবে। ১০ মিনিট রোল করলে শরীর সতেজ হয়ে উঠবে। এতে রক্তসঞ্চালন বেড়ে আপনি হাঁটার উপযোগী হয়ে উঠবেন। সপ্তাহে ৬ দিন সকালে খালি পেটে এটি করতে হবে। এতে এক সপ্তাহে আপনার শারীরিক উন্নতি হওয়া শুরু করবে।
ফুট রোলারের উপকারিতা
লেখক: আলমগীর আলম, খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ
বয়স কিন্তু বাড়ছে, ধীরে ধীরে হাঁটার গতিও কমে আসছে, মন চাইছে না হাঁটতে। এমন অবস্থা যদি হয়, তাহলে আপনি বিপদে পড়তে যাচ্ছেন। কথায় আছে, ‘পা অচল হলে মৃত্যু শুরু হয়’। কথাটি বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তার ক্ষতিকর প্রভাব তুলে ধরে। নিয়মিত হাঁটাচলা কিংবা ব্যায়াম পেশিশক্তি, রক্তসঞ্চালন, হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা উন্নত করে। এগুলো দীর্ঘ এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য অপরিহার্য। তাই পা সচল রাখা কিংবা নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপে জড়িত থাকা মৃত্যুঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
‘পা অচল হলে মৃত্যু শুরু হয়’—কথাটি রূপক কিংবা প্রবাদবাক্য হিসেবে বেশি প্রযোজ্য। তবে এর পেছনে কিছু বৈজ্ঞানিক ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যায়। পা অচল হওয়া অথবা শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে, যা দীর্ঘ মেয়াদে মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা সরাসরি মৃত্যুর কারণ না হলেও বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়, যেগুলো মানুষের জীবনকাল কমিয়ে দিতে পারে।
পা অচল হলে যা ঘটতে পারে
এমন বিপদে কী করবেন
খুব স্বাভাবিক নিয়মে সুস্থ থাকতে পারেন।
এ জন্য বসে না থেকে প্রতিদিন হাঁটার চেষ্টা করতে পারেন। যাঁরা অনেকটা পথ হাঁটতে পারছেন না, পা ফেলতে কষ্ট হচ্ছে, গতি পাচ্ছেন না কিংবা হাঁটতে গেলে ঢলে পড়ছেন, তাঁরা আকুপ্রেশার ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন। আর আকুপ্রেশার করার ক্ষেত্রে ১০ মিনিট সকালে ফুট রোলার দিয়ে পায়ের তলায় রোল করুন।
আকুপ্রেশার ফুট রোলার কিনে নিন। চেয়ারে বসে ফুট রোলারে ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে রোল করুন। প্রথমে পায়ের তলায় একটু সুড়সুড়ি দেবে। ধীরে ধীরে চাপ বাড়ালে ঠিক হয়ে যাবে। ১০ মিনিট রোল করলে শরীর সতেজ হয়ে উঠবে। এতে রক্তসঞ্চালন বেড়ে আপনি হাঁটার উপযোগী হয়ে উঠবেন। সপ্তাহে ৬ দিন সকালে খালি পেটে এটি করতে হবে। এতে এক সপ্তাহে আপনার শারীরিক উন্নতি হওয়া শুরু করবে।
ফুট রোলারের উপকারিতা
লেখক: আলমগীর আলম, খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৪৩ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে এ সময়ে কোনো চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়নি। আজ রোববার (৩ আগস্ট) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু রোগীদের মধ্যে সর্বোচ্চ বরিশাল বিভা
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৩১ জনে। আর চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৭২২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সঙ্গে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২০৯ জন রোগী।
২ দিন আগেযেকোনো অপারেশনের আগে রোগী ও তাঁর আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভয় বা দুশ্চিন্তা কাজ করে। এই ভয় অমূলকও নয়। কারণ, অপারেশন মানেই কাটাছেঁড়া, অজ্ঞান থেকে জ্ঞান ফিরবে কি না, সে চিন্তা মাথায় কাজ করে। তা ছাড়া অপারেশনের ক্ষেত্রে অ্যানেসথেসিয়ার বিষয়ে জানাশোনা ও সতর্কতার স্পষ্ট ধারণা থাকে না বেশির ভাগ মানুষের।
২ দিন আগে