স্বাস্থ্য ডেস্ক
গুলশান ক্লাবে আজ থেকে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী, ‘ঢাকা ফ্লো’ ফুড অ্যান্ড ওয়েলনেস প্রোগ্রাম। ৩১ মে থেকে ১ জুন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলবে এই কার্যক্রম। এখানে প্রথমবারের মতো প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ‘লিভিং ওয়েল, ডায়িং ওয়েলৎ অর্থাৎ ‘ভালোভাবে বাঁচা এবং ভালোভাবে মৃত্যু’ স্লোগান সামনে রেখে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি) একটি স্টল বসিয়েছে।
নিরাময় অযোগ্য, জীবন সীমিত, রোগে আক্রান্ত মানুষগুলোকে যখন প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থা বলছে ‘আর কিছু করার নেই, বাড়ি নিয়ে যান।’ তখন প্যালিয়েটিভ কেয়ার বলছে, ‘এখনো এই মানুষটির শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের সার্বিক যত্নের জন্য সমাজের অনেক কিছু করার আছে।’
এই অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটির জীবন সদস্য় সাকি ফারনাজ বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মাত্র ১৪ শতাংশ প্যালিয়েটিভ কেয়ার রোগী এই স্বাস্থ্যসেবা পান। কাজেই আমাদের মতো দেশগুলোতে এই সচেতনতা সৃষ্টির দায়িত্ব সরকারের পাশাপাশি সুশীল সমাজেরও। সে কারণে প্যালিয়েটিভ কেয়ার একটি সামাজিক আন্দোলন।’
এই আয়োজনে উপস্থিত থাকছেন অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমাদ। তিনি বিশ্বের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর প্যালিয়েটিভ মেডিসিনের প্রথম অধ্যাপক। পাশাপাশি তিনি বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এই বিভাগটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশের একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমাদ বলেন, ‘বর্তমান সমাজে মৃত্যুকে অস্বীকার করার প্রবণতা বেড়েই চলেছে, সেই সঙ্গে খোলাবাজার অর্থনীতির প্রভাবে স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যদি এখনই আমরা প্যালিয়েটিভ কেয়ারকে স্বাস্থ্যব্যবস্থার মূলধারায় সম্পৃক্ত না করি, তবে শিগ্গির আমাদের সমাজ পঙ্গু হয়ে যাবে। শুধু বয়স্ক জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণেই নয় বরং মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানেও ধস নামবে।’
ঢাকা ফ্লোর ফেসবুক পেজ থেকে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্য়মে যে কেউ এই আয়োজনে অংশ নিতে পারবেন।
গুলশান ক্লাবে আজ থেকে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী, ‘ঢাকা ফ্লো’ ফুড অ্যান্ড ওয়েলনেস প্রোগ্রাম। ৩১ মে থেকে ১ জুন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলবে এই কার্যক্রম। এখানে প্রথমবারের মতো প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ‘লিভিং ওয়েল, ডায়িং ওয়েলৎ অর্থাৎ ‘ভালোভাবে বাঁচা এবং ভালোভাবে মৃত্যু’ স্লোগান সামনে রেখে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি) একটি স্টল বসিয়েছে।
নিরাময় অযোগ্য, জীবন সীমিত, রোগে আক্রান্ত মানুষগুলোকে যখন প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থা বলছে ‘আর কিছু করার নেই, বাড়ি নিয়ে যান।’ তখন প্যালিয়েটিভ কেয়ার বলছে, ‘এখনো এই মানুষটির শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের সার্বিক যত্নের জন্য সমাজের অনেক কিছু করার আছে।’
এই অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটির জীবন সদস্য় সাকি ফারনাজ বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মাত্র ১৪ শতাংশ প্যালিয়েটিভ কেয়ার রোগী এই স্বাস্থ্যসেবা পান। কাজেই আমাদের মতো দেশগুলোতে এই সচেতনতা সৃষ্টির দায়িত্ব সরকারের পাশাপাশি সুশীল সমাজেরও। সে কারণে প্যালিয়েটিভ কেয়ার একটি সামাজিক আন্দোলন।’
এই আয়োজনে উপস্থিত থাকছেন অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমাদ। তিনি বিশ্বের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর প্যালিয়েটিভ মেডিসিনের প্রথম অধ্যাপক। পাশাপাশি তিনি বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এই বিভাগটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশের একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমাদ বলেন, ‘বর্তমান সমাজে মৃত্যুকে অস্বীকার করার প্রবণতা বেড়েই চলেছে, সেই সঙ্গে খোলাবাজার অর্থনীতির প্রভাবে স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যদি এখনই আমরা প্যালিয়েটিভ কেয়ারকে স্বাস্থ্যব্যবস্থার মূলধারায় সম্পৃক্ত না করি, তবে শিগ্গির আমাদের সমাজ পঙ্গু হয়ে যাবে। শুধু বয়স্ক জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণেই নয় বরং মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানেও ধস নামবে।’
ঢাকা ফ্লোর ফেসবুক পেজ থেকে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্য়মে যে কেউ এই আয়োজনে অংশ নিতে পারবেন।
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
৪৩ মিনিট আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১২ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগে