ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ফোনালাপে মগ্ন এক মা খাবারের বদলে কোলের সন্তানকেই রেফ্রিজারেটরে ভরে রাখেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হন শিশুটির বাবা। সন্তান কোথায়, জানতে চান স্ত্রীর কাছে। এরপর আশপাশে খুঁজতে শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত কান্নার শব্দ অনুসরণ করে ফ্রিজের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় শিশুটিকে—সম্প্রতি এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে।
ভাইরাল এই ভিডিও নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশীয় ও ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম। দেশীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে দৈনিক ইনকিলাব গত মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ভিডিওটি নিয়ে ‘মোবাইলের নেশা সর্বনাশা, সবজির বদলে শিশুকেই ফ্রিজে ভরলেন মা!’ শিরোনামে ওয়েবসাইটে প্রতিবেদন ও ফেসবুকে ফটোকার্ড পোস্ট করে। সংবাদ মাধ্যমটির ফটোকার্ডটিতে আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ১ হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে দেড়শর কাছাকাছি। পোস্টটির কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ঘটনাটি সত্য ভেবে মন্তব্য করতে দেখা গেছে। কেউ কেউ কমেন্টে ভিডিওটি বাংলাদেশের বলেও দাবি করেছেন।
একই ঘটনা নিয়ে দেশীয় সম্প্রচার মাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট টিভির নিউজ পোর্টালে একই দিনে ‘খাবারের বদলে সন্তানকে ফ্রিজে রাখলেন মা!’ শিরোনামে প্রতিবেদন ও ফেসবুকে ফটোকার্ড পোস্ট করে। তবে প্রতিবেদনের শেষে ঘটনার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে উল্লেখ করা হয়, ‘কেউ কেউ বলছেন, সচেতনতার বার্তা দিলেও ভাইরাল হতে এমন কাণ্ড করে থাকতে পারেন ওই দম্পতি।’ জুম বাংলাসহ আরও কিছু নিউজ পোর্টালেও সংবাদটি প্রচার করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন ফেসবুক পেজ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও ভিডিওটি নিয়ে একই তথ্য প্রচার হতে দেখা গেছে।
ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ভাইরাল ভিডিওটি থেকে কিছু কি–ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে এক্সে (সাবেক টুইটার) ‘Prof Cheems’ নামের একটি ভেরিফায়েড হ্যান্ডলে ১ মিনিট ৭ সেকেন্ডের ভিডিও পাওয়া যায়। হ্যান্ডলটির পরিচয়ে লেখা— এটি মিম, বিনোদনভিত্তিক এক্স হ্যান্ডল।
উল্লেখ্য, ইন্টারনেট জনপ্রিয় মিম হিসেবে যে কুকুরের মুখ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, সেটি কুকুরের নাম চিমস (Cheems)। গত বছর কুকুরটি মারা গেলে বহু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়।
গত ৩০ মার্চ (শনিবার) ‘Horrible Addiction’ শিরোনামে ভিডিওটি টুইট করা হয়ে। এটি আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেল ৪টা পর্যন্ত ১২ লাখ বার দেখা হয়েছে। ঘটনা সম্পর্কে ভিডিওটির ক্যাপশনে কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি। পরে ভিডিওটি সম্পর্কে তথ্য পেতে টুইটটির কমেন্টবক্স থেকে ব্যবহারকারীদের কমেন্ট খুঁজে দেখা হয়। কমেন্টে অনেক ব্যবহারকারী ঘটনার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। হ্যান্ডলটি পরিচালনকারী Prof Cheems সেসব কমেন্টের জবাবও দিয়েছেন।
এসব কমেন্টের মধ্যে অভিষেক লুধা নামে এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এটি পরিকল্পিত। কারণ, শিশুটিকে খুঁজে না পাওয়ায় বাবা–মা আসলেই চিন্তিত হলে তাঁরা আগে সিসিটিভির ফুটেজ চেক করতেন।’ এই কমেন্টের জবাবে Prof Cheems লেখেন, ‘ইয়েস!’
বিজয় পাতিধর নামে এক এক্স ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘স্ক্রিপ্টেড!’ উত্তরে Prof Cheems লিখেছেন, ‘সত্য।’ সনি রাজ সিং নামে আরেক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘শিশুটি কি সুস্থ আছে?’ উত্তরে Prof Cheems জানান, ‘হ্যাঁ। ফ্রিজের ভেতর আইসক্রিম ছিল, ওটা ছাড়া বাকিসব ঠিক আছে!’
ভিডিওটির ওপরে ‘SUTTA GRAM’ নামে ফেসবুক, এক্স ও ইনস্টাগ্রাম পেজের ঠিকানা দেখা যায়। এই সূত্রে ইনস্টাগ্রামে ‘SUTTA GRAM’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটির পরিচয়ে এটিকে ফান বা বিনোদন কেন্দ্রিক অ্যাকাউন্ট উল্লেখ করা হয়েছে। এই নামে একাধিক ফেসবুক পেজ ও একটি এক্স অ্যাকাউন্টও পাওয়া যায়। তবে শিশুকে ফ্রিজে ভরে রাখার ভিডিওটি এসব অ্যাকাউন্টে পাওয়া যায়নি।পরে আরও খুঁজে চীনা মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইট ওয়েইবোতে গত ৩০ মার্চ পোস্ট করা ৫ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের সম্ভাব্য মূল ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটির শেষে একটি ডিসক্লেইমার পাওয়া যায়। সেখানে বলা হয়, মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকায় সবজির বদলে শিশুকে ফ্রিজে ভরে রাখার ভিডিওটি মানুষকে জনসচেতনতার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। যাতে মানুষ বুঝতে পারে, বাস্তব জীবন কেমন!
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম রিপাবলিক ওয়ার্ল্ডে গত সোমবার (১ এপ্রিল) ভাইরাল ভিডিওটি নিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এটি একটি স্টেজড বা সাজানো ভিডিও। ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছিল মোবাইল আসক্তির বিপদ তুলে ধরার উদ্দেশ্যে। তবে ভিডিওটি কখন, কোথায় ধারণ করা হয়েছে এ সম্পর্কিত কোনো তথ্য প্রতিবেদনে পাওয়া যায়নি।
অর্থাৎ এটি স্পষ্ট যে, মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকায় সবজির বদলে শিশুকে ফ্রিজে ভরে রাখার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি সাজানো।
ফোনালাপে মগ্ন এক মা খাবারের বদলে কোলের সন্তানকেই রেফ্রিজারেটরে ভরে রাখেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হন শিশুটির বাবা। সন্তান কোথায়, জানতে চান স্ত্রীর কাছে। এরপর আশপাশে খুঁজতে শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত কান্নার শব্দ অনুসরণ করে ফ্রিজের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় শিশুটিকে—সম্প্রতি এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে।
ভাইরাল এই ভিডিও নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশীয় ও ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম। দেশীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে দৈনিক ইনকিলাব গত মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ভিডিওটি নিয়ে ‘মোবাইলের নেশা সর্বনাশা, সবজির বদলে শিশুকেই ফ্রিজে ভরলেন মা!’ শিরোনামে ওয়েবসাইটে প্রতিবেদন ও ফেসবুকে ফটোকার্ড পোস্ট করে। সংবাদ মাধ্যমটির ফটোকার্ডটিতে আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ১ হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে দেড়শর কাছাকাছি। পোস্টটির কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ঘটনাটি সত্য ভেবে মন্তব্য করতে দেখা গেছে। কেউ কেউ কমেন্টে ভিডিওটি বাংলাদেশের বলেও দাবি করেছেন।
একই ঘটনা নিয়ে দেশীয় সম্প্রচার মাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট টিভির নিউজ পোর্টালে একই দিনে ‘খাবারের বদলে সন্তানকে ফ্রিজে রাখলেন মা!’ শিরোনামে প্রতিবেদন ও ফেসবুকে ফটোকার্ড পোস্ট করে। তবে প্রতিবেদনের শেষে ঘটনার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে উল্লেখ করা হয়, ‘কেউ কেউ বলছেন, সচেতনতার বার্তা দিলেও ভাইরাল হতে এমন কাণ্ড করে থাকতে পারেন ওই দম্পতি।’ জুম বাংলাসহ আরও কিছু নিউজ পোর্টালেও সংবাদটি প্রচার করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন ফেসবুক পেজ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও ভিডিওটি নিয়ে একই তথ্য প্রচার হতে দেখা গেছে।
ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ভাইরাল ভিডিওটি থেকে কিছু কি–ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে এক্সে (সাবেক টুইটার) ‘Prof Cheems’ নামের একটি ভেরিফায়েড হ্যান্ডলে ১ মিনিট ৭ সেকেন্ডের ভিডিও পাওয়া যায়। হ্যান্ডলটির পরিচয়ে লেখা— এটি মিম, বিনোদনভিত্তিক এক্স হ্যান্ডল।
উল্লেখ্য, ইন্টারনেট জনপ্রিয় মিম হিসেবে যে কুকুরের মুখ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, সেটি কুকুরের নাম চিমস (Cheems)। গত বছর কুকুরটি মারা গেলে বহু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়।
গত ৩০ মার্চ (শনিবার) ‘Horrible Addiction’ শিরোনামে ভিডিওটি টুইট করা হয়ে। এটি আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেল ৪টা পর্যন্ত ১২ লাখ বার দেখা হয়েছে। ঘটনা সম্পর্কে ভিডিওটির ক্যাপশনে কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি। পরে ভিডিওটি সম্পর্কে তথ্য পেতে টুইটটির কমেন্টবক্স থেকে ব্যবহারকারীদের কমেন্ট খুঁজে দেখা হয়। কমেন্টে অনেক ব্যবহারকারী ঘটনার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। হ্যান্ডলটি পরিচালনকারী Prof Cheems সেসব কমেন্টের জবাবও দিয়েছেন।
এসব কমেন্টের মধ্যে অভিষেক লুধা নামে এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এটি পরিকল্পিত। কারণ, শিশুটিকে খুঁজে না পাওয়ায় বাবা–মা আসলেই চিন্তিত হলে তাঁরা আগে সিসিটিভির ফুটেজ চেক করতেন।’ এই কমেন্টের জবাবে Prof Cheems লেখেন, ‘ইয়েস!’
বিজয় পাতিধর নামে এক এক্স ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘স্ক্রিপ্টেড!’ উত্তরে Prof Cheems লিখেছেন, ‘সত্য।’ সনি রাজ সিং নামে আরেক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘শিশুটি কি সুস্থ আছে?’ উত্তরে Prof Cheems জানান, ‘হ্যাঁ। ফ্রিজের ভেতর আইসক্রিম ছিল, ওটা ছাড়া বাকিসব ঠিক আছে!’
ভিডিওটির ওপরে ‘SUTTA GRAM’ নামে ফেসবুক, এক্স ও ইনস্টাগ্রাম পেজের ঠিকানা দেখা যায়। এই সূত্রে ইনস্টাগ্রামে ‘SUTTA GRAM’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটির পরিচয়ে এটিকে ফান বা বিনোদন কেন্দ্রিক অ্যাকাউন্ট উল্লেখ করা হয়েছে। এই নামে একাধিক ফেসবুক পেজ ও একটি এক্স অ্যাকাউন্টও পাওয়া যায়। তবে শিশুকে ফ্রিজে ভরে রাখার ভিডিওটি এসব অ্যাকাউন্টে পাওয়া যায়নি।পরে আরও খুঁজে চীনা মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইট ওয়েইবোতে গত ৩০ মার্চ পোস্ট করা ৫ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের সম্ভাব্য মূল ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটির শেষে একটি ডিসক্লেইমার পাওয়া যায়। সেখানে বলা হয়, মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকায় সবজির বদলে শিশুকে ফ্রিজে ভরে রাখার ভিডিওটি মানুষকে জনসচেতনতার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। যাতে মানুষ বুঝতে পারে, বাস্তব জীবন কেমন!
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম রিপাবলিক ওয়ার্ল্ডে গত সোমবার (১ এপ্রিল) ভাইরাল ভিডিওটি নিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এটি একটি স্টেজড বা সাজানো ভিডিও। ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছিল মোবাইল আসক্তির বিপদ তুলে ধরার উদ্দেশ্যে। তবে ভিডিওটি কখন, কোথায় ধারণ করা হয়েছে এ সম্পর্কিত কোনো তথ্য প্রতিবেদনে পাওয়া যায়নি।
অর্থাৎ এটি স্পষ্ট যে, মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকায় সবজির বদলে শিশুকে ফ্রিজে ভরে রাখার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি সাজানো।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাড়ি থেকে সাড়ে চার কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে।
১ দিন আগেইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৫ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৬ দিন আগে