ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে চলতি মাসের শুরু থেকেই সারা দেশ উত্তাল। শুরুতে কর্মসূচি ছিল শান্তিপূর্ণ। ১৫ জুলাই থেকে সহিংসতা শুরু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সংঘর্ষ হয়; রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ক্যাম্পাস। পরে এটি ছড়িয়ে পড়ে দেশের অন্য ক্যাম্পাসগুলোতেও। ঘটে প্রাণহানি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা। এমন পরিস্থিতিতে ১৯ জুলাই (শুক্রবার) কারফিউ জারি করে দেশে সেনাবাহিনী নামায় সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নামানো হয় সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যান। এর মধ্যে কিছু যানবাহনে জাতিসংঘের লোগো দেখা গেছে। এ নিয়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি ফেসবুকে দাবি করা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’ দাবিটির সঙ্গে ইংরেজি ভাষার একটি প্রতিবেদনের ফুটেজও যুক্ত করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভাইরাল দাবিটির সঙ্গে ইংরেজি প্রতিবেদনের ফুটেজটি জার্মানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলের। সংবাদমাধ্যমটির ইউটিউব চ্যানেল ডি ডব্লিউ নিউজে ২৩ জুলাই ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, সামরিক বাহিনীর মোতায়েন করা সামরিক যানে জাতিসংঘের লোগো দেখা যায়। এই ঘটনায় জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, জাতিসংঘের লোগো শুধু শান্তিরক্ষা মিশনে নিযুক্ত থাকার সময় ব্যবহারের বিধান রয়েছে। বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলাকালে জাতিসংঘের লোগোসংবলিত যানের ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের দমাতে নেওয়া এমন ব্যবস্থাকে ‘মর্মান্তিক ও অগ্রহণযোগ্য’ বলেও অভিহিত করেছে জাতিসংঘ।
প্রতিবেদনটিতে কোথাও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বাদ দেওয়ার ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানেও অন্য কোনো সংবাদমাধ্যম সূত্রেও দাবিটির সত্যতা পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, ২৮ জুলাই (রোববার) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জনগণের পাশে আছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তবে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার চালাচ্ছে।
আইএসপিআর আরও জানায়, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল কর্তৃক বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়াসমূহে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এর মূল উদ্দেশ্য দেশে এবং বিদেশে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা বলে অনুমিত।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে চলতি মাসের শুরু থেকেই সারা দেশ উত্তাল। শুরুতে কর্মসূচি ছিল শান্তিপূর্ণ। ১৫ জুলাই থেকে সহিংসতা শুরু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সংঘর্ষ হয়; রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ক্যাম্পাস। পরে এটি ছড়িয়ে পড়ে দেশের অন্য ক্যাম্পাসগুলোতেও। ঘটে প্রাণহানি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা। এমন পরিস্থিতিতে ১৯ জুলাই (শুক্রবার) কারফিউ জারি করে দেশে সেনাবাহিনী নামায় সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নামানো হয় সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যান। এর মধ্যে কিছু যানবাহনে জাতিসংঘের লোগো দেখা গেছে। এ নিয়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি ফেসবুকে দাবি করা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’ দাবিটির সঙ্গে ইংরেজি ভাষার একটি প্রতিবেদনের ফুটেজও যুক্ত করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভাইরাল দাবিটির সঙ্গে ইংরেজি প্রতিবেদনের ফুটেজটি জার্মানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলের। সংবাদমাধ্যমটির ইউটিউব চ্যানেল ডি ডব্লিউ নিউজে ২৩ জুলাই ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, সামরিক বাহিনীর মোতায়েন করা সামরিক যানে জাতিসংঘের লোগো দেখা যায়। এই ঘটনায় জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, জাতিসংঘের লোগো শুধু শান্তিরক্ষা মিশনে নিযুক্ত থাকার সময় ব্যবহারের বিধান রয়েছে। বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলাকালে জাতিসংঘের লোগোসংবলিত যানের ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের দমাতে নেওয়া এমন ব্যবস্থাকে ‘মর্মান্তিক ও অগ্রহণযোগ্য’ বলেও অভিহিত করেছে জাতিসংঘ।
প্রতিবেদনটিতে কোথাও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বাদ দেওয়ার ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানেও অন্য কোনো সংবাদমাধ্যম সূত্রেও দাবিটির সত্যতা পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, ২৮ জুলাই (রোববার) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জনগণের পাশে আছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তবে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার চালাচ্ছে।
আইএসপিআর আরও জানায়, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল কর্তৃক বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়াসমূহে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এর মূল উদ্দেশ্য দেশে এবং বিদেশে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা বলে অনুমিত।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাড়ি থেকে সাড়ে চার কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৫ দিন আগে