ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের কাছ থেকে অটোগ্রাফ নিচ্ছে একটি শিশু। শিশুটির সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে কথা বলছেন সাকিব। শিশুটির হাতে ছিল একটি চকলেটবার ও সাদা বল।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি (রোববার) ফেসবুকে এমন একটি ভিডিও ‘এসএন ক্রিয়েশন’ নামের একটি পেজ থেকে পোস্ট করা হয়। ‘সাকিবকে দেখতে পেয়ে দৌড়ে গেল তামিমের ছেলে। তামিমের ছেলে দিল বিস্কুট, সাকিব দিলেন অটোগ্রাফ ও বল’—ক্যাপশনে পোস্ট করা ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ২০ লাখ বার দেখা হয়েছে। এতে রিয়েকশন পড়েছে ১ লাখ ১০ হাজার বার।
অটোগ্রাফ নেওয়া শিশুটি কি ক্রিকেটার তামিম ইকবালের সন্তান?
কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে খেলাধুলাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিডি ক্রিকেট টাইমের ইউটিউব চ্যানেল ‘বিডি ক্রিকটাইম বুলেটিন’–এ গত ২৪ ফেব্রুয়ারি পোস্ট করা একটি ভিডিও পাওয়া যায়। এই ভিডিওয়ের সঙ্গে তামিম ইকবালের ছেলেকে সাকিব আল হাসান অটোগ্রাফ দিচ্ছেন দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটির মিল আছে। ভিডিওটির বিস্তারিত বিবরণীতে শিশুটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, তার নাম হাসান সাবিত। সে সাকিব আল হাসানের একজন ভক্ত।
খেলাধুলাভিত্তিক দেশীয় আরেকটি চ্যানেল টি–স্পোর্টসের ইউটিউব চ্যানেলেও শর্ট আকারে ভিডিওটি পাওয়া যায়। একই দিনে চ্যানেলটিতে ‘ভিডিওটি চকলেট খেলে দাঁত পড়ে যাবে বলে ক্ষুদে ভক্তের সাথে সাকিবের খুনসুটি।’ শিরোনামে পোস্ট করা হয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমগুলোতে শিশুটির পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেই। তবে ভিডিওগুলোর কোথাও তাকে তামিম ইকবালের ছেলে হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া ক্রিকেটার তামিম ইকবালের ছেলের সঙ্গে ভিডিওটিতে থাকা শিশুটির চেহারার কোনো মিলও খুঁজে পায়নি আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
সুতরাং, সাকিব আল হাসানের অটোগ্রাফ দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর শিশুটি তামিম ইকবালের ছেলে নয়। ভাইরাল ভিডিওতে থাকা শিশুটি সাকিব আল হাসানের হাসান সাবিত নামে এক ক্ষুদে ভক্তের।
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের কাছ থেকে অটোগ্রাফ নিচ্ছে একটি শিশু। শিশুটির সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে কথা বলছেন সাকিব। শিশুটির হাতে ছিল একটি চকলেটবার ও সাদা বল।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি (রোববার) ফেসবুকে এমন একটি ভিডিও ‘এসএন ক্রিয়েশন’ নামের একটি পেজ থেকে পোস্ট করা হয়। ‘সাকিবকে দেখতে পেয়ে দৌড়ে গেল তামিমের ছেলে। তামিমের ছেলে দিল বিস্কুট, সাকিব দিলেন অটোগ্রাফ ও বল’—ক্যাপশনে পোস্ট করা ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ২০ লাখ বার দেখা হয়েছে। এতে রিয়েকশন পড়েছে ১ লাখ ১০ হাজার বার।
অটোগ্রাফ নেওয়া শিশুটি কি ক্রিকেটার তামিম ইকবালের সন্তান?
কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে খেলাধুলাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিডি ক্রিকেট টাইমের ইউটিউব চ্যানেল ‘বিডি ক্রিকটাইম বুলেটিন’–এ গত ২৪ ফেব্রুয়ারি পোস্ট করা একটি ভিডিও পাওয়া যায়। এই ভিডিওয়ের সঙ্গে তামিম ইকবালের ছেলেকে সাকিব আল হাসান অটোগ্রাফ দিচ্ছেন দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটির মিল আছে। ভিডিওটির বিস্তারিত বিবরণীতে শিশুটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, তার নাম হাসান সাবিত। সে সাকিব আল হাসানের একজন ভক্ত।
খেলাধুলাভিত্তিক দেশীয় আরেকটি চ্যানেল টি–স্পোর্টসের ইউটিউব চ্যানেলেও শর্ট আকারে ভিডিওটি পাওয়া যায়। একই দিনে চ্যানেলটিতে ‘ভিডিওটি চকলেট খেলে দাঁত পড়ে যাবে বলে ক্ষুদে ভক্তের সাথে সাকিবের খুনসুটি।’ শিরোনামে পোস্ট করা হয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমগুলোতে শিশুটির পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেই। তবে ভিডিওগুলোর কোথাও তাকে তামিম ইকবালের ছেলে হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া ক্রিকেটার তামিম ইকবালের ছেলের সঙ্গে ভিডিওটিতে থাকা শিশুটির চেহারার কোনো মিলও খুঁজে পায়নি আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
সুতরাং, সাকিব আল হাসানের অটোগ্রাফ দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর শিশুটি তামিম ইকবালের ছেলে নয়। ভাইরাল ভিডিওতে থাকা শিশুটি সাকিব আল হাসানের হাসান সাবিত নামে এক ক্ষুদে ভক্তের।
দেশে ফিলিং স্টেশনে এক তরুণী একজন যুবকের বুকে আগ্নেয়াস্ত্র তাক করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪২ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাড়ি থেকে সাড়ে চার কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে।
১ দিন আগেইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৫ দিন আগে