ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক দিন আগে ৫ জানুয়ারি (শুক্রবার) রাত ৯টার দিকে রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন লাগে। ট্রেনটি বেনাপোল থেকে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশনের দিকে আসছিল। এই আগুনের ঘটনার পর প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি দাবি ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, জ্বলন্ত ট্রেনের জানালা দিয়ে দুই হাত ও মাথা বের করে রাখা এক ব্যক্তিকে কিছু লোক টেনে বের করার চেষ্টা করছেন।
ভিডিওতে দাবি করা হয়, ‘বৌ-বাচ্চাকে বাঁচাতে না পেরে নিজ ইচ্ছায় জ্বলন্ত ট্রেন থেকে বের হননি এক ব্যক্তি। প্রত্যক্ষদর্শীরা অনেক চেষ্টা করছেন যখন তার শরীরের অর্ধেক পুড়ে গিয়েছিল, সে বলেছে আমার বউ-বাচ্চা মারা গেছে, আমি কাদের নিয়ে বাঁচব, আমি আর বের হব না।’
তবে ওই ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ট্রেনে আগুনের ঘটনায় চারজন নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে প্রশাসন। একজন নারীর পরিচয় পাওয়া গেলেও লাশ শনাক্ত করা যায়নি। সবগুলো লাশের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে তিনজন নারী এবং একজন পুরুষ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবির সত্যতা পাওয়া যায়নি। যদিও এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এক দম্পতির ছবি প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এই দম্পতিই বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। টিকটকে এমন দাবিতে ভাইরাল একটি পোস্ট আজ সোমবার (৮ জানুয়ারি) বেলা ১টা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭৭ হাজার বার দেখা হয়েছে। ভিডিওটিতে রিয়েক্ট পড়েছে ৫ হাজারের বেশি।একই ছবি ফেসবুকেও ভাইরাল হতে দেখা যায়। ফেসবুকে ভাইরাল কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে ও এখানে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভাইরাল হওয়া এই দম্পতির ছবি বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীই ছিলেন না। তাঁরা এখনো জীবিত।
ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানের মাধ্যমে চঞ্চল বর্মণ নামে এক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্টে গত বছরের ২১ অক্টোবর দেওয়া একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ছবিটি পাওয়া যায়। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, ‘রূপম বাবুর বছরের প্রথম পূজায় ঘুরাঘুরি।’গতকাল ৭ জানুয়ারি দেওয়া এক পোস্টে চঞ্চল বর্মণ লেখেন, ‘ঈশ্বরের কৃপায় ভালো আছি, গুজবে কেউ কান দিবেন না।’
চঞ্চল বর্মণ ৬ জানুয়ারি (শনিবার) আরেকটি পোস্টে বলেন, ‘আমার এই ছবি নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপে কেউ ভুয়া নিউজ ছড়াছে...দয়া করে কেউ বিশ্বাস করবেন না।’স্পষ্টত, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ছবির ওই দম্পতি ৫ জানুয়ারি বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ছিলেন না।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক দিন আগে ৫ জানুয়ারি (শুক্রবার) রাত ৯টার দিকে রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন লাগে। ট্রেনটি বেনাপোল থেকে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশনের দিকে আসছিল। এই আগুনের ঘটনার পর প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি দাবি ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, জ্বলন্ত ট্রেনের জানালা দিয়ে দুই হাত ও মাথা বের করে রাখা এক ব্যক্তিকে কিছু লোক টেনে বের করার চেষ্টা করছেন।
ভিডিওতে দাবি করা হয়, ‘বৌ-বাচ্চাকে বাঁচাতে না পেরে নিজ ইচ্ছায় জ্বলন্ত ট্রেন থেকে বের হননি এক ব্যক্তি। প্রত্যক্ষদর্শীরা অনেক চেষ্টা করছেন যখন তার শরীরের অর্ধেক পুড়ে গিয়েছিল, সে বলেছে আমার বউ-বাচ্চা মারা গেছে, আমি কাদের নিয়ে বাঁচব, আমি আর বের হব না।’
তবে ওই ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ট্রেনে আগুনের ঘটনায় চারজন নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে প্রশাসন। একজন নারীর পরিচয় পাওয়া গেলেও লাশ শনাক্ত করা যায়নি। সবগুলো লাশের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে তিনজন নারী এবং একজন পুরুষ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবির সত্যতা পাওয়া যায়নি। যদিও এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এক দম্পতির ছবি প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এই দম্পতিই বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। টিকটকে এমন দাবিতে ভাইরাল একটি পোস্ট আজ সোমবার (৮ জানুয়ারি) বেলা ১টা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭৭ হাজার বার দেখা হয়েছে। ভিডিওটিতে রিয়েক্ট পড়েছে ৫ হাজারের বেশি।একই ছবি ফেসবুকেও ভাইরাল হতে দেখা যায়। ফেসবুকে ভাইরাল কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে ও এখানে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভাইরাল হওয়া এই দম্পতির ছবি বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীই ছিলেন না। তাঁরা এখনো জীবিত।
ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানের মাধ্যমে চঞ্চল বর্মণ নামে এক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্টে গত বছরের ২১ অক্টোবর দেওয়া একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ছবিটি পাওয়া যায়। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, ‘রূপম বাবুর বছরের প্রথম পূজায় ঘুরাঘুরি।’গতকাল ৭ জানুয়ারি দেওয়া এক পোস্টে চঞ্চল বর্মণ লেখেন, ‘ঈশ্বরের কৃপায় ভালো আছি, গুজবে কেউ কান দিবেন না।’
চঞ্চল বর্মণ ৬ জানুয়ারি (শনিবার) আরেকটি পোস্টে বলেন, ‘আমার এই ছবি নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপে কেউ ভুয়া নিউজ ছড়াছে...দয়া করে কেউ বিশ্বাস করবেন না।’স্পষ্টত, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ছবির ওই দম্পতি ৫ জানুয়ারি বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ছিলেন না।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক গণকণ্ঠের ফেসবুক পেজে গতকাল শুক্রবার (২ মে) রাত ৯টায় প্রকাশিত ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে এরা কারা; কিভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।’
১৩ মিনিট আগেএক ব্যক্তি ঘরের মধ্যে এক নারীকে ঝাড়ু দিয়ে পেটাচ্ছে—এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজে পোস্ট করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, একটি পাকা ঘরের মধ্যে নারীকে ঝাড়ু দিয়ে সজোরে আঘাত করছেন এক লোক। আর ওই নারী ব্যথার চোটে মেঝেতে বসে পড়েছেন।
১ দিন আগেচীন-ভারত সীমান্তে দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনী সংঘর্ষে জড়িয়েছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপে পোস্ট করা হয়েছে। ভিডিওতে পাহাড়ি এলাকায় সেনাসদস্যদের পোশাক পরিহিত দুই পক্ষকে সংঘর্ষে জড়াতে দেখা যায়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষেরই...
২ দিন আগেজম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতীয় সেনাবাহিনী হামলা চালিয়ে পাকিস্তানের একাধিক ঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়েছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ৪৮ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে রাতের বেলা অসংখ্য মানুষের সমাগম দেখা যাচ্ছে। জনসমাগমস্থলের কাছেই ধোঁয়াচ্ছন্ন এলাকা দেখা যাচ্ছে। গাঢ় হলুদ রং দেখে মন
৪ দিন আগে