ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থার (ইউনেসকো) অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যানে দেখানো হচ্ছে, বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুরোপুরি খোলা।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ‘এডুকেশন: ফ্রম ডিজরাপশন টু রিকভারি’ নামে একটি ব্লগে কোভিডকালে বিভিন্ন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা বা বন্ধের একটি পরিসংখ্যান দেওয়া হয়। এই পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের মানচিত্রে ক্লিক করলে দেখানো হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা, যা সঠিক নয়।
পরিসংখ্যানটির পাশে একটি ‘চলমান’ বাটন আছে। সেখানে ক্লিক করলে দেখা যায়, বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২০২০ সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যায়। ওই বছরের এপ্রিল-মে মাস নাগাদ প্রায় সব দেশেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। তবে জুন-জুলাই থেকে আবারও খুলতে থাকে অনেক দেশে।
ওই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২০ সালের মে, জুন ও আগস্ট মাসের কয়েক দিন বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক খোলা ছিল। এর পর আবারও বন্ধ হয়ে ২০২১–এর এপ্রিল মাসে আংশিকভাবে চালু হয়। মে মাসে আবারও পুরোপুরি বন্ধ এবং ১৩ জুন থেকে পুরোপুরি খোলা হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
দেশগুলোর প্রি-প্রাইমারি, প্রাইমারি, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে করা এ পরিসংখ্যানের উৎস হিসেবে ‘ইউনেসকো ইনস্টিটিউট অব স্ট্যাটিস্টিক ডেটা’কে উল্লেখ করেছে তারা।
বাংলাদেশের যে পরিসংখ্যান সেখানে দেখানো হয়েছে, তা সঠিক নয়। ২০২০ সালের ১৬ মার্চ করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এর পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে ক্লাস নেওয়া শুরু করে ও কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে পরীক্ষাও নেয়। তবে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীদের সরাসরি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরই মধ্যে ১ জুন থেকে আবারও লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সীমিত পরিসরে আজ থেকেই ঢাকায় লকডাউন শুরু হয়েছে। আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন পড়ুন।
সিদ্ধান্ত
বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ। ইউনেসকোর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ব্লগে দেওয়া তথ্যটি সঠিক নয়।
জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থার (ইউনেসকো) অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যানে দেখানো হচ্ছে, বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুরোপুরি খোলা।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ‘এডুকেশন: ফ্রম ডিজরাপশন টু রিকভারি’ নামে একটি ব্লগে কোভিডকালে বিভিন্ন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা বা বন্ধের একটি পরিসংখ্যান দেওয়া হয়। এই পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের মানচিত্রে ক্লিক করলে দেখানো হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা, যা সঠিক নয়।
পরিসংখ্যানটির পাশে একটি ‘চলমান’ বাটন আছে। সেখানে ক্লিক করলে দেখা যায়, বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২০২০ সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যায়। ওই বছরের এপ্রিল-মে মাস নাগাদ প্রায় সব দেশেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। তবে জুন-জুলাই থেকে আবারও খুলতে থাকে অনেক দেশে।
ওই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২০ সালের মে, জুন ও আগস্ট মাসের কয়েক দিন বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক খোলা ছিল। এর পর আবারও বন্ধ হয়ে ২০২১–এর এপ্রিল মাসে আংশিকভাবে চালু হয়। মে মাসে আবারও পুরোপুরি বন্ধ এবং ১৩ জুন থেকে পুরোপুরি খোলা হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
দেশগুলোর প্রি-প্রাইমারি, প্রাইমারি, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে করা এ পরিসংখ্যানের উৎস হিসেবে ‘ইউনেসকো ইনস্টিটিউট অব স্ট্যাটিস্টিক ডেটা’কে উল্লেখ করেছে তারা।
বাংলাদেশের যে পরিসংখ্যান সেখানে দেখানো হয়েছে, তা সঠিক নয়। ২০২০ সালের ১৬ মার্চ করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এর পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে ক্লাস নেওয়া শুরু করে ও কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে পরীক্ষাও নেয়। তবে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীদের সরাসরি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরই মধ্যে ১ জুন থেকে আবারও লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সীমিত পরিসরে আজ থেকেই ঢাকায় লকডাউন শুরু হয়েছে। আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন পড়ুন।
সিদ্ধান্ত
বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ। ইউনেসকোর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ব্লগে দেওয়া তথ্যটি সঠিক নয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাড়ি থেকে সাড়ে চার কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৫ দিন আগে