ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
দুই স্কুলছাত্রের গ্রামীণ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে—এমন দাবিতে একটি পোস্ট ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
শিক্ষা বার্তা নামের একটি ফেসবুক পেজে গত ১৭ সেপ্টেম্বর পোস্টটি প্রকাশ হয়। পোস্টটিতে ১৬ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন আসে। ওই পোস্টের একটি স্ক্রিনশট অসংখ্য আইডিতে পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছে।
ভাইরাল পোস্টগুলোর মন্তব্য পড়ে বোঝা যায়, বেশির ভাগ মানুষ এটি বাংলাদেশের ঘটনা বলে মনে করছেন।
ফ্যাক্টচেক
বিভিন্ন ফেসবুক আইডিতে এ সংক্রান্ত যে পোস্টটি ভাইরাল হয়েছে, সেটি মূলত শিক্ষা বার্তা নামের ফেসবুক পেজের পোস্টের স্ক্রিনশট। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘ব্রেকিং নিউজ! দুই স্কুলছাত্রের গ্রামীণ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা!’
ভাইরাল পোস্টের মন্তব্যের ঘরেই মিলল সূত্র
স্ক্রিনশটে গ্রামীণ ব্যাংকের কোন শাখায় এই ঘটনা ঘটেছে সেটি লেখা হয়নি। কিন্তু শিক্ষা বার্তা নামে পেজের মূল পোস্টটির মন্তব্যের ঘরে ঢুকে দেখা গেছে, পেজের অ্যাডমিন প্যানেল থেকেই বিষয়টি পরিষ্কার করে একটি মন্তব্য লেখা হয়েছে।
ওই মন্তব্য থেকে জানা যায়, দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা পাওয়ার এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের বিহার রাজ্যের কাটিহার জেলায়।
মন্তব্যে ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সূত্র উল্লেখ করে লেখা হয়েছে, পড়াশোনার সহায়তায় সরকারি অনুদান পেতে ‘উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংক’-এ অ্যাকাউন্ট খুলেছিল ওই দুই ছাত্র। স্কুলের ইউনিফর্মের জন্য সরকারি অনুদানের টাকা এসেছে কি-না, তা জানতে বাবা-মাসহ গ্রামের একটি ইন্টারনেট সেবা কেন্দ্রে যায় তারা। সেখানে অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স যাচাই করতেই তাঁদের আক্কেলগুড়ুম!
এনডিটিভি কী বলছে
গত ১৬ সেপ্টেম্বর এনডিটিভিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ভাইরাল পোস্টটির মন্তব্যের ঘরে দেওয়া তথ্যের সত্যতা পাওয়া গেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গ্রামীণ ব্যাংকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া আশীষ ও গুরুচরণ বিশ্বাসের অ্যাকাউন্টে দেখানো ব্যালেন্সের পরিমাণ ৯০৬ কোটি ২ লাখ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ৫০ কোটি টাকা। প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে।
দেশের সংবাদমাধ্যমেও এসেছে সংবাদটি
গত ১৬ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকার অনলাইন বিভাগে ‘রাতারাতি হাজার কোটি টাকার মালিক স্কুলছাত্র’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে কাটিহার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উদয়ন মিশ্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, তাঁরা ঘটনাটি তদন্ত করছেন। ওই ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক তাঁদের জানিয়েছেন, কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ত্রুটি থাকায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। টাকাগুলো ওই শিক্ষার্থীদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়নি, শুধু ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেখিয়েছে মাত্র।
তবে বিহারে এর আগেও বড় অঙ্কের টাকা ভুলক্রমে এক গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যটির পাটনায় ৫ লাখ রুপি বা ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা এক ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে ভুলে চলে যায়। পরে সেই টাকা ফেরত না দেওয়ায় ওই ব্যক্তিকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ওই ব্যক্তি দাবি করেছিলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ত্রাণ হিসেবে তিনি ওই টাকা পেয়েছিলেন।
বিভ্রান্তির উৎস সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম
কি-ওয়ার্ড সার্চ করে দেখা যায়, বাংলাদেশের বেশির ভাগ সংবাদমাধ্যম স্থানের নাম উল্লেখ না করে শিরোনামে লিখেছে ‘দুই স্কুলছাত্রের গ্রামীণ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা।’ ফলে ঘটনাস্থল নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছে।
উত্তর বিহারের এই গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নেই
নামের মিল থাকায় তথ্যটি দেখে বাংলাদেশের বলে মনে করছেন অনেকেই। বাংলাদেশে ১৯৮৩ সালে ড. মুহম্মদ ইউনূস ক্ষুদ্রঋণের ধারণা নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। অন্যদিকে উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। দুই ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘেঁটে জানা যায়, উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো সম্পর্ক নেই।
ইংরেজিতে দুটি ব্যাংকের নামের বানানও ভিন্ন। বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক ইংরেজিতে ‘Grameen bank’ লেখে। আর উত্তর বিহারের এই ব্যাংকের নামের ইংরেজি বানান ‘Uttar Bihar Gramin Bank’।
সিদ্ধান্ত
দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকার বেশি ব্যালেন্স দেখার ঘটনাটি বাংলাদেশের নয়। এটি ভারতের উত্তর বিহারের কাটিহার জেলার ঘটনা। অর্থের সঠিক পরিমাণ ৯০৬ কোটি ২ লাখ রুপি বা প্রায় ১ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
আর উত্তর বিহারের এই গ্রামীণ ব্যাংকটির সঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো সম্পর্ক নেই।
দুই স্কুলছাত্রের গ্রামীণ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে—এমন দাবিতে একটি পোস্ট ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
শিক্ষা বার্তা নামের একটি ফেসবুক পেজে গত ১৭ সেপ্টেম্বর পোস্টটি প্রকাশ হয়। পোস্টটিতে ১৬ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন আসে। ওই পোস্টের একটি স্ক্রিনশট অসংখ্য আইডিতে পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছে।
ভাইরাল পোস্টগুলোর মন্তব্য পড়ে বোঝা যায়, বেশির ভাগ মানুষ এটি বাংলাদেশের ঘটনা বলে মনে করছেন।
ফ্যাক্টচেক
বিভিন্ন ফেসবুক আইডিতে এ সংক্রান্ত যে পোস্টটি ভাইরাল হয়েছে, সেটি মূলত শিক্ষা বার্তা নামের ফেসবুক পেজের পোস্টের স্ক্রিনশট। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘ব্রেকিং নিউজ! দুই স্কুলছাত্রের গ্রামীণ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা!’
ভাইরাল পোস্টের মন্তব্যের ঘরেই মিলল সূত্র
স্ক্রিনশটে গ্রামীণ ব্যাংকের কোন শাখায় এই ঘটনা ঘটেছে সেটি লেখা হয়নি। কিন্তু শিক্ষা বার্তা নামে পেজের মূল পোস্টটির মন্তব্যের ঘরে ঢুকে দেখা গেছে, পেজের অ্যাডমিন প্যানেল থেকেই বিষয়টি পরিষ্কার করে একটি মন্তব্য লেখা হয়েছে।
ওই মন্তব্য থেকে জানা যায়, দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা পাওয়ার এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের বিহার রাজ্যের কাটিহার জেলায়।
মন্তব্যে ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সূত্র উল্লেখ করে লেখা হয়েছে, পড়াশোনার সহায়তায় সরকারি অনুদান পেতে ‘উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংক’-এ অ্যাকাউন্ট খুলেছিল ওই দুই ছাত্র। স্কুলের ইউনিফর্মের জন্য সরকারি অনুদানের টাকা এসেছে কি-না, তা জানতে বাবা-মাসহ গ্রামের একটি ইন্টারনেট সেবা কেন্দ্রে যায় তারা। সেখানে অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স যাচাই করতেই তাঁদের আক্কেলগুড়ুম!
এনডিটিভি কী বলছে
গত ১৬ সেপ্টেম্বর এনডিটিভিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ভাইরাল পোস্টটির মন্তব্যের ঘরে দেওয়া তথ্যের সত্যতা পাওয়া গেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গ্রামীণ ব্যাংকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া আশীষ ও গুরুচরণ বিশ্বাসের অ্যাকাউন্টে দেখানো ব্যালেন্সের পরিমাণ ৯০৬ কোটি ২ লাখ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ৫০ কোটি টাকা। প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে।
দেশের সংবাদমাধ্যমেও এসেছে সংবাদটি
গত ১৬ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকার অনলাইন বিভাগে ‘রাতারাতি হাজার কোটি টাকার মালিক স্কুলছাত্র’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে কাটিহার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উদয়ন মিশ্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, তাঁরা ঘটনাটি তদন্ত করছেন। ওই ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক তাঁদের জানিয়েছেন, কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ত্রুটি থাকায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। টাকাগুলো ওই শিক্ষার্থীদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়নি, শুধু ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেখিয়েছে মাত্র।
তবে বিহারে এর আগেও বড় অঙ্কের টাকা ভুলক্রমে এক গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যটির পাটনায় ৫ লাখ রুপি বা ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা এক ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে ভুলে চলে যায়। পরে সেই টাকা ফেরত না দেওয়ায় ওই ব্যক্তিকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ওই ব্যক্তি দাবি করেছিলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ত্রাণ হিসেবে তিনি ওই টাকা পেয়েছিলেন।
বিভ্রান্তির উৎস সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম
কি-ওয়ার্ড সার্চ করে দেখা যায়, বাংলাদেশের বেশির ভাগ সংবাদমাধ্যম স্থানের নাম উল্লেখ না করে শিরোনামে লিখেছে ‘দুই স্কুলছাত্রের গ্রামীণ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা।’ ফলে ঘটনাস্থল নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছে।
উত্তর বিহারের এই গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নেই
নামের মিল থাকায় তথ্যটি দেখে বাংলাদেশের বলে মনে করছেন অনেকেই। বাংলাদেশে ১৯৮৩ সালে ড. মুহম্মদ ইউনূস ক্ষুদ্রঋণের ধারণা নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। অন্যদিকে উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। দুই ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘেঁটে জানা যায়, উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো সম্পর্ক নেই।
ইংরেজিতে দুটি ব্যাংকের নামের বানানও ভিন্ন। বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক ইংরেজিতে ‘Grameen bank’ লেখে। আর উত্তর বিহারের এই ব্যাংকের নামের ইংরেজি বানান ‘Uttar Bihar Gramin Bank’।
সিদ্ধান্ত
দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকার বেশি ব্যালেন্স দেখার ঘটনাটি বাংলাদেশের নয়। এটি ভারতের উত্তর বিহারের কাটিহার জেলার ঘটনা। অর্থের সঠিক পরিমাণ ৯০৬ কোটি ২ লাখ রুপি বা প্রায় ১ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
আর উত্তর বিহারের এই গ্রামীণ ব্যাংকটির সঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো সম্পর্ক নেই।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাড়ি থেকে সাড়ে চার কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৫ দিন আগে