আজকের পত্রিকা ডেস্ক
পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজতে মঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার রোভার পারসিভারেন্স। লাল এ গ্রহের আকাশে উড়েছে হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি। ‘ঝুরং’ নামের চীনের একটি রোভার ঘুরে বেড়াচ্ছে মঙ্গলের আরেক প্রান্তে। এদিকে শনির আশপাশে কবেই হানা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি পৌঁছে গেছেন সূর্যের কাছাকাছি।
কিন্তু পৃথিবীর বাইরে বুদ্ধিমান প্রাণী এখনো অধরাই রয়ে গেছে। শতশত আলোকবর্ষ দূরে কী রয়েছে, তা এখনো অনুমানের বাইরে। হয়তো পৃথিবীর মতোই এমন অনেক গ্রহে থাকছে মানুষের মতো কিংবা মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান প্রাণী। যোগাযোগের জন্য প্রতিনিয়ত তরঙ্গ পাঠাচ্ছে। সেই তরঙ্গ পৃথিবীতে এসে পৌঁছেছে কি না, তা-ও এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তাহলে কবে মিলবে এমন বুদ্ধিমান প্রাণী? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে আরও শত শত বছর লেগে যেতে পারে। তবে উত্তরের সন্ধান পাওয়ার আগে ভিনগ্রহবাসী বুদ্ধিমান প্রাণীর জীবনযাত্রা কিংবা আচরণ নিয়ে কল্পনা করতে তো বাধা নেই। অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানভিত্তিক সাময়িকী কসমসে সেই ভাবনাটাই জানিয়েছেন কয়েকজন বিশেষজ্ঞ।
ভিনগ্রহের প্রাণী কিংবা এলিয়েনের শারীরিক গঠন নিয়ে কবেই ভেবে রেখেছেন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখকেরা। সেই পথে হেঁটেছেন অনেক চলচ্চিত্র নির্মাতাও। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিঃপদার্থবিদ জেসন রাইটের পরামর্শ এ পথে আর না হাঁটার। এর চেয়ে এলিয়েনের দক্ষতায় নজর দেওয়া যেতে পারে।
জেসন রাইট বলেন, ‘আমরা যেমন শক্তির উৎস হিসেবে সৌরশক্তি কিংবা অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করে আসছি, এলিয়েনেরও হয়তো তেমন কোনো “পাওয়ার হাউস” রয়েছে। এই শক্তির উৎসের তরঙ্গ কী ধরনের, তা এখনো অজানা। তবে তাদের ব্যবহৃত প্রযুক্তি নিয়ে ভাবা যেতে পারে। কাছাকাছি কোনো প্রযুক্তি পেলে হয়তো অচিরেই খোঁজ মিলবে এলিয়েনের।’
মানবসভ্যতা যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে, এলিয়েনরা ঠিক সেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে, এমনটা মানতে নারাজ আরেক জ্যোতির্বিজ্ঞানী পল ডেভিস। ‘হার্ড প্রবলেম অব লাইফ’ শিরোনামের লেখায় তিনি বলেন, এলিয়েনের জীবনপ্রণালি একদম কল্পনার বাইরে। এমনকি এদের দৈহিক গঠনে কোন ধরনের রাসায়নিক উপাদান থাকতে পারে, তা এখনো বিজ্ঞানীরা কল্পনাও করতে পারছেন না। তবে প্রজননব্যবস্থা হয়তো পৃথিবীবাসীর মতো হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ‘অনুলিপি’ প্রণালি অনুসরণ করা হয় বলে ধারণা তাঁর।
ভিনগ্রহবাসীর ‘পৃথিবী’ মানুষের মতো না হলেও এত বেশি বড় হবে না বলে জানান ‘ডেথ বাই ব্ল্যাক হোল’ (২০০৫) বইয়ের লেখক নিল ডিগ্র্যাস টাইসন। তিনি বলেন, ‘মহাকাশে বুদ্ধিমান প্রাণী না-ও পাওয়া যেতে পারে। পাওয়া গেলেও কোপার্নিকাসের নীতি অনুযায়ী, এলিয়েনের গ্রহ আমাদের চেয়ে অনেক সুগঠিত হবে। তবে ১০ আলোকবর্ষের সমান আয়তন নিয়ে নয়।’
তবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের সাবেক কমান্ডার ক্রিস হ্যাডফিল্ডের মুখে ভিন্ন সুর। কানাডায় খুঁজে পাওয়া ৫০ কোটি বছর আগেকার একটি জীবাশ্মের দিকে ইঙ্গিত তাঁর। পৃথিবীতে বিচরণ করত এমন বিলুপ্ত প্রাণীদের একটা অংশ এখন মহাকাশের অন্য কোনো প্রান্তে বিচরণ করছে বলে অনুমান করছেন তিনি। তবে যে যা-ই বলুক, বুদ্ধিমান প্রাণীর খোঁজ না পাওয়া পর্যন্ত এ রহস্য অধরাই থেকে যাবে।
পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজতে মঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার রোভার পারসিভারেন্স। লাল এ গ্রহের আকাশে উড়েছে হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি। ‘ঝুরং’ নামের চীনের একটি রোভার ঘুরে বেড়াচ্ছে মঙ্গলের আরেক প্রান্তে। এদিকে শনির আশপাশে কবেই হানা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি পৌঁছে গেছেন সূর্যের কাছাকাছি।
কিন্তু পৃথিবীর বাইরে বুদ্ধিমান প্রাণী এখনো অধরাই রয়ে গেছে। শতশত আলোকবর্ষ দূরে কী রয়েছে, তা এখনো অনুমানের বাইরে। হয়তো পৃথিবীর মতোই এমন অনেক গ্রহে থাকছে মানুষের মতো কিংবা মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান প্রাণী। যোগাযোগের জন্য প্রতিনিয়ত তরঙ্গ পাঠাচ্ছে। সেই তরঙ্গ পৃথিবীতে এসে পৌঁছেছে কি না, তা-ও এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তাহলে কবে মিলবে এমন বুদ্ধিমান প্রাণী? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে আরও শত শত বছর লেগে যেতে পারে। তবে উত্তরের সন্ধান পাওয়ার আগে ভিনগ্রহবাসী বুদ্ধিমান প্রাণীর জীবনযাত্রা কিংবা আচরণ নিয়ে কল্পনা করতে তো বাধা নেই। অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানভিত্তিক সাময়িকী কসমসে সেই ভাবনাটাই জানিয়েছেন কয়েকজন বিশেষজ্ঞ।
ভিনগ্রহের প্রাণী কিংবা এলিয়েনের শারীরিক গঠন নিয়ে কবেই ভেবে রেখেছেন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখকেরা। সেই পথে হেঁটেছেন অনেক চলচ্চিত্র নির্মাতাও। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিঃপদার্থবিদ জেসন রাইটের পরামর্শ এ পথে আর না হাঁটার। এর চেয়ে এলিয়েনের দক্ষতায় নজর দেওয়া যেতে পারে।
জেসন রাইট বলেন, ‘আমরা যেমন শক্তির উৎস হিসেবে সৌরশক্তি কিংবা অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করে আসছি, এলিয়েনেরও হয়তো তেমন কোনো “পাওয়ার হাউস” রয়েছে। এই শক্তির উৎসের তরঙ্গ কী ধরনের, তা এখনো অজানা। তবে তাদের ব্যবহৃত প্রযুক্তি নিয়ে ভাবা যেতে পারে। কাছাকাছি কোনো প্রযুক্তি পেলে হয়তো অচিরেই খোঁজ মিলবে এলিয়েনের।’
মানবসভ্যতা যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে, এলিয়েনরা ঠিক সেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে, এমনটা মানতে নারাজ আরেক জ্যোতির্বিজ্ঞানী পল ডেভিস। ‘হার্ড প্রবলেম অব লাইফ’ শিরোনামের লেখায় তিনি বলেন, এলিয়েনের জীবনপ্রণালি একদম কল্পনার বাইরে। এমনকি এদের দৈহিক গঠনে কোন ধরনের রাসায়নিক উপাদান থাকতে পারে, তা এখনো বিজ্ঞানীরা কল্পনাও করতে পারছেন না। তবে প্রজননব্যবস্থা হয়তো পৃথিবীবাসীর মতো হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ‘অনুলিপি’ প্রণালি অনুসরণ করা হয় বলে ধারণা তাঁর।
ভিনগ্রহবাসীর ‘পৃথিবী’ মানুষের মতো না হলেও এত বেশি বড় হবে না বলে জানান ‘ডেথ বাই ব্ল্যাক হোল’ (২০০৫) বইয়ের লেখক নিল ডিগ্র্যাস টাইসন। তিনি বলেন, ‘মহাকাশে বুদ্ধিমান প্রাণী না-ও পাওয়া যেতে পারে। পাওয়া গেলেও কোপার্নিকাসের নীতি অনুযায়ী, এলিয়েনের গ্রহ আমাদের চেয়ে অনেক সুগঠিত হবে। তবে ১০ আলোকবর্ষের সমান আয়তন নিয়ে নয়।’
তবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের সাবেক কমান্ডার ক্রিস হ্যাডফিল্ডের মুখে ভিন্ন সুর। কানাডায় খুঁজে পাওয়া ৫০ কোটি বছর আগেকার একটি জীবাশ্মের দিকে ইঙ্গিত তাঁর। পৃথিবীতে বিচরণ করত এমন বিলুপ্ত প্রাণীদের একটা অংশ এখন মহাকাশের অন্য কোনো প্রান্তে বিচরণ করছে বলে অনুমান করছেন তিনি। তবে যে যা-ই বলুক, বুদ্ধিমান প্রাণীর খোঁজ না পাওয়া পর্যন্ত এ রহস্য অধরাই থেকে যাবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫