নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
চলতি বোরো মৌসুমে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৫ শতাংশ ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা খাদ্য বিভাগ। ধান সংগ্রহের জন্য সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী নন। এ ছাড়া শুকনো ও অমিশ্র ধান সরকারি গুদামে বিক্রি করার সুযোগ না থাকায় খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি চাষিরা।
ফলে সরকার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। বোরো মৌসুমে উপজেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২ হাজার ১৮৫ মেট্রিক টন। সেখানে মাত্র ১০৪ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করতে পেয়েছে নাগরপুর উপজেলা খাদ্য বিভাগ।
নাগরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল মতিন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, নাগরপুরে ধান উৎপাদনে কোনো ঘাটতি নেই। লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি ধান উৎপাদন হয়েছে। সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। কৃষকেরা ব্যবসায়ীদের কাছে কাঁচা ধান বিক্রি করতে পারছেন। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ধান বিক্রি করতে পারছেন। এ ছাড়া গুদামে ধান বিক্রি করার জন্য পরিবহন খরচ বেশি পড়ে যায়। ফলে কৃষক সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে অনীহা দেখাচ্ছেন।
বাজারে শুকনো না হলেও ধান বিক্রি করার সুযোগ থাকে। কিন্তু সরকারি গুদামে সেই সুযোগ নেই। এ ছাড়া গুদামে কোনো মিশ্র ধান কেনা হয় না। কিন্তু বাজারে মিশ্র ও অমিশ্র ধানের ক্ষেত্রে অসুবিধা করেন না আড়তদারেরা। ফলে সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহ হারিয়েছেন চাষিরা।
পোস্টকামারী গ্রামের আওয়াল মিয়া বলেন, কৃষকের কাছে স্মার্ট ফোন নেই। এবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে সরকার ধান সংগ্রহ করেছে। অনেকের কাছে এই পদ্ধতি ঝামেলার মনে হয়। তা ছাড়া সরকার কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করতে হলে বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি দাম দিতে হবে। তবেই তো কৃষক গুদামে ধান বিক্রি করবেন। কিন্তু এবার তো উল্টো। সরকার যে দাম দিচ্ছে, সেই দামের চেয়ে বাজারের দামের ব্যবধান নেই বললেই চলে। আর গুদামে ধান পরিবহনে খরচ অনেক বেশি পড়ে যায়।
মামুদনগর গ্রামের কৃষক একলাছ মিয়া বলেন, সরকারি গুদামে ধান দিতে গেলে নানা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ধান দিলে বলে শুকানো হয়নি। মিশ্রিত ধান। এসব কারণে কৃষক ধান দিতে আগ্রহ দেখান না।
উপজেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২৮ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বোরো ধান সংগ্রহ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে সরকারি অ্যাপসের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হয়।
নাগরপুর উপজেলার খাদ্যনিয়ন্ত্রক আইয়ুব রায়হান বলেন, সরকারি দামের সঙ্গে বাজারে দামের ব্যবধান খুবই কম। এ ছাড়া পরিবহন খরচ, শুকনো ধানের শর্ত, ধান বিক্রিতে অ্যাপসের ব্যবহার করা হয়েছে। এসব কারণে হয়তো কৃষক সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহ দেখাননি। ফলে সরকার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
চলতি বোরো মৌসুমে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৫ শতাংশ ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা খাদ্য বিভাগ। ধান সংগ্রহের জন্য সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী নন। এ ছাড়া শুকনো ও অমিশ্র ধান সরকারি গুদামে বিক্রি করার সুযোগ না থাকায় খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি চাষিরা।
ফলে সরকার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। বোরো মৌসুমে উপজেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২ হাজার ১৮৫ মেট্রিক টন। সেখানে মাত্র ১০৪ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করতে পেয়েছে নাগরপুর উপজেলা খাদ্য বিভাগ।
নাগরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল মতিন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, নাগরপুরে ধান উৎপাদনে কোনো ঘাটতি নেই। লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি ধান উৎপাদন হয়েছে। সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। কৃষকেরা ব্যবসায়ীদের কাছে কাঁচা ধান বিক্রি করতে পারছেন। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ধান বিক্রি করতে পারছেন। এ ছাড়া গুদামে ধান বিক্রি করার জন্য পরিবহন খরচ বেশি পড়ে যায়। ফলে কৃষক সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে অনীহা দেখাচ্ছেন।
বাজারে শুকনো না হলেও ধান বিক্রি করার সুযোগ থাকে। কিন্তু সরকারি গুদামে সেই সুযোগ নেই। এ ছাড়া গুদামে কোনো মিশ্র ধান কেনা হয় না। কিন্তু বাজারে মিশ্র ও অমিশ্র ধানের ক্ষেত্রে অসুবিধা করেন না আড়তদারেরা। ফলে সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহ হারিয়েছেন চাষিরা।
পোস্টকামারী গ্রামের আওয়াল মিয়া বলেন, কৃষকের কাছে স্মার্ট ফোন নেই। এবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে সরকার ধান সংগ্রহ করেছে। অনেকের কাছে এই পদ্ধতি ঝামেলার মনে হয়। তা ছাড়া সরকার কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করতে হলে বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি দাম দিতে হবে। তবেই তো কৃষক গুদামে ধান বিক্রি করবেন। কিন্তু এবার তো উল্টো। সরকার যে দাম দিচ্ছে, সেই দামের চেয়ে বাজারের দামের ব্যবধান নেই বললেই চলে। আর গুদামে ধান পরিবহনে খরচ অনেক বেশি পড়ে যায়।
মামুদনগর গ্রামের কৃষক একলাছ মিয়া বলেন, সরকারি গুদামে ধান দিতে গেলে নানা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ধান দিলে বলে শুকানো হয়নি। মিশ্রিত ধান। এসব কারণে কৃষক ধান দিতে আগ্রহ দেখান না।
উপজেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২৮ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বোরো ধান সংগ্রহ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে সরকারি অ্যাপসের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হয়।
নাগরপুর উপজেলার খাদ্যনিয়ন্ত্রক আইয়ুব রায়হান বলেন, সরকারি দামের সঙ্গে বাজারে দামের ব্যবধান খুবই কম। এ ছাড়া পরিবহন খরচ, শুকনো ধানের শর্ত, ধান বিক্রিতে অ্যাপসের ব্যবহার করা হয়েছে। এসব কারণে হয়তো কৃষক সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহ দেখাননি। ফলে সরকার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪