নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নতুন বছরেই নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, সারা দেশে একযোগে নিয়োগ পরীক্ষা না নিয়ে এক বা একাধিক বিভাগ ভিত্তিতে নেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ গতকাল বুধবার এসব তথ্য জানিয়েছেন।
শিক্ষাবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইরাব) নেতারা সচিবালয়ে সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি শিক্ষক নিয়োগ, বৃত্তি পরীক্ষাসহ প্রাথমিক শিক্ষার নানা বিষয়ে কথা বলেন। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন ইরাব সভাপতি অভিজিৎ ভট্টাচার্য, সাধারণ সম্পাদক আকতারুজ্জামান প্রমুখ।
সচিব বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমে বড় পরিবর্তন আনার। এর অন্যতম হলো ক্লাস্টারভিত্তিক (গুচ্ছভিত্তিক) নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া। অর্থাৎ একটি বিভাগ অথবা একাধিক বিভাগ নিয়ে নিয়োগ পরীক্ষা হবে। এ পরিবর্তনের ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
ইতিমধ্যে এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে প্রাথমিক আলাপ হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখন আমরা উপজেলাভিত্তিক নিয়োগ দিচ্ছি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, এতে আইনগত কোনো জটিলতা নেই।’
আগে সারা দেশে একযোগে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া হতো।
পরিবর্তনের কারণ ব্যাখ্যা করে সচিব বলেন, ‘চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচিতে (পিইডিপি ৪) প্রায় এক লাখ শিক্ষক নিয়োগের কথা। এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। চলতি মাসে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন নিয়োগের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ নিয়োগ শেষ করতে দুই বছর লেগেছে। এর মধ্যে প্রায় ১২ হাজার শিক্ষকের পদ শূন্য হয়ে গিয়েছিল। এতে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। ভবিষ্যতে যেন তা না হয়, সে জন্য আমরা এখন থেকেই নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করেছি।’
সচিব বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। আশা করছি, আগামী বছরই প্রাথমিকে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া সম্ভব হবে।’
পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হতে পারে।
বৃত্তি পরীক্ষা চালু থাকার ইঙ্গিত
চলতি বছরের মতো পরবর্তী বছরগুলোতেও প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার ইঙ্গিত দেন সচিব। তিনি বলেন, ‘এখনকার প্রেক্ষাপটে এটি (বৃত্তি পরীক্ষা) নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ২০২৪ সালে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়িত হবে, এরপর তা মূল্যায়ন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটি চলমান থাকবে কি না বা এতে কোনো পরিবর্তন আসবে কি না, তা অংশীজনদের পরামর্শ অনুযায়ীই হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে বিশিষ্টজনেরা যে আহ্বান জানিয়েছেন, সে বিষয়ে সচিব বলেন, ‘ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে চলতি বছর বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বৃত্তি পরীক্ষা কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে না; কারণ, বিষয়টি বাধ্যতামূলক নয়। কেউ চাইলে অংশ না-ও নিতে পারে। বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া নতুন শিক্ষাক্রমের সঙ্গে কোনোভাবেই সাংঘর্ষিক নয়; বরং এটি সহায়ক।’
সচিব বলেন, ‘প্রাথমিক বৃত্তিপ্রাপ্তি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি প্রণোদনা। এতে সরকারের একটি বাজেটও রয়েছে। পরীক্ষা না নিলে এই বাজেট অন্য খাতে সমন্বয় করতে হবে। বৃত্তিপ্রাপ্তি একজন শিক্ষার্থীর পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।’
লিখিত পরীক্ষার সংখ্যা কমাতে বলা হয়েছে
সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘নতুন শিক্ষাক্রমে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে না, এ কথা বলা হয়নি। পরীক্ষার সংখ্যা কমাতে বলা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে প্রাক্-প্রাইমারিতে একদমই পরীক্ষা নেওয়া হবে না। দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে। পিইডিপি-৪ প্রকল্পে দাতা সংস্থার কাছে কাম্য দক্ষতা মূল্যায়নের বিষয়ে আমাদের অঙ্গীকার আছে। তাই দক্ষতা মূল্যায়নে লিখিত পরীক্ষা নিতেই হবে। সারা পৃথিবীতে লিখিত পরীক্ষা কোথাও তুলে দেওয়া হয়নি। আমরা পরীক্ষা এমনভাবে নেওয়ার চেষ্টা করছি, যেন কোনো শিক্ষার্থী বা অভিভাবক এ পরীক্ষার কারণে বাড়তি চাপ অনুভব না করে। মূল বই থেকেই পরীক্ষার প্রশ্ন করা হবে।’
অনলাইনে বদলির কার্যক্রম আজ থেকে
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আজ (বৃহস্পতিবার) থেকে অনলাইনে শিক্ষক বদলির কার্যক্রম আবার শুরু হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এবারই প্রথম অনলাইনে শিক্ষক বদলির আবেদন নেওয়া হয়েছে। এতে প্রায় ২৫ হাজার আবেদন পড়েছিল। এগুলোর মধ্যে ২৩ হাজার আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে আবার অনলাইনে বদলি আবেদন শুরু হবে, যা চলবে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২৭ তারিখেই বদলি-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হবে।’
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নতুন বছরেই নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, সারা দেশে একযোগে নিয়োগ পরীক্ষা না নিয়ে এক বা একাধিক বিভাগ ভিত্তিতে নেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ গতকাল বুধবার এসব তথ্য জানিয়েছেন।
শিক্ষাবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইরাব) নেতারা সচিবালয়ে সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি শিক্ষক নিয়োগ, বৃত্তি পরীক্ষাসহ প্রাথমিক শিক্ষার নানা বিষয়ে কথা বলেন। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন ইরাব সভাপতি অভিজিৎ ভট্টাচার্য, সাধারণ সম্পাদক আকতারুজ্জামান প্রমুখ।
সচিব বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমে বড় পরিবর্তন আনার। এর অন্যতম হলো ক্লাস্টারভিত্তিক (গুচ্ছভিত্তিক) নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া। অর্থাৎ একটি বিভাগ অথবা একাধিক বিভাগ নিয়ে নিয়োগ পরীক্ষা হবে। এ পরিবর্তনের ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
ইতিমধ্যে এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে প্রাথমিক আলাপ হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখন আমরা উপজেলাভিত্তিক নিয়োগ দিচ্ছি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, এতে আইনগত কোনো জটিলতা নেই।’
আগে সারা দেশে একযোগে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া হতো।
পরিবর্তনের কারণ ব্যাখ্যা করে সচিব বলেন, ‘চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচিতে (পিইডিপি ৪) প্রায় এক লাখ শিক্ষক নিয়োগের কথা। এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। চলতি মাসে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন নিয়োগের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ নিয়োগ শেষ করতে দুই বছর লেগেছে। এর মধ্যে প্রায় ১২ হাজার শিক্ষকের পদ শূন্য হয়ে গিয়েছিল। এতে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। ভবিষ্যতে যেন তা না হয়, সে জন্য আমরা এখন থেকেই নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করেছি।’
সচিব বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। আশা করছি, আগামী বছরই প্রাথমিকে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া সম্ভব হবে।’
পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হতে পারে।
বৃত্তি পরীক্ষা চালু থাকার ইঙ্গিত
চলতি বছরের মতো পরবর্তী বছরগুলোতেও প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার ইঙ্গিত দেন সচিব। তিনি বলেন, ‘এখনকার প্রেক্ষাপটে এটি (বৃত্তি পরীক্ষা) নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ২০২৪ সালে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়িত হবে, এরপর তা মূল্যায়ন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটি চলমান থাকবে কি না বা এতে কোনো পরিবর্তন আসবে কি না, তা অংশীজনদের পরামর্শ অনুযায়ীই হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে বিশিষ্টজনেরা যে আহ্বান জানিয়েছেন, সে বিষয়ে সচিব বলেন, ‘ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে চলতি বছর বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বৃত্তি পরীক্ষা কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে না; কারণ, বিষয়টি বাধ্যতামূলক নয়। কেউ চাইলে অংশ না-ও নিতে পারে। বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া নতুন শিক্ষাক্রমের সঙ্গে কোনোভাবেই সাংঘর্ষিক নয়; বরং এটি সহায়ক।’
সচিব বলেন, ‘প্রাথমিক বৃত্তিপ্রাপ্তি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি প্রণোদনা। এতে সরকারের একটি বাজেটও রয়েছে। পরীক্ষা না নিলে এই বাজেট অন্য খাতে সমন্বয় করতে হবে। বৃত্তিপ্রাপ্তি একজন শিক্ষার্থীর পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।’
লিখিত পরীক্ষার সংখ্যা কমাতে বলা হয়েছে
সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘নতুন শিক্ষাক্রমে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে না, এ কথা বলা হয়নি। পরীক্ষার সংখ্যা কমাতে বলা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে প্রাক্-প্রাইমারিতে একদমই পরীক্ষা নেওয়া হবে না। দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে। পিইডিপি-৪ প্রকল্পে দাতা সংস্থার কাছে কাম্য দক্ষতা মূল্যায়নের বিষয়ে আমাদের অঙ্গীকার আছে। তাই দক্ষতা মূল্যায়নে লিখিত পরীক্ষা নিতেই হবে। সারা পৃথিবীতে লিখিত পরীক্ষা কোথাও তুলে দেওয়া হয়নি। আমরা পরীক্ষা এমনভাবে নেওয়ার চেষ্টা করছি, যেন কোনো শিক্ষার্থী বা অভিভাবক এ পরীক্ষার কারণে বাড়তি চাপ অনুভব না করে। মূল বই থেকেই পরীক্ষার প্রশ্ন করা হবে।’
অনলাইনে বদলির কার্যক্রম আজ থেকে
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আজ (বৃহস্পতিবার) থেকে অনলাইনে শিক্ষক বদলির কার্যক্রম আবার শুরু হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এবারই প্রথম অনলাইনে শিক্ষক বদলির আবেদন নেওয়া হয়েছে। এতে প্রায় ২৫ হাজার আবেদন পড়েছিল। এগুলোর মধ্যে ২৩ হাজার আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে আবার অনলাইনে বদলি আবেদন শুরু হবে, যা চলবে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২৭ তারিখেই বদলি-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪