বাসব রায়
প্রকৃতপক্ষে দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে দেশের, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। উন্নয়নের পথচলায় নিঃসন্দেহে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একা এবং সম্পূর্ণ একা। তিনি যাঁদের ওপর আস্থা রেখে দেশ চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই নিজ নিজ ক্ষেত্রে যথাযথ যোগ্যতা রাখতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন ইতিমধ্যে। যে কারণে অনভিপ্রেত দুর্ঘটনাগুলো ঘটে চলেছে অহরহ এবং এমন এক অসহনীয় মাত্রায় তা বর্তমানে পৌঁছেছে, যার থেকে পরিত্রাণ পাওয়া খুব সহজ বিষয় নয়।
প্রতিটি দুর্ঘটনার পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব নগ্নভাবে জড়িয়ে আছে। জাতীয় উন্নয়ন ক্রমেই প্রশ্নবিদ্ধ হতে চলেছে। হতাশা নিয়ে চলা রাজনৈতিক কার্যক্রম কখনোই ভালো কিছু দিতে পারে না। আজকে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে বাজার। করোনাজনিত প্রভাবে সার্বিক পরিস্থিতি মোটেই ভালো নয় এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের অস্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দেশকে নেতিবাচক দিকে ধাবিত করে চলেছে, যা হওয়ার কথা নয়। গালগল্প আর বক্তৃতানির্ভর রাজনীতির ওপর জনগণ ধীরে ধীরে বিশ্বাস হারাতে বসেছে।
সর্বোপরি নৈতিক অবক্ষয় এতটাই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে যে চারদিকে একটা আহাজারি বা যন্ত্রণা মানুষের মানসিক শক্তিকে দুর্বল করে তুলেছে। অমিত সম্ভাবনাময় একটি দেশকে সবভাবেই পিছিয়ে দিতে একটা অশুভ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। খুন বা ধর্ষণের ঘটনাগুলো রীতিমতো দেশ বা জাতিকে ক্ষতবিক্ষত করে তুলেছে। অসহনীয় পরিস্থিতি নিরসনে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ জনগণকে খুব বেশি আশ্বস্ত করতে পারছে না।
মানবিক মূল্যবোধের কবর রচিত হয়েছে আর সেই কবরের ওপর ‘উন্নয়ন’ শব্দটি এখন অনেকের কাছেই বেমানান মনে হচ্ছে। উন্নয়ন হলে কেন মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটবে, তা বুঝতে পারা যাচ্ছে না। সঠিক নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক সদিচ্ছাই পারে কেবল দেশ ও জাতির চলার পথ সুগম করতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীই কেবল জনগণের শেষ ভরসা ও আস্থার আশ্রয়স্থল। তাঁর প্রতি মানুষের এই আস্থার মর্যাদা তাঁকেই দিতে হবে। কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে জনগণের মনে যারা বিরূপতা তৈরি করছে সেই দুর্বৃত্ত চক্রকে।
সামাজিক অবক্ষয় দূর করে সব ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব একটি স্থিতিশীল পরিবেশ আনা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের ধারা গতিশীল রাখতে প্রতিটি অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সরকারের সকল পর্যায়ের ব্যক্তিদের নিজেদের নৈতিক ভিত্তি শক্ত করার
বিকল্প নেই।
লেখক: কবি
প্রকৃতপক্ষে দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে দেশের, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। উন্নয়নের পথচলায় নিঃসন্দেহে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একা এবং সম্পূর্ণ একা। তিনি যাঁদের ওপর আস্থা রেখে দেশ চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই নিজ নিজ ক্ষেত্রে যথাযথ যোগ্যতা রাখতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন ইতিমধ্যে। যে কারণে অনভিপ্রেত দুর্ঘটনাগুলো ঘটে চলেছে অহরহ এবং এমন এক অসহনীয় মাত্রায় তা বর্তমানে পৌঁছেছে, যার থেকে পরিত্রাণ পাওয়া খুব সহজ বিষয় নয়।
প্রতিটি দুর্ঘটনার পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব নগ্নভাবে জড়িয়ে আছে। জাতীয় উন্নয়ন ক্রমেই প্রশ্নবিদ্ধ হতে চলেছে। হতাশা নিয়ে চলা রাজনৈতিক কার্যক্রম কখনোই ভালো কিছু দিতে পারে না। আজকে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে বাজার। করোনাজনিত প্রভাবে সার্বিক পরিস্থিতি মোটেই ভালো নয় এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের অস্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দেশকে নেতিবাচক দিকে ধাবিত করে চলেছে, যা হওয়ার কথা নয়। গালগল্প আর বক্তৃতানির্ভর রাজনীতির ওপর জনগণ ধীরে ধীরে বিশ্বাস হারাতে বসেছে।
সর্বোপরি নৈতিক অবক্ষয় এতটাই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে যে চারদিকে একটা আহাজারি বা যন্ত্রণা মানুষের মানসিক শক্তিকে দুর্বল করে তুলেছে। অমিত সম্ভাবনাময় একটি দেশকে সবভাবেই পিছিয়ে দিতে একটা অশুভ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। খুন বা ধর্ষণের ঘটনাগুলো রীতিমতো দেশ বা জাতিকে ক্ষতবিক্ষত করে তুলেছে। অসহনীয় পরিস্থিতি নিরসনে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ জনগণকে খুব বেশি আশ্বস্ত করতে পারছে না।
মানবিক মূল্যবোধের কবর রচিত হয়েছে আর সেই কবরের ওপর ‘উন্নয়ন’ শব্দটি এখন অনেকের কাছেই বেমানান মনে হচ্ছে। উন্নয়ন হলে কেন মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটবে, তা বুঝতে পারা যাচ্ছে না। সঠিক নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক সদিচ্ছাই পারে কেবল দেশ ও জাতির চলার পথ সুগম করতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীই কেবল জনগণের শেষ ভরসা ও আস্থার আশ্রয়স্থল। তাঁর প্রতি মানুষের এই আস্থার মর্যাদা তাঁকেই দিতে হবে। কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে জনগণের মনে যারা বিরূপতা তৈরি করছে সেই দুর্বৃত্ত চক্রকে।
সামাজিক অবক্ষয় দূর করে সব ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব একটি স্থিতিশীল পরিবেশ আনা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের ধারা গতিশীল রাখতে প্রতিটি অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সরকারের সকল পর্যায়ের ব্যক্তিদের নিজেদের নৈতিক ভিত্তি শক্ত করার
বিকল্প নেই।
লেখক: কবি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪