বরিশাল প্রতিনিধি
জমজমাট হয়ে উঠেছে বরিশালের ঈদবাজার। নগরের বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতে গতকাল শনিবার ছুটির দিনে উপচে পড়া ভিড় ছিল। এই ভিড় ঠেলে কেনাকাটার পর যানজটে দুর্বিষহ হয়ে ওঠে ক্রেতাদের জীবন। কিন্তু কেন এত যানজট! সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সড়কে পার্কিং এবং ভ্রাম্যমাণ দোকানে ঈদ মৌসুমের ভিড়ের কারণে জট লেগেছে।
নগরের প্রাণকেন্দ্র নগর ভবনের সামনের দুই সড়ক দখল করে এ রকম কয়েক শ অবৈধ দোকানপাট হয়েছে। আর এ কারণে ভয়াবহ যানজটে পড়ে ঈদবাজারে আসা ক্রেতার জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ছে। সড়কের মধ্যে এমন দোকানপাটে নগর ভবনও অনেকাংশে ঢেকে গেছে। কিন্তু এর দায় নিচ্ছে না কেউ।
বরিশাল নগরীর বাসিন্দা এবং জাগৃহী খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক নওরেজ কবির অসন্তোষ প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উল্লেখ করেছেন, ‘ফুটপাতসহ রাস্তার একাংশ হকারদের দখলে। আরেকাংশ মোটরসাইকেলের স্ট্যান্ড। মাঝখানের এক চিলতে জায়গা যানবাহন ও জনগণের চলাচলের জন্য।’
এমন অসন্তোষ এখন সবার মুখে মুখে। নগর ভবন আর জেলা পরিষদের সড়ক দখল করে কেন ঈদবাজার হবে, এমন প্রশ্ন করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শনিবার গিয়ে দেখা গেছে, নগর ভবন থেকে চকবাজারের আগ পর্যন্ত এবং নগর ভবন থেকে ফজলুল হক অ্যাভিনিউর আদালত প্রাঙ্গণের আগে কালেক্টরেট পুকুর ঘিরে গড়ে উঠেছে কয়েক শ ভাসমান দোকান। এই দুই সড়ক দিয়ে একদিকে ব্যস্ততম লঞ্চঘাট, অন্যদিকে কাকলীর মোড়। আরেকদিকে যানবাহন চকবাজারের দিকে গেলেই জট সৃষ্টি হচ্ছে।
রাস্তার মধ্যে কী করে এভাবে দোকান গড়ে উঠল, এ বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি সেখানকার একাধিক ব্যবসায়ী; বরং তাঁদের দাবি কর্তৃপক্ষ জানে। নগর ভবনের গেটের সামনেও দোকান প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীরা জবাব দেননি।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মো. ফারুকের কাছ থেকে এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ভাসমান দোকানে শিশুদের পোশাক কিনতে আসা পশ্চিম কাউনিয়ার গৃহিণী শাম্মি আক্তার বলেন, ‘দাম চাচ্ছে অনেক বেশি। এক সেট গেঞ্জির দাম বলেছে ৭০০ টাকা, যা সিটি মার্কেটে ৩০০ টাকায় পাওয়া যায়। ঈদ আসায় গরিবদের কাছে গলাকাটা দাম হাঁকালেও তা দেখার কেউ নেই।’
এদিকে নগরের গির্জা মহল্লা ও লঞ্চঘাট এলাকায় ভাসমান দোকানের কারণে যানজট লেগেই আছে। তার ওপর এসব সড়কে পার্কিংয়ের নামে রাস্তার অর্ধেক পথ দখল করে রাখা হয়েছে। এতে বাড়ছে যানজট।
মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক আ. রহিম বলেন, ‘নগরে যানজটের অন্যতম কারণ পার্কিং ও ভাসমান দোকানপাট। অবৈধ যানবাহনের কারণে জট আরও বাড়ছে। এসব সড়কে পার্কিং ও ভাসমান দোকানপাট অপসারণে অভিযান পরিচালনা করার পরপরই আবার বসে যায় দোকানপাট।’
ট্রাফিক পরিদর্শক আরও বলেন, ‘ঈদে নগরের কয়েকটি সড়ক ওয়ানওয়ে এবং বাণিজ্যিক এলাকা চকবাজারের সড়কে যানবাহন প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও যানজট নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে।’
জমজমাট হয়ে উঠেছে বরিশালের ঈদবাজার। নগরের বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতে গতকাল শনিবার ছুটির দিনে উপচে পড়া ভিড় ছিল। এই ভিড় ঠেলে কেনাকাটার পর যানজটে দুর্বিষহ হয়ে ওঠে ক্রেতাদের জীবন। কিন্তু কেন এত যানজট! সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সড়কে পার্কিং এবং ভ্রাম্যমাণ দোকানে ঈদ মৌসুমের ভিড়ের কারণে জট লেগেছে।
নগরের প্রাণকেন্দ্র নগর ভবনের সামনের দুই সড়ক দখল করে এ রকম কয়েক শ অবৈধ দোকানপাট হয়েছে। আর এ কারণে ভয়াবহ যানজটে পড়ে ঈদবাজারে আসা ক্রেতার জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ছে। সড়কের মধ্যে এমন দোকানপাটে নগর ভবনও অনেকাংশে ঢেকে গেছে। কিন্তু এর দায় নিচ্ছে না কেউ।
বরিশাল নগরীর বাসিন্দা এবং জাগৃহী খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক নওরেজ কবির অসন্তোষ প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উল্লেখ করেছেন, ‘ফুটপাতসহ রাস্তার একাংশ হকারদের দখলে। আরেকাংশ মোটরসাইকেলের স্ট্যান্ড। মাঝখানের এক চিলতে জায়গা যানবাহন ও জনগণের চলাচলের জন্য।’
এমন অসন্তোষ এখন সবার মুখে মুখে। নগর ভবন আর জেলা পরিষদের সড়ক দখল করে কেন ঈদবাজার হবে, এমন প্রশ্ন করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শনিবার গিয়ে দেখা গেছে, নগর ভবন থেকে চকবাজারের আগ পর্যন্ত এবং নগর ভবন থেকে ফজলুল হক অ্যাভিনিউর আদালত প্রাঙ্গণের আগে কালেক্টরেট পুকুর ঘিরে গড়ে উঠেছে কয়েক শ ভাসমান দোকান। এই দুই সড়ক দিয়ে একদিকে ব্যস্ততম লঞ্চঘাট, অন্যদিকে কাকলীর মোড়। আরেকদিকে যানবাহন চকবাজারের দিকে গেলেই জট সৃষ্টি হচ্ছে।
রাস্তার মধ্যে কী করে এভাবে দোকান গড়ে উঠল, এ বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি সেখানকার একাধিক ব্যবসায়ী; বরং তাঁদের দাবি কর্তৃপক্ষ জানে। নগর ভবনের গেটের সামনেও দোকান প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীরা জবাব দেননি।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মো. ফারুকের কাছ থেকে এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ভাসমান দোকানে শিশুদের পোশাক কিনতে আসা পশ্চিম কাউনিয়ার গৃহিণী শাম্মি আক্তার বলেন, ‘দাম চাচ্ছে অনেক বেশি। এক সেট গেঞ্জির দাম বলেছে ৭০০ টাকা, যা সিটি মার্কেটে ৩০০ টাকায় পাওয়া যায়। ঈদ আসায় গরিবদের কাছে গলাকাটা দাম হাঁকালেও তা দেখার কেউ নেই।’
এদিকে নগরের গির্জা মহল্লা ও লঞ্চঘাট এলাকায় ভাসমান দোকানের কারণে যানজট লেগেই আছে। তার ওপর এসব সড়কে পার্কিংয়ের নামে রাস্তার অর্ধেক পথ দখল করে রাখা হয়েছে। এতে বাড়ছে যানজট।
মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক আ. রহিম বলেন, ‘নগরে যানজটের অন্যতম কারণ পার্কিং ও ভাসমান দোকানপাট। অবৈধ যানবাহনের কারণে জট আরও বাড়ছে। এসব সড়কে পার্কিং ও ভাসমান দোকানপাট অপসারণে অভিযান পরিচালনা করার পরপরই আবার বসে যায় দোকানপাট।’
ট্রাফিক পরিদর্শক আরও বলেন, ‘ঈদে নগরের কয়েকটি সড়ক ওয়ানওয়ে এবং বাণিজ্যিক এলাকা চকবাজারের সড়কে যানবাহন প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও যানজট নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪