বাংলাদেশের টিভি নাটকের অনেক দর্শক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন পশ্চিমবঙ্গেও। এপারের মোশাররফ করিম, আফরান নিশো, সজল, মেহজাবীন, মম—সবার কাজ ওপারেও বেশ জনপ্রিয়। এমন অনেক ভক্তের কাহিনি বিভিন্ন সময় সামনে এসেছে, যাঁরা প্রিয় তারকার সঙ্গে দেখা করতে ভারত থেকে ছুটে এসেছেন বাংলাদেশে। সেদিন এমনই এক গল্প শোনালেন আবদুন নূর সজল। তাঁর সঙ্গে দেখা করতে কলকাতা থেকে এসেছেন শুভদীপ রায় নামের এক ভক্ত।
সজল জানালেন, তাঁর সঙ্গে শুভদীপের যোগাযোগ হয় বছর পাঁচেক আগে। বাংলাদেশের নাটক, চলচ্চিত্র নিয়মিত দেখেন শুভদীপ। সেগুলো নিয়ে ফেসবুকে লেখেনও। অনেক দিন ধরেই তিনি বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছিলেন প্রিয় অভিনেতাকে একনজর দেখার জন্য। অবশেষে তাঁর স্বপ্ন পূরণ হলো। ডিসেম্বরের শেষ দিকে সজলের বাসায় দেখা হয় তাঁদের। সজল বলেন, ‘বহুদিন ধরে আমার নাটক নিয়ে তাঁর বিভিন্ন লেখা, কমেন্ট, পোস্ট দেখছিলাম। মুগ্ধ হতাম প্রতিবারই তাঁর লেখা পড়ে। শুধু অভিনয় দিয়ে কারও হৃদয়ে এত বিশাল জায়গা করে নেওয়া যায় বিশ্বাস করতাম না।
বিশ্বাস সত্য হলো, যখন কাঁটাতারের সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতবাসী শুভদীপ বাংলাদেশে আসলেন। তাঁর প্রতিটি কথা, শব্দ, আবেগ, অনুভূতি স্পর্শ করেছে আমাকে। এই ভালোবাসা অমূল্য।’
ভারত থেকে তিনি সজলের জন্য নিয়ে এসেছেন পাঞ্জাবি, মানিব্যাগ, নিজের বানানো লাড্ডুসহ অনেক কিছু। ঢাকায় এসে কোনো একটা হোটেলে উঠেছিলেন শুভদীপ। কিন্তু যেহেতু তিনি সজলের সঙ্গেই দেখা করতে বাংলাদেশে এসেছেন, তাই তাঁর থাকার জায়গা নিজেই করে দিয়েছেন সজল। ঢাকার বিভিন্ন স্থাপনা তাঁকে ঘুরিয়েও দেখিয়েছেন অভিনেতা। শুভদীপ খুবই বিস্মিত প্রিয় অভিনেতার কাছ থেকে এমন আতিথেয়তা পেয়ে।
আরেকটি ভালো খবর শোনালেন সজল। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অনুষ্ঠিত হওয়া ‘সানফেস্ট আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসব’-এ সেরা অভিনেতা হয়েছেন তিনি। নিজের অভিনীত ‘ব্যাচ ২০০৩’ ওয়েব সিনেমার জন্য এই সম্মাননা পেয়েছেন সজল। সজল বলেন, ‘যেকোনো কাজের স্বীকৃতি সব সময়ই অনেক আনন্দের। একটা কাজ করার পর সেটা যখন দর্শকেরা পছন্দ করে, তখনই আমাদের কষ্ট সার্থক হয়। সেই সঙ্গে কাজটি যদি প্রশংসিত হয় এবং সম্মাননা পায় তখন কাজের প্রতি দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে যায়। ভালো কাজ করার আগ্রহটা অনেক গুণ বেড়ে যায়। এমন পুরস্কার নতুন বছরে কাজের প্রতি আগ্রহ আরও বাড়াবে।’
বাংলাদেশের টিভি নাটকের অনেক দর্শক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন পশ্চিমবঙ্গেও। এপারের মোশাররফ করিম, আফরান নিশো, সজল, মেহজাবীন, মম—সবার কাজ ওপারেও বেশ জনপ্রিয়। এমন অনেক ভক্তের কাহিনি বিভিন্ন সময় সামনে এসেছে, যাঁরা প্রিয় তারকার সঙ্গে দেখা করতে ভারত থেকে ছুটে এসেছেন বাংলাদেশে। সেদিন এমনই এক গল্প শোনালেন আবদুন নূর সজল। তাঁর সঙ্গে দেখা করতে কলকাতা থেকে এসেছেন শুভদীপ রায় নামের এক ভক্ত।
সজল জানালেন, তাঁর সঙ্গে শুভদীপের যোগাযোগ হয় বছর পাঁচেক আগে। বাংলাদেশের নাটক, চলচ্চিত্র নিয়মিত দেখেন শুভদীপ। সেগুলো নিয়ে ফেসবুকে লেখেনও। অনেক দিন ধরেই তিনি বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছিলেন প্রিয় অভিনেতাকে একনজর দেখার জন্য। অবশেষে তাঁর স্বপ্ন পূরণ হলো। ডিসেম্বরের শেষ দিকে সজলের বাসায় দেখা হয় তাঁদের। সজল বলেন, ‘বহুদিন ধরে আমার নাটক নিয়ে তাঁর বিভিন্ন লেখা, কমেন্ট, পোস্ট দেখছিলাম। মুগ্ধ হতাম প্রতিবারই তাঁর লেখা পড়ে। শুধু অভিনয় দিয়ে কারও হৃদয়ে এত বিশাল জায়গা করে নেওয়া যায় বিশ্বাস করতাম না।
বিশ্বাস সত্য হলো, যখন কাঁটাতারের সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতবাসী শুভদীপ বাংলাদেশে আসলেন। তাঁর প্রতিটি কথা, শব্দ, আবেগ, অনুভূতি স্পর্শ করেছে আমাকে। এই ভালোবাসা অমূল্য।’
ভারত থেকে তিনি সজলের জন্য নিয়ে এসেছেন পাঞ্জাবি, মানিব্যাগ, নিজের বানানো লাড্ডুসহ অনেক কিছু। ঢাকায় এসে কোনো একটা হোটেলে উঠেছিলেন শুভদীপ। কিন্তু যেহেতু তিনি সজলের সঙ্গেই দেখা করতে বাংলাদেশে এসেছেন, তাই তাঁর থাকার জায়গা নিজেই করে দিয়েছেন সজল। ঢাকার বিভিন্ন স্থাপনা তাঁকে ঘুরিয়েও দেখিয়েছেন অভিনেতা। শুভদীপ খুবই বিস্মিত প্রিয় অভিনেতার কাছ থেকে এমন আতিথেয়তা পেয়ে।
আরেকটি ভালো খবর শোনালেন সজল। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অনুষ্ঠিত হওয়া ‘সানফেস্ট আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসব’-এ সেরা অভিনেতা হয়েছেন তিনি। নিজের অভিনীত ‘ব্যাচ ২০০৩’ ওয়েব সিনেমার জন্য এই সম্মাননা পেয়েছেন সজল। সজল বলেন, ‘যেকোনো কাজের স্বীকৃতি সব সময়ই অনেক আনন্দের। একটা কাজ করার পর সেটা যখন দর্শকেরা পছন্দ করে, তখনই আমাদের কষ্ট সার্থক হয়। সেই সঙ্গে কাজটি যদি প্রশংসিত হয় এবং সম্মাননা পায় তখন কাজের প্রতি দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে যায়। ভালো কাজ করার আগ্রহটা অনেক গুণ বেড়ে যায়। এমন পুরস্কার নতুন বছরে কাজের প্রতি আগ্রহ আরও বাড়াবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪