জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ৫১ বছরে পা দিচ্ছে আজ। গত ৫০ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ৩ হাজার ৮৯৮টি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অর্থায়ন ছিল মাত্র ৭২টিতে। অথচ প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবছরই তিন শতাধিক গবেষণায় অনুদান দেয়। কিন্তু সেগুলো মানসম্মত জার্নালে প্রকাশিত হয় না।
গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক গবেষণা ইনডেক্স ওয়েবসাইট ‘স্কোপাস’-এ এসব তথ্য জানা যায়। ওয়েবটি বিশ্বব্যাপী গবেষণার মান বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করে থাকে।
স্কোপাসে উল্লেখ করা হয়, এসব গবেষণার মধ্যে জাবির অর্থায়ন ছিল মাত্র ৭২টিতে। জাপান সোসাইটি ফর দ্য প্রমোশন অব সায়েন্স ৮৮টি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ৭৮টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ৬৬টি গবেষণায় অর্থায়ন করে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান জাবির গবেষকদের অর্থায়ন করেছে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস জানায়, জাবিতে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৮১টি, ২০২০-২১-এ ৩৮২টি, ২০১৯-২০-এ ৩৬৪টি এবং ২০১৮-১৯-এ ৩৬৫টি গবেষণার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এভাবে প্রতিবছর তিন শতাধিক গবেষণা প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ করা হয়।
কিন্তু স্কোপাস ওয়েবে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নকৃত গবেষণা আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশ পায় ২০২১ সালে ৩৩টি, ২০২০ সালে ১৬টি, ২০১৯ সালে ২টি এবং ২০১৮ সালে মাত্র ৪টি।
গবেষকেরা বলছেন, গবেষণা প্রকল্পের উদ্দেশ্য সাধিত হয় যখন সেটি ভালো মানের জার্নালে প্রকাশিত হয়। কিন্তু জাবির বার্ষিক বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পটির ফলাফল কোনো জার্নালে প্রকাশ হলো কি না, সেটি তদারক করা হয় না। নির্দিষ্ট তারিখে একটি সেমিনার হয়। সেমিনারের পর বরাদ্দের নির্দিষ্ট টাকা শিক্ষকেরা পেয়ে যান। ওই গবেষণা শুধু শিক্ষকদের পদোন্নতির কাজে লাগে।
এর মধ্যে জাবিতে গবেষণায় এগিয়ে পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ, পিছিয়ে কলা ও মানবিকী এবং সমাজবিজ্ঞান অনুষদ। স্কোপাস থেকে জানা যায়, সবচেয়ে বেশি গবেষণা হয় পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিদ্যা বিষয়ে, যা মোট গবেষণার প্রায় ১২ শতাংশ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ৯, মেডিসিন ৯, রসায়ন ৮ দশমিক ৫, প্রকৌশল ৭, পরিবেশবিজ্ঞান ৭, সমাজবিজ্ঞান ৫ এবং অন্যান্যে ২৫ শতাংশ গবেষণা হয়েছে। অনুষদভিত্তিক সবচেয়ে কম গবেষণা হয়েছে কলা ও মানবিকী অনুষদে। গত ৫১ বছরে মাত্র ৪৮টি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা প্রকাশ করতে সক্ষম হয় অনুষদটি।
বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩০টি গবেষণাপ্রবন্ধ, কনফারেন্স পেপার ৫০০টি, রিভিউ পেপার ১৫৫টি ও বুক চ্যাপটার ৯৭টি প্রকাশ করতে সক্ষম হয়।
গবেষণাগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক জার্নাল ফিজিকস অব প্ল্যাজমায় ১১৫টি, জার্নাল অব অর্গানোমেটালিক কেমিস্ট্রিতে ৯৬টি এবং অ্যাডভান্সড ইন ইনটেলিজেন্ট সিস্টেম অ্যান্ড কম্পিউটিংয়ে ৪৫টি প্রকাশিত হয়।
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এ এ মামুন ৪০০টি নিবন্ধে গবেষক হিসেবে অবদান রাখেন। রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক উপাচার্য শরীফ এনামুল কবির ২০৫টি, আইআইটির অধ্যাপক শামীম কায়সার ১২৫টি, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রয়াত অধ্যাপক মোহাম্মদ সলিমুল্লাহ ১০৩টি এবং রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক শিশির ঘোষ ১০০টি নিবন্ধে গবেষক হিসেবে অবদান রাখেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন ৮১টি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেন।
দেশ হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাজ্য, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন, মালয়েশিয়া ও সৌদি আরবের গবেষকদের সঙ্গে বেশি গবেষণা করেছে।
অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘গবেষণার জন্য আগ্রহী, প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো থাকা এবং সেটার কার্যকারিতা থাকতে হবে। প্রথমত, রাষ্ট্র বা সরকার বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে দেখতে চায়, সেটার ওপর গবেষণা অনেকটা নির্ভর করে। আমাদের দেশে সরকার বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখে তার সমর্থক গোষ্ঠী তৈরির কারখানা হিসেবে। তারা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুগত রাখতে চায়। দ্বিতীয়ত, প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভেতরে যতটুকু গবেষণার সুযোগ থাকা উচিত, সেখানে উদ্যোগের অভাব আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া ৫০ বছরেরও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিজস্ব প্রকাশনা সংস্থা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় শিক্ষা ও গবেষণায় আগ্রহীদের প্রাধান্য নিশ্চিত করা যায়নি। ক্ষমতাবান, সরকার ও প্রশাসনের পছন্দের লোককে এখানে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের লোকজন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ করলে শিক্ষা ও গবেষণার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ৫১ বছরে পা দিচ্ছে আজ। গত ৫০ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ৩ হাজার ৮৯৮টি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অর্থায়ন ছিল মাত্র ৭২টিতে। অথচ প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবছরই তিন শতাধিক গবেষণায় অনুদান দেয়। কিন্তু সেগুলো মানসম্মত জার্নালে প্রকাশিত হয় না।
গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক গবেষণা ইনডেক্স ওয়েবসাইট ‘স্কোপাস’-এ এসব তথ্য জানা যায়। ওয়েবটি বিশ্বব্যাপী গবেষণার মান বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করে থাকে।
স্কোপাসে উল্লেখ করা হয়, এসব গবেষণার মধ্যে জাবির অর্থায়ন ছিল মাত্র ৭২টিতে। জাপান সোসাইটি ফর দ্য প্রমোশন অব সায়েন্স ৮৮টি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ৭৮টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ৬৬টি গবেষণায় অর্থায়ন করে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান জাবির গবেষকদের অর্থায়ন করেছে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস জানায়, জাবিতে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৮১টি, ২০২০-২১-এ ৩৮২টি, ২০১৯-২০-এ ৩৬৪টি এবং ২০১৮-১৯-এ ৩৬৫টি গবেষণার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এভাবে প্রতিবছর তিন শতাধিক গবেষণা প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ করা হয়।
কিন্তু স্কোপাস ওয়েবে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নকৃত গবেষণা আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশ পায় ২০২১ সালে ৩৩টি, ২০২০ সালে ১৬টি, ২০১৯ সালে ২টি এবং ২০১৮ সালে মাত্র ৪টি।
গবেষকেরা বলছেন, গবেষণা প্রকল্পের উদ্দেশ্য সাধিত হয় যখন সেটি ভালো মানের জার্নালে প্রকাশিত হয়। কিন্তু জাবির বার্ষিক বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পটির ফলাফল কোনো জার্নালে প্রকাশ হলো কি না, সেটি তদারক করা হয় না। নির্দিষ্ট তারিখে একটি সেমিনার হয়। সেমিনারের পর বরাদ্দের নির্দিষ্ট টাকা শিক্ষকেরা পেয়ে যান। ওই গবেষণা শুধু শিক্ষকদের পদোন্নতির কাজে লাগে।
এর মধ্যে জাবিতে গবেষণায় এগিয়ে পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ, পিছিয়ে কলা ও মানবিকী এবং সমাজবিজ্ঞান অনুষদ। স্কোপাস থেকে জানা যায়, সবচেয়ে বেশি গবেষণা হয় পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিদ্যা বিষয়ে, যা মোট গবেষণার প্রায় ১২ শতাংশ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ৯, মেডিসিন ৯, রসায়ন ৮ দশমিক ৫, প্রকৌশল ৭, পরিবেশবিজ্ঞান ৭, সমাজবিজ্ঞান ৫ এবং অন্যান্যে ২৫ শতাংশ গবেষণা হয়েছে। অনুষদভিত্তিক সবচেয়ে কম গবেষণা হয়েছে কলা ও মানবিকী অনুষদে। গত ৫১ বছরে মাত্র ৪৮টি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা প্রকাশ করতে সক্ষম হয় অনুষদটি।
বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩০টি গবেষণাপ্রবন্ধ, কনফারেন্স পেপার ৫০০টি, রিভিউ পেপার ১৫৫টি ও বুক চ্যাপটার ৯৭টি প্রকাশ করতে সক্ষম হয়।
গবেষণাগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক জার্নাল ফিজিকস অব প্ল্যাজমায় ১১৫টি, জার্নাল অব অর্গানোমেটালিক কেমিস্ট্রিতে ৯৬টি এবং অ্যাডভান্সড ইন ইনটেলিজেন্ট সিস্টেম অ্যান্ড কম্পিউটিংয়ে ৪৫টি প্রকাশিত হয়।
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এ এ মামুন ৪০০টি নিবন্ধে গবেষক হিসেবে অবদান রাখেন। রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক উপাচার্য শরীফ এনামুল কবির ২০৫টি, আইআইটির অধ্যাপক শামীম কায়সার ১২৫টি, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রয়াত অধ্যাপক মোহাম্মদ সলিমুল্লাহ ১০৩টি এবং রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক শিশির ঘোষ ১০০টি নিবন্ধে গবেষক হিসেবে অবদান রাখেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন ৮১টি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেন।
দেশ হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাজ্য, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন, মালয়েশিয়া ও সৌদি আরবের গবেষকদের সঙ্গে বেশি গবেষণা করেছে।
অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘গবেষণার জন্য আগ্রহী, প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো থাকা এবং সেটার কার্যকারিতা থাকতে হবে। প্রথমত, রাষ্ট্র বা সরকার বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে দেখতে চায়, সেটার ওপর গবেষণা অনেকটা নির্ভর করে। আমাদের দেশে সরকার বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখে তার সমর্থক গোষ্ঠী তৈরির কারখানা হিসেবে। তারা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুগত রাখতে চায়। দ্বিতীয়ত, প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভেতরে যতটুকু গবেষণার সুযোগ থাকা উচিত, সেখানে উদ্যোগের অভাব আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া ৫০ বছরেরও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিজস্ব প্রকাশনা সংস্থা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় শিক্ষা ও গবেষণায় আগ্রহীদের প্রাধান্য নিশ্চিত করা যায়নি। ক্ষমতাবান, সরকার ও প্রশাসনের পছন্দের লোককে এখানে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের লোকজন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ করলে শিক্ষা ও গবেষণার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
১ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
১ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
১ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫