মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার নবগঙ্গা নদী নাব্যতা হারিয়ে মরে যেতে বসেছে। বালু ও পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে নদীর তলদেশ। কমে যাচ্ছে পানির প্রবাহ। নদীর বুকে জেগে উঠছে নতুন চর। এ কারণে নদীর তীরবর্তী এলাকার প্রায় ৮ হাজার হেক্টর জমিতে দেখা দিয়েছে সেচ সংকট। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই দুটি নদীর চর জবরদখলে নিয়ে এখন করছেন চাষাবাদ।
কয়েক যুগেরও বেশি সময় পলিযুক্ত পানির স্বাভাবিক প্রবাহ নবগঙ্গা নদে বন্ধ থাকায় নাব্য হ্রাস পেয়েছে। ধীরে ধীরে নদী হয়ে গেছে প্রায় মৃত। এ ছাড়া নদীর দুই পারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘর নির্মাণ করে দখল করে চলেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। বর্তমানে নদটি শুকিয়ে যাওয়ায় তলদেশে চাষ করা হচ্ছে বোরো ধান।
উপজেলার খরস্রোতা নবগঙ্গা এক সময় নদীপাড়ের মানুষের কাছে ছিল মূর্তিমান আতঙ্ক। কিন্তু বর্তমানে নদীটি নাব্য হারিয়ে ফেলায় বর্ষাকালেও আর ভয়াল রূপ চোখ পড়ে না। নৌকায় পাল তুলে মাছ ধরার দৃশ্য অথবা বড় বড় নৌকায় পণ্য বোঝাই দিয়ে গুণ টেনে চলাচলের সেসব দৃশ্য কেবলই অতীত। নবগঙ্গার বুকজুড়ে এখন করা হচ্ছে ফসল চাষ। নবগঙ্গা নদীর বুকে পলি জমে জেগে উঠেছে বিশাল চর। খালে পরিণত হয়েছে নদীটি। সেই খালের পানি দিয়ে বেশির ভাগ অংশে চাষ হচ্ছে ধান। দীর্ঘদিন ধরেই ড্রেজিং করে এ নদে আবারও প্রাণ ফেরানোর দাবি জানাচ্ছেন পরিবেশবাদীরা।
নদীপাড়ের ভাবনপাড়া এলাকার কৃষক কাশেম আলী বলেন, ‘নদীডা আগে রাক্কস ছেলো। হ্যান্নে সেইরম পালোয়ান নাই। নদী মরে শুহোয় গেচে। প্রত্যেক বছরে নদীর বুহি আবাদ করে ম্যালা ধান ঘরে উঠোই।’
স্থানীয় কৃষক জলিল শেখ বলেন, নদীতে চর পড়ায় আমরা পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পেয়ে চাষাবাদ করে ভালো আছি।
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, নবগঙ্গা নদীর নাব্য ফিরে পেতে খনন কাজের জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। কাজও শুরু হয়েছে। তবে এটা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার নবগঙ্গা নদী নাব্যতা হারিয়ে মরে যেতে বসেছে। বালু ও পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে নদীর তলদেশ। কমে যাচ্ছে পানির প্রবাহ। নদীর বুকে জেগে উঠছে নতুন চর। এ কারণে নদীর তীরবর্তী এলাকার প্রায় ৮ হাজার হেক্টর জমিতে দেখা দিয়েছে সেচ সংকট। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই দুটি নদীর চর জবরদখলে নিয়ে এখন করছেন চাষাবাদ।
কয়েক যুগেরও বেশি সময় পলিযুক্ত পানির স্বাভাবিক প্রবাহ নবগঙ্গা নদে বন্ধ থাকায় নাব্য হ্রাস পেয়েছে। ধীরে ধীরে নদী হয়ে গেছে প্রায় মৃত। এ ছাড়া নদীর দুই পারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘর নির্মাণ করে দখল করে চলেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। বর্তমানে নদটি শুকিয়ে যাওয়ায় তলদেশে চাষ করা হচ্ছে বোরো ধান।
উপজেলার খরস্রোতা নবগঙ্গা এক সময় নদীপাড়ের মানুষের কাছে ছিল মূর্তিমান আতঙ্ক। কিন্তু বর্তমানে নদীটি নাব্য হারিয়ে ফেলায় বর্ষাকালেও আর ভয়াল রূপ চোখ পড়ে না। নৌকায় পাল তুলে মাছ ধরার দৃশ্য অথবা বড় বড় নৌকায় পণ্য বোঝাই দিয়ে গুণ টেনে চলাচলের সেসব দৃশ্য কেবলই অতীত। নবগঙ্গার বুকজুড়ে এখন করা হচ্ছে ফসল চাষ। নবগঙ্গা নদীর বুকে পলি জমে জেগে উঠেছে বিশাল চর। খালে পরিণত হয়েছে নদীটি। সেই খালের পানি দিয়ে বেশির ভাগ অংশে চাষ হচ্ছে ধান। দীর্ঘদিন ধরেই ড্রেজিং করে এ নদে আবারও প্রাণ ফেরানোর দাবি জানাচ্ছেন পরিবেশবাদীরা।
নদীপাড়ের ভাবনপাড়া এলাকার কৃষক কাশেম আলী বলেন, ‘নদীডা আগে রাক্কস ছেলো। হ্যান্নে সেইরম পালোয়ান নাই। নদী মরে শুহোয় গেচে। প্রত্যেক বছরে নদীর বুহি আবাদ করে ম্যালা ধান ঘরে উঠোই।’
স্থানীয় কৃষক জলিল শেখ বলেন, নদীতে চর পড়ায় আমরা পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পেয়ে চাষাবাদ করে ভালো আছি।
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, নবগঙ্গা নদীর নাব্য ফিরে পেতে খনন কাজের জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। কাজও শুরু হয়েছে। তবে এটা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫