রানা আব্বাস, ঢাকা
এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ সামনে রেখে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কন্ডিশনিং ক্যাম্প। গতকাল বিকেলে কন্ডিশনিং ক্যাম্প ছাপিয়ে হঠাৎই কৌতূহলের বিষয় হয়ে দাঁড়ায় বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে তিন নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, হাবিবুল বাশার সুমন ও আবদুর রাজ্জাকের সভা। এ সভায় ছিলেন বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও।
এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ সামনে রেখে দল নির্বাচনের তাড়া আছে বিসিবির। এখনো অনিশ্চয়তা কাটেনি ইংল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরা তামিম ইকবালকে নিয়ে। সভার পর তিন নির্বাচক ও বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান সংবাদমাধ্যম এড়িয়ে গেছেন। এক নির্বাচক শুধু বললেন, ‘এটা আমাদের রুটিন মিটিং।’ পরে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান আরেকটু বিস্তারিতই বললেন আজকের পত্রিকাকে। তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের পুরোটাই থাকল এখানে—
প্রশ্ন: নির্বাচকদের নিয়ে বসেছিলেন, আলোচনার বিষয়বস্তু কি বলা যায়?
নাজমুল হাসান পাপন: আমার কোনো বসাবসি হয়নি নির্বাচকদের নিয়ে। জালাল ভাই এসেছিলেন নির্বাচকদের নিয়ে। আমাদের কথা হয়েছে পুরোই অন্য বিষয় নিয়ে। আপনাদের এখানে বলার মতো কিছু নেই। বেশির ভাগ কথা হয়েছে ইমার্জিং এশিয়া কাপ নিয়ে। ওখানে কারা কেমন করল, বাকিরা কোথায় আছে, বাংলা টাইগার্স—এসব নিয়েই আলোচনা। কোচ (চন্ডিকা হাথুরুসিংহে) নেই, অধিনায়ক এখনো জানি না। তামিমের সঙ্গে কথা বলতে হবে, ও খেলবে কি না। এসব না জেনে, ওদের সঙ্গে আলাপ না করে আমরা তো কিছু বলতে পারব না।
প্রশ্ন: তামিমের সঙ্গে তাহলে বসতে যাচ্ছেন কবে?
পাপন: দেখি...ও তো সবার সঙ্গে বসবে শুনছি। গতকালই (পরশু) এসেছে (ইংল্যান্ডে চিকিৎসক দেখিয়ে)। দেখি কবে বসা যায়।
প্রশ্ন: ইমার্জিং এশিয়া কাপের কথা বলছিলেন, এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ তো প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো খেলতে পারেনি।
পাপন: ইমার্জিংয়ে খারাপ করেছে, ঠিক আছে। কিন্তু কয়েকজন খেলোয়াড় নাকি ভালোও খেলেছে। তানজিদ হাসান তামিমের কথা শুনেছি, সাইফের কথা শুনলাম। ওরা (নির্বাচকেরা) বলল, কারা কারা নাকি ভালো খেলেছে। এখানে ভালো খেললেই তো কিছু বলা যাবে না, আরও দেখতে হবে।
প্রশ্ন: সাধারণত বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপের দল দেওয়ার সময়সীমা থাকে। বিসিবি দল দেওয়ার ব্যাপারে কতটা এগিয়েছে?
পাপন: কোচ আসুক, অধিনায়ক ঠিক হোক, তারপর (দল)। তামিমের সঙ্গে আগে কথা বলতে হবে। তামিম যদি এশিয়া কাপ খেলে, তাহলে তো আর সমস্যা নেই। তামিম আছে, কোচ আছে; ওরা বসে স্কোয়াড দিক। ওরা কী খেলবে—প্লেয়িং একাদশ পেয়ে গেল, বাকি তো সাপোর্টিভ, এক্সট্রা প্লেয়ার দেব। ওদের সঙ্গে কথা না বলে কিছু বলা কঠিন। আমাদের কাছে খেলোয়াড়দের তালিকা আছে। ওখান থেকে তারা কাকে নির্বাচন করবে না করবে, ওরা এলে বলতে পারব। এ ছাড়া আমাদের কিছু বলার উপায় নেই।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ দল ঘোষণার তবু কিছুটা সময় আছে। এশিয়া কাপের সিদ্ধান্ত তো দ্রুতই নিতে হবে...।
পাপন: কোচ আসবে ৮ তারিখে বোধ হয়। তারপর বোঝা যাবে। ক্যাপ্টেনের ব্যাপারটা জানতে হবে। এখনো অনেক বাকি। ওদের সঙ্গে কথা না বলে একটা স্কোয়াড করে দিলে তো হবে না। ক্যাপ্টেনের সবচেয়ে বড় ভূমিকা। কোচ আছে, তার কথাও শুনতে হবে। আমাদের খেলোয়াড় তালিকা তৈরি।
এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ সামনে রেখে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কন্ডিশনিং ক্যাম্প। গতকাল বিকেলে কন্ডিশনিং ক্যাম্প ছাপিয়ে হঠাৎই কৌতূহলের বিষয় হয়ে দাঁড়ায় বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে তিন নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, হাবিবুল বাশার সুমন ও আবদুর রাজ্জাকের সভা। এ সভায় ছিলেন বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও।
এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ সামনে রেখে দল নির্বাচনের তাড়া আছে বিসিবির। এখনো অনিশ্চয়তা কাটেনি ইংল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরা তামিম ইকবালকে নিয়ে। সভার পর তিন নির্বাচক ও বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান সংবাদমাধ্যম এড়িয়ে গেছেন। এক নির্বাচক শুধু বললেন, ‘এটা আমাদের রুটিন মিটিং।’ পরে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান আরেকটু বিস্তারিতই বললেন আজকের পত্রিকাকে। তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের পুরোটাই থাকল এখানে—
প্রশ্ন: নির্বাচকদের নিয়ে বসেছিলেন, আলোচনার বিষয়বস্তু কি বলা যায়?
নাজমুল হাসান পাপন: আমার কোনো বসাবসি হয়নি নির্বাচকদের নিয়ে। জালাল ভাই এসেছিলেন নির্বাচকদের নিয়ে। আমাদের কথা হয়েছে পুরোই অন্য বিষয় নিয়ে। আপনাদের এখানে বলার মতো কিছু নেই। বেশির ভাগ কথা হয়েছে ইমার্জিং এশিয়া কাপ নিয়ে। ওখানে কারা কেমন করল, বাকিরা কোথায় আছে, বাংলা টাইগার্স—এসব নিয়েই আলোচনা। কোচ (চন্ডিকা হাথুরুসিংহে) নেই, অধিনায়ক এখনো জানি না। তামিমের সঙ্গে কথা বলতে হবে, ও খেলবে কি না। এসব না জেনে, ওদের সঙ্গে আলাপ না করে আমরা তো কিছু বলতে পারব না।
প্রশ্ন: তামিমের সঙ্গে তাহলে বসতে যাচ্ছেন কবে?
পাপন: দেখি...ও তো সবার সঙ্গে বসবে শুনছি। গতকালই (পরশু) এসেছে (ইংল্যান্ডে চিকিৎসক দেখিয়ে)। দেখি কবে বসা যায়।
প্রশ্ন: ইমার্জিং এশিয়া কাপের কথা বলছিলেন, এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ তো প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো খেলতে পারেনি।
পাপন: ইমার্জিংয়ে খারাপ করেছে, ঠিক আছে। কিন্তু কয়েকজন খেলোয়াড় নাকি ভালোও খেলেছে। তানজিদ হাসান তামিমের কথা শুনেছি, সাইফের কথা শুনলাম। ওরা (নির্বাচকেরা) বলল, কারা কারা নাকি ভালো খেলেছে। এখানে ভালো খেললেই তো কিছু বলা যাবে না, আরও দেখতে হবে।
প্রশ্ন: সাধারণত বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপের দল দেওয়ার সময়সীমা থাকে। বিসিবি দল দেওয়ার ব্যাপারে কতটা এগিয়েছে?
পাপন: কোচ আসুক, অধিনায়ক ঠিক হোক, তারপর (দল)। তামিমের সঙ্গে আগে কথা বলতে হবে। তামিম যদি এশিয়া কাপ খেলে, তাহলে তো আর সমস্যা নেই। তামিম আছে, কোচ আছে; ওরা বসে স্কোয়াড দিক। ওরা কী খেলবে—প্লেয়িং একাদশ পেয়ে গেল, বাকি তো সাপোর্টিভ, এক্সট্রা প্লেয়ার দেব। ওদের সঙ্গে কথা না বলে কিছু বলা কঠিন। আমাদের কাছে খেলোয়াড়দের তালিকা আছে। ওখান থেকে তারা কাকে নির্বাচন করবে না করবে, ওরা এলে বলতে পারব। এ ছাড়া আমাদের কিছু বলার উপায় নেই।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ দল ঘোষণার তবু কিছুটা সময় আছে। এশিয়া কাপের সিদ্ধান্ত তো দ্রুতই নিতে হবে...।
পাপন: কোচ আসবে ৮ তারিখে বোধ হয়। তারপর বোঝা যাবে। ক্যাপ্টেনের ব্যাপারটা জানতে হবে। এখনো অনেক বাকি। ওদের সঙ্গে কথা না বলে একটা স্কোয়াড করে দিলে তো হবে না। ক্যাপ্টেনের সবচেয়ে বড় ভূমিকা। কোচ আছে, তার কথাও শুনতে হবে। আমাদের খেলোয়াড় তালিকা তৈরি।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫