জয়পুরহাট প্রতিনিধি
হেমায়েত মাতব্বরের বাড়ি ফরিদপুর। প্রতি বছর বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে জাতীয় পতাকা ফেরি করে বিক্রির কাজে নেমে পড়েন তিনি। গত ১০ বছর ধরে এ কাজ করছেন। এবার এসেছেন জয়পুরহাটে। তাঁর সঙ্গে এসেছেন আজানুর নামে আরও একজন। পথে পথে তাঁরা বিক্রি করছেন লাল-সবুজের পতাকা।
এবার দুজন মিলে তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার পতাকা বিক্রির আশা করছেন তাঁরা।
কথা হলে হেমায়েত মাতব্বর আজকের পত্রিকাকে জানান, পেশায় তিনি মূলত একজন কৃষক। কিন্তু প্রতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম থেকে ১৬ তারিখ, ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে ২১ তারিখ এবং মার্চের প্রথম থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন শহর বন্দরের জনবহুল স্থান, ব্যবসা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পায়ে হেঁটে ফেরি করে জাতীয় পতাকা বিক্রি করেন তিনি। জয়পুরহাট জেলা সদরের শান্তিনগর এলাকার একটি বোর্ডিংয়ে উঠেছেন।
তিনি বলেন, ‘এবার দুজন মিলে দেড় লাখ টাকার জাতীয় পতাকাসহ অন্যান্য পণ্য নিয়ে বিক্রির জন্য জয়পুরহাটে এসেছি। বেচাবিক্রি ভালোই হচ্ছে। তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার কেনাবেচা করার আশা আছে।’
হেমায়েত মাতব্বর বলেন, ‘আমার কাছে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা মূল্যের জাতীয় পতাকা এবং পতাকার ছবি সংযুক্ত বিভিন্ন পণ্য আছে। স্কুলে পড়ুয়া ছোট ছোট শিশুরাই এসব পণ্য বেশি কেনে। অন্যদের কাছেও এখন পতাকার ভালো কদর।’
জয়পুরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সানজানা ১০ টাকা দিয়ে একটি হাত পতাকা কিনেছে। সে বলে, ‘পতাকা নিয়ে আমি ১৬ ডিসেম্বর স্কুলে যাব। অন্য বন্ধুরাও জাতীয় পতাকা কিনেছে।’
জয়পুরহাট সদরের আলহেরা একাডেমি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র সৌরভও ১০ টাকা দিয়ে একটি ছোট পতাকা কিনেছে। সৌরভ বলে, ‘১৬ ডিসেম্বর হাতে পতাকা নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরব।’
আরমান নামে এক ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ও শ্রদ্ধা জানাতে ১৬ ডিসেম্বরসহ জাতীয় দিবসগুলোতে দোকানে জাতীয় পতাকা টানিয়ে দিই।’
হেমায়েত মাতব্বরের বাড়ি ফরিদপুর। প্রতি বছর বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে জাতীয় পতাকা ফেরি করে বিক্রির কাজে নেমে পড়েন তিনি। গত ১০ বছর ধরে এ কাজ করছেন। এবার এসেছেন জয়পুরহাটে। তাঁর সঙ্গে এসেছেন আজানুর নামে আরও একজন। পথে পথে তাঁরা বিক্রি করছেন লাল-সবুজের পতাকা।
এবার দুজন মিলে তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার পতাকা বিক্রির আশা করছেন তাঁরা।
কথা হলে হেমায়েত মাতব্বর আজকের পত্রিকাকে জানান, পেশায় তিনি মূলত একজন কৃষক। কিন্তু প্রতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম থেকে ১৬ তারিখ, ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে ২১ তারিখ এবং মার্চের প্রথম থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন শহর বন্দরের জনবহুল স্থান, ব্যবসা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পায়ে হেঁটে ফেরি করে জাতীয় পতাকা বিক্রি করেন তিনি। জয়পুরহাট জেলা সদরের শান্তিনগর এলাকার একটি বোর্ডিংয়ে উঠেছেন।
তিনি বলেন, ‘এবার দুজন মিলে দেড় লাখ টাকার জাতীয় পতাকাসহ অন্যান্য পণ্য নিয়ে বিক্রির জন্য জয়পুরহাটে এসেছি। বেচাবিক্রি ভালোই হচ্ছে। তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার কেনাবেচা করার আশা আছে।’
হেমায়েত মাতব্বর বলেন, ‘আমার কাছে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা মূল্যের জাতীয় পতাকা এবং পতাকার ছবি সংযুক্ত বিভিন্ন পণ্য আছে। স্কুলে পড়ুয়া ছোট ছোট শিশুরাই এসব পণ্য বেশি কেনে। অন্যদের কাছেও এখন পতাকার ভালো কদর।’
জয়পুরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সানজানা ১০ টাকা দিয়ে একটি হাত পতাকা কিনেছে। সে বলে, ‘পতাকা নিয়ে আমি ১৬ ডিসেম্বর স্কুলে যাব। অন্য বন্ধুরাও জাতীয় পতাকা কিনেছে।’
জয়পুরহাট সদরের আলহেরা একাডেমি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র সৌরভও ১০ টাকা দিয়ে একটি ছোট পতাকা কিনেছে। সৌরভ বলে, ‘১৬ ডিসেম্বর হাতে পতাকা নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরব।’
আরমান নামে এক ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ও শ্রদ্ধা জানাতে ১৬ ডিসেম্বরসহ জাতীয় দিবসগুলোতে দোকানে জাতীয় পতাকা টানিয়ে দিই।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫