আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ধারণা কীভাবে করলেন?
আরফান আলী: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ধারণাটি পেয়েছি সরকারের ‘একটি বাড়ি ও একটি খামার’ প্রকল্প থেকে। পরে এটি পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকে পরিণত হয়। শুরুতে আমরা ওই প্রকল্পটির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। ওখানে একটি জনবান্ধব ব্যবসার মডেল ছিল। গ্রামের লোকজন নিজেরা ৬০ সদস্যের সমিতি তৈরি করে টাকা সঞ্চয় করতেন। সঞ্চয় থেকে নিজেরা ঋণ নিতেন। এতে গ্রামের টাকা গ্রামেই থাকত। এ রকম কার্যক্রমের সঙ্গে আমরা জড়িত ছিলাম। সবমিলে ৩৫ লাখ সুবিধাভোগীকে আমরা সেবা দিতে সক্ষম হয়েছিলাম।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যাত্রা কীভাবে হয়?
আরফান আলী: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যাত্রা মূলত হয়েছিল গ্রামীণ অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার উদ্দেশ্যে। বিশেষ করে অবহেলিত গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে ব্যাংকিং সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা। গ্রামীণ অর্থনীতিকে কেন্দ্র করে বাড়তি সুবিধার প্রসার ঘটানো। সেখানে যেন কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়। পরে অবশ্য শহরেও এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের শুরুর চ্যালেঞ্জগুলো কেমন ছিল?
আরফান আলী: এ দেশে শুরুতে এজেন্ট ব্যাংকিং ধারণা ছিল নতুন। সাধারণ মানুষ এটা সম্পর্কে জানত না। অনেক ব্যাংক কর্মকর্তার কাছেও বিষয়টি শুরুতে জটিল ছিল। যাত্রাটা মোটেই ভালো ছিল না। তবে এক পর্যায়ে মানুষ এটাকে দরকারি মনে করে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং-বান্ধব নীতিমালা জারি করে সাধারণ ব্যাংকিংয়ের মতো রূপ দেয়। পরে অন্যান্য ব্যাংকও এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ইতিবাচক ভূমিকা কী?
আরফান আলী: খুব কম সময়ে এজেন্ট ব্যাংকিং দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। এর সেবার মাধ্যমে ব্যাংকিং আগের চেয়ে সহজ হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লে এবং শতভাগ ডিজিটাল হলে মানুষ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের দিকে আরো ঝুঁকবে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের অগ্রপথিক হিসেবে এর ভবিষ্যৎ কীভাবে দেখছেন?
আরফান আলী: এজেন্ট ব্যাংকিং এখনো শুরুর দিকে রয়েছে। এর অনেক কাজ এখনো অসম্পূর্ণ। আমরা ব্যাংকিংয়ের মতো সার্ভিস (বিএএস) মডেলের দিকে এগিয়ে চলছি। এক পর্যায়ে এটার মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন হবে এবং ব্যাংকের অনুরূপ আকার ধারণ করবে। তখন সস্তায় সেবা প্রদান করবে এজেন্টগুলো। শুধু পেমেন্ট ও আমানত সংগ্রহের মধ্যে কার্যক্রম সীমাবদ্ধ থাকবে না। তখন এজেন্ট ব্যাংকিং সম্পর্কে মানুষের ধারণাটাই পাল্টে যাবে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে নিরাপত্তা কতটুকু?
আরফান আলী: এজেন্ট বুথগুলো ভবিষ্যতে আর্থিক খাতের বড় অংশ হবে। এজেন্টগুলো হবে প্রবৃদ্ধির কেন্দ্র। ভবিষ্যতে কিউ আর কোড ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারলে নিরাপত্তা নিয়ে ভয়ের কিছু থাকবে না।
মো. আরফান আলী, এমডি, ব্যাংক এশিয়া
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ধারণা কীভাবে করলেন?
আরফান আলী: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ধারণাটি পেয়েছি সরকারের ‘একটি বাড়ি ও একটি খামার’ প্রকল্প থেকে। পরে এটি পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকে পরিণত হয়। শুরুতে আমরা ওই প্রকল্পটির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। ওখানে একটি জনবান্ধব ব্যবসার মডেল ছিল। গ্রামের লোকজন নিজেরা ৬০ সদস্যের সমিতি তৈরি করে টাকা সঞ্চয় করতেন। সঞ্চয় থেকে নিজেরা ঋণ নিতেন। এতে গ্রামের টাকা গ্রামেই থাকত। এ রকম কার্যক্রমের সঙ্গে আমরা জড়িত ছিলাম। সবমিলে ৩৫ লাখ সুবিধাভোগীকে আমরা সেবা দিতে সক্ষম হয়েছিলাম।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যাত্রা কীভাবে হয়?
আরফান আলী: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যাত্রা মূলত হয়েছিল গ্রামীণ অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার উদ্দেশ্যে। বিশেষ করে অবহেলিত গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে ব্যাংকিং সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা। গ্রামীণ অর্থনীতিকে কেন্দ্র করে বাড়তি সুবিধার প্রসার ঘটানো। সেখানে যেন কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়। পরে অবশ্য শহরেও এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের শুরুর চ্যালেঞ্জগুলো কেমন ছিল?
আরফান আলী: এ দেশে শুরুতে এজেন্ট ব্যাংকিং ধারণা ছিল নতুন। সাধারণ মানুষ এটা সম্পর্কে জানত না। অনেক ব্যাংক কর্মকর্তার কাছেও বিষয়টি শুরুতে জটিল ছিল। যাত্রাটা মোটেই ভালো ছিল না। তবে এক পর্যায়ে মানুষ এটাকে দরকারি মনে করে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং-বান্ধব নীতিমালা জারি করে সাধারণ ব্যাংকিংয়ের মতো রূপ দেয়। পরে অন্যান্য ব্যাংকও এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ইতিবাচক ভূমিকা কী?
আরফান আলী: খুব কম সময়ে এজেন্ট ব্যাংকিং দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। এর সেবার মাধ্যমে ব্যাংকিং আগের চেয়ে সহজ হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লে এবং শতভাগ ডিজিটাল হলে মানুষ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের দিকে আরো ঝুঁকবে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের অগ্রপথিক হিসেবে এর ভবিষ্যৎ কীভাবে দেখছেন?
আরফান আলী: এজেন্ট ব্যাংকিং এখনো শুরুর দিকে রয়েছে। এর অনেক কাজ এখনো অসম্পূর্ণ। আমরা ব্যাংকিংয়ের মতো সার্ভিস (বিএএস) মডেলের দিকে এগিয়ে চলছি। এক পর্যায়ে এটার মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন হবে এবং ব্যাংকের অনুরূপ আকার ধারণ করবে। তখন সস্তায় সেবা প্রদান করবে এজেন্টগুলো। শুধু পেমেন্ট ও আমানত সংগ্রহের মধ্যে কার্যক্রম সীমাবদ্ধ থাকবে না। তখন এজেন্ট ব্যাংকিং সম্পর্কে মানুষের ধারণাটাই পাল্টে যাবে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে নিরাপত্তা কতটুকু?
আরফান আলী: এজেন্ট বুথগুলো ভবিষ্যতে আর্থিক খাতের বড় অংশ হবে। এজেন্টগুলো হবে প্রবৃদ্ধির কেন্দ্র। ভবিষ্যতে কিউ আর কোড ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারলে নিরাপত্তা নিয়ে ভয়ের কিছু থাকবে না।
মো. আরফান আলী, এমডি, ব্যাংক এশিয়া
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৮ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫