মধ্যপ্রাচ্যের লেবাননে ১ লাখের অধিক প্রবাসী বাংলাদেশি রয়েছেন। এদের বড় অংশ নারী। দেশটি ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার পরিধি বাড়ায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এরই মধ্যে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল ছেড়ে বৈরুতে আশ্রয় নিয়েছেন হাজারো বাংলাদেশি, যাঁদের অধিকাংশই বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরতে চান।
আকাশপথে অব্যাহত ইসরায়েলি হামলায় গত দুই সপ্তাহে লেবাননে ১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এসব হামলায় এখন পর্যন্ত পাঁচজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। এর মধ্যে দক্ষিণ লেবাননে তিনজন ও বৈরুতে দুজন আহত হয়েছেন বলে বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে।
ইসরায়েলের হামলায় লেবাননের রাজধানী বৈরুতে সৃষ্ট যুদ্ধ পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাজনিত কারণে সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রম সাময়িকভাবে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা অন্যত্র একটি ছোট ভবনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। দূতাবাসে যাঁদের কাজ আছে, তাঁদের সেখানে যোগাযোগ করতে বলা হচ্ছে।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ঝুঁকিপূর্ণ শহরগুলো ছেড়ে অন্য শহরে অবস্থান নিচ্ছেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা। অনেকেই খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। দেশে ফিরতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইটের দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা। যদিও চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দেশটিতে সীমিত পরিসরে খোলা আছে আকাশপথের যোগাযোগব্যবস্থা।
লেবানন থেকে বাংলাদেশের নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত এখনো নেওয়া হয়নি, এমনটা জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে আইওএম-এর (ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন) সঙ্গে প্রাথমিক কিছু কথাবার্তা হয়েছে। তিনি বলেন, উপদেষ্টা বলেন, লেবানন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের নাগরিকদের বিষয়ে সরকার সতর্ক আছে। প্রয়োজন হলে তাঁদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা, খাবারসহ প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে প্রস্তুতি আছে। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এ জন্য আর্থিক বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত বৈধভাবে লেবাননে গিয়েছেন ২ লাখ ৬৭ হাজার ৩৬৪ জন বাংলাদেশি। মূলত ২০০৯ সাল থেকে অধিক হারে দেশটিতে বাংলাদেশি শ্রমিকেরা যাওয়া শুরু করেন। তবে সব থেকে বেশি শ্রমিক যান ২০১১ সালে। ওই বছর বিএমইটির ছাড়পত্র নিয়ে লেবাননে যান ১ লাখ ১৯ হাজার ১৬৯ জন বাংলাদেশি। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির অর্থনৈতিক মন্দায় কর্মী রপ্তানি কমেছে। গত বছর (২০২৩) কর্মী ভিসায় ২ হাজার ৫৯৪ জন লেবাননে গিয়েছিলেন। আর চলতি বছর প্রথম ৭ মাসেই গিয়েছেন ৪ হাজার ২২৫ জন। এর আগে ২০২২ সালে ৮৫৮ জন, ২০২১ সালে ২৩৫ জন এবং ২০২০ সালে ৪৮৮ জন বাংলাদেশি দেশটিতে গিয়েছেন।
মধ্যপ্রাচ্যের লেবাননে ১ লাখের অধিক প্রবাসী বাংলাদেশি রয়েছেন। এদের বড় অংশ নারী। দেশটি ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার পরিধি বাড়ায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এরই মধ্যে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল ছেড়ে বৈরুতে আশ্রয় নিয়েছেন হাজারো বাংলাদেশি, যাঁদের অধিকাংশই বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরতে চান।
আকাশপথে অব্যাহত ইসরায়েলি হামলায় গত দুই সপ্তাহে লেবাননে ১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এসব হামলায় এখন পর্যন্ত পাঁচজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। এর মধ্যে দক্ষিণ লেবাননে তিনজন ও বৈরুতে দুজন আহত হয়েছেন বলে বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে।
ইসরায়েলের হামলায় লেবাননের রাজধানী বৈরুতে সৃষ্ট যুদ্ধ পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাজনিত কারণে সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রম সাময়িকভাবে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা অন্যত্র একটি ছোট ভবনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। দূতাবাসে যাঁদের কাজ আছে, তাঁদের সেখানে যোগাযোগ করতে বলা হচ্ছে।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ঝুঁকিপূর্ণ শহরগুলো ছেড়ে অন্য শহরে অবস্থান নিচ্ছেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা। অনেকেই খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। দেশে ফিরতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইটের দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা। যদিও চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দেশটিতে সীমিত পরিসরে খোলা আছে আকাশপথের যোগাযোগব্যবস্থা।
লেবানন থেকে বাংলাদেশের নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত এখনো নেওয়া হয়নি, এমনটা জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে আইওএম-এর (ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন) সঙ্গে প্রাথমিক কিছু কথাবার্তা হয়েছে। তিনি বলেন, উপদেষ্টা বলেন, লেবানন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের নাগরিকদের বিষয়ে সরকার সতর্ক আছে। প্রয়োজন হলে তাঁদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা, খাবারসহ প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে প্রস্তুতি আছে। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এ জন্য আর্থিক বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত বৈধভাবে লেবাননে গিয়েছেন ২ লাখ ৬৭ হাজার ৩৬৪ জন বাংলাদেশি। মূলত ২০০৯ সাল থেকে অধিক হারে দেশটিতে বাংলাদেশি শ্রমিকেরা যাওয়া শুরু করেন। তবে সব থেকে বেশি শ্রমিক যান ২০১১ সালে। ওই বছর বিএমইটির ছাড়পত্র নিয়ে লেবাননে যান ১ লাখ ১৯ হাজার ১৬৯ জন বাংলাদেশি। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির অর্থনৈতিক মন্দায় কর্মী রপ্তানি কমেছে। গত বছর (২০২৩) কর্মী ভিসায় ২ হাজার ৫৯৪ জন লেবাননে গিয়েছিলেন। আর চলতি বছর প্রথম ৭ মাসেই গিয়েছেন ৪ হাজার ২২৫ জন। এর আগে ২০২২ সালে ৮৫৮ জন, ২০২১ সালে ২৩৫ জন এবং ২০২০ সালে ৪৮৮ জন বাংলাদেশি দেশটিতে গিয়েছেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫