আজকের পত্রিকা ডেস্ক
এশিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ১০ থেকে ১২ জুন সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘শাংরি-লা সংলাপ’ নামে পরিচিত ফোরামটির এবারের ১৯তম বৈঠকে ৪০টি দেশের ৫০০-এর বেশি প্রতিনিধি অংশ নেন। ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে কে আধিপত্য বিস্তার করবে, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, যেখানে ভারতের ভূমিকা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের বিশ্লেষক সি উদয় ভাস্কর লেখেন, এই বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা যে সুরে কথা বলেছেন, তা খেয়াল করার মতো। ভারতের সঙ্গে এ দুটি দেশের সম্পর্ক বহুমুখী ও জটিল। গত শতকের নব্বইয়ের দশকের পর থেকে ভারত যে পথে এগোচ্ছে, তা সম্প্রতি আরও স্পষ্ট হয়েছে। ভারত যে সরাসরি কোনো পক্ষের সঙ্গে অন্ধ মৈত্রী বা অংশীদারত্ব চায় না, তা ইউক্রেন যুদ্ধের পর দিনের মতো পরিষ্কার।
করোনার কারণে দুই বছর পর এবারই সাক্ষাতে শাংরি-লা সংলাপটি অনুষ্ঠিত হলো। অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন ও তাঁর চীনা প্রতিপক্ষ ওয়াই ফেংঘি বৈঠক করেন। ইউক্রেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় নিরাপত্তা, দক্ষিণ-চীন সাগর এবং তাইওয়ান নিয়ে তাঁরা খোলামেলা আলোচনা করেছেন।
পরবর্তী সময়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অন্য বিষয়ের মধ্যে অস্টিন বলেন, ‘ভারত সীমান্তে চীন নিজেদের অবস্থা জোরদার করছে। এসব আধিপত্যমূলক আচরণ উদ্বেগজনক।’
মর্নিং পোস্টের বিশ্লেষণে বলা হয়, এখানে লাদাখ অঞ্চলের কথা বলা হয়েছে। ২০২০ সালের ১৫ জুন অঞ্চলটির গ্যালওয়ান উপত্যকায় উভয় দেশের সেনারা মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় পক্ষে হতাহত হয়। তিন দশকে দেশ দুটির মধ্যে এ ধরনের সংঘর্ষ এটাই প্রথম।
আপাতদৃষ্টিতে চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যতই বৈরী হোক, বাস্তবে তেমন নয়। যুক্তরাষ্ট্রের পর ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, জাপানে নিয়ে আছে ‘কোয়াড’ নামের নিরাপত্তা জোট। চীনের সঙ্গেও কয়েকটি জোটের মধ্যে রয়েছে ভারত। এগুলোর মধ্যে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) এবং অর্থনৈতিক জোট ব্রিকস অন্যতম। রাশিয়াও এ দুটো জোটের সদস্য।
এ জোট দুটির কার্যক্রম চোখে কম পড়লেও এগুলো অত্যন্ত সক্রিয়। ভারতে ১৭ জুন এসসিওর তিন দিনব্যাপী নির্বাহী কর্মকর্তাদের বৈঠক শেষ হয়েছে। ২৪ জুন ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন। অর্থাৎ এশিয়ার নিরাপত্তায় ভারত রাজা নয়, রাজা তৈরির কারিগর।
এশিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ১০ থেকে ১২ জুন সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘শাংরি-লা সংলাপ’ নামে পরিচিত ফোরামটির এবারের ১৯তম বৈঠকে ৪০টি দেশের ৫০০-এর বেশি প্রতিনিধি অংশ নেন। ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে কে আধিপত্য বিস্তার করবে, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, যেখানে ভারতের ভূমিকা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের বিশ্লেষক সি উদয় ভাস্কর লেখেন, এই বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা যে সুরে কথা বলেছেন, তা খেয়াল করার মতো। ভারতের সঙ্গে এ দুটি দেশের সম্পর্ক বহুমুখী ও জটিল। গত শতকের নব্বইয়ের দশকের পর থেকে ভারত যে পথে এগোচ্ছে, তা সম্প্রতি আরও স্পষ্ট হয়েছে। ভারত যে সরাসরি কোনো পক্ষের সঙ্গে অন্ধ মৈত্রী বা অংশীদারত্ব চায় না, তা ইউক্রেন যুদ্ধের পর দিনের মতো পরিষ্কার।
করোনার কারণে দুই বছর পর এবারই সাক্ষাতে শাংরি-লা সংলাপটি অনুষ্ঠিত হলো। অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন ও তাঁর চীনা প্রতিপক্ষ ওয়াই ফেংঘি বৈঠক করেন। ইউক্রেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় নিরাপত্তা, দক্ষিণ-চীন সাগর এবং তাইওয়ান নিয়ে তাঁরা খোলামেলা আলোচনা করেছেন।
পরবর্তী সময়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অন্য বিষয়ের মধ্যে অস্টিন বলেন, ‘ভারত সীমান্তে চীন নিজেদের অবস্থা জোরদার করছে। এসব আধিপত্যমূলক আচরণ উদ্বেগজনক।’
মর্নিং পোস্টের বিশ্লেষণে বলা হয়, এখানে লাদাখ অঞ্চলের কথা বলা হয়েছে। ২০২০ সালের ১৫ জুন অঞ্চলটির গ্যালওয়ান উপত্যকায় উভয় দেশের সেনারা মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় পক্ষে হতাহত হয়। তিন দশকে দেশ দুটির মধ্যে এ ধরনের সংঘর্ষ এটাই প্রথম।
আপাতদৃষ্টিতে চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যতই বৈরী হোক, বাস্তবে তেমন নয়। যুক্তরাষ্ট্রের পর ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, জাপানে নিয়ে আছে ‘কোয়াড’ নামের নিরাপত্তা জোট। চীনের সঙ্গেও কয়েকটি জোটের মধ্যে রয়েছে ভারত। এগুলোর মধ্যে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) এবং অর্থনৈতিক জোট ব্রিকস অন্যতম। রাশিয়াও এ দুটো জোটের সদস্য।
এ জোট দুটির কার্যক্রম চোখে কম পড়লেও এগুলো অত্যন্ত সক্রিয়। ভারতে ১৭ জুন এসসিওর তিন দিনব্যাপী নির্বাহী কর্মকর্তাদের বৈঠক শেষ হয়েছে। ২৪ জুন ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন। অর্থাৎ এশিয়ার নিরাপত্তায় ভারত রাজা নয়, রাজা তৈরির কারিগর।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫