নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাদা কিংবা লাল বল যে সংস্করণেরই হোক, নড়েচড়ে বসার আগে স্কোরবোর্ডে ২-৩টা উইকেট হাওয়া! বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের এ দৃশ্য বেশ পরিচিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। দর্শকদের কাছেও যেন গা সওয়া হয়ে গেছে বিষয়টা। টপ অর্ডারের দ্রুত ভাঙন রোধ করা যাচ্ছে না কোনোভাবেই।
গতকাল দুবাইয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে আরেকবার টপ অর্ডারের ভেঙে পড়ার দৃশ্য দেখা গেল। ওপেনিং জুটি ভেঙেছে ১১ রানে। ৩৫ রানে নেই ৩ উইকেট, ১২ রানের মধ্যে নেই আরেকটি। পাওয়ার প্লেতে রান উঠেছে ৩ উইকেটে ৪২।
গত এক বছর টপ অর্ডারের এই ভেঙে পড়া বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিবর্তনেও কী কাজ হচ্ছে? নিয়মিত ওপেনারদের ক্রমাগত ব্যর্থতায় টি-টোয়েন্টিতে সেই ভাবনা থেকেই সরে এসেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। নিরুপায় হয়ে আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচসহ গত দুই ম্যাচে ‘মেক শিফট’ ওপেনার ইনিংসের সূচনা করছেন। তাতেও উন্নতির ছাপ নেই। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাব্বির রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজের ওপেনিং জুটি খুব একটা না জমলেও আরেকবার তাঁদের ওপর ভরসা রেখেছে বাংলাদেশ। আস্থার প্রতিদান দিতে পারেনি এই জুটি। এবার দুজনের জুটি থেমেছে ১১ রানে।
নিজেদের সর্বশেষ ২২টি-টোয়েন্টি ম্যাচে একটিতেও ফিফটি ছাড়ানো ওপেনিং জুটি পায়নি বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৪০ রান এসেছে লিটন দাস-মোহাম্মদ নাঈমের জুটি থেকে। সেটাও গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। এর মধ্যে ১১টি জুটি দুই অঙ্কে পোঁছানোর আগেই ভেঙেছে।
টপ অর্ডার থেকে গত এক বছরে বাংলাদেশের ৫০ ছাড়ানো জুটি কর গুনে বলে দেওয়া যাবে। সব মিলিয়ে পাঁচটি পঞ্চাশ ছাড়ানো জুটি দেখেছে বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৮০ রানের জুটির সঙ্গী সাকিব আল হাসান ও নাঈম।
গত আমিরাত বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে। টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশের ধারাবাহিক ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি যেন এই টপ অর্ডার। আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচে নেই টপ অর্ডারে খেলা সাকিব আল হাসান। তাঁর জায়গায় তিনে নামা লিটন দাসও সুবিধা করতে পারেননি। আউট হয়েছেন ১৩ রানে। লিটনের পরপরই ফিরেছেন চোট কাটিয়ে দলে ফেরা ইয়াসির আলী রাব্বী। তিনি করেন ৪ রান।
টি-টোয়েন্টির সামর্থ্যের কথা বিবেচনায় রেখে লম্বা সময় পর দলে ফেরানো সাব্বিরের ব্যাটেও নেই রান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে ৫ রানের পর গতকাল ফিরেছেন শূন্য রানে। সামনে দুটি বড় টুর্নামেন্টের আগে এটি নিশ্চিতভাবে টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তা বাড়াবে বহু গুণে। যদিও আমিরাতের বিপক্ষে এই দুটি ম্যাচ থেকে ভালো সমন্বয় খুঁজছে বাংলাদেশ।
সাদা কিংবা লাল বল যে সংস্করণেরই হোক, নড়েচড়ে বসার আগে স্কোরবোর্ডে ২-৩টা উইকেট হাওয়া! বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের এ দৃশ্য বেশ পরিচিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। দর্শকদের কাছেও যেন গা সওয়া হয়ে গেছে বিষয়টা। টপ অর্ডারের দ্রুত ভাঙন রোধ করা যাচ্ছে না কোনোভাবেই।
গতকাল দুবাইয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে আরেকবার টপ অর্ডারের ভেঙে পড়ার দৃশ্য দেখা গেল। ওপেনিং জুটি ভেঙেছে ১১ রানে। ৩৫ রানে নেই ৩ উইকেট, ১২ রানের মধ্যে নেই আরেকটি। পাওয়ার প্লেতে রান উঠেছে ৩ উইকেটে ৪২।
গত এক বছর টপ অর্ডারের এই ভেঙে পড়া বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিবর্তনেও কী কাজ হচ্ছে? নিয়মিত ওপেনারদের ক্রমাগত ব্যর্থতায় টি-টোয়েন্টিতে সেই ভাবনা থেকেই সরে এসেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। নিরুপায় হয়ে আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচসহ গত দুই ম্যাচে ‘মেক শিফট’ ওপেনার ইনিংসের সূচনা করছেন। তাতেও উন্নতির ছাপ নেই। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাব্বির রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজের ওপেনিং জুটি খুব একটা না জমলেও আরেকবার তাঁদের ওপর ভরসা রেখেছে বাংলাদেশ। আস্থার প্রতিদান দিতে পারেনি এই জুটি। এবার দুজনের জুটি থেমেছে ১১ রানে।
নিজেদের সর্বশেষ ২২টি-টোয়েন্টি ম্যাচে একটিতেও ফিফটি ছাড়ানো ওপেনিং জুটি পায়নি বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৪০ রান এসেছে লিটন দাস-মোহাম্মদ নাঈমের জুটি থেকে। সেটাও গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। এর মধ্যে ১১টি জুটি দুই অঙ্কে পোঁছানোর আগেই ভেঙেছে।
টপ অর্ডার থেকে গত এক বছরে বাংলাদেশের ৫০ ছাড়ানো জুটি কর গুনে বলে দেওয়া যাবে। সব মিলিয়ে পাঁচটি পঞ্চাশ ছাড়ানো জুটি দেখেছে বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৮০ রানের জুটির সঙ্গী সাকিব আল হাসান ও নাঈম।
গত আমিরাত বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে। টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশের ধারাবাহিক ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি যেন এই টপ অর্ডার। আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচে নেই টপ অর্ডারে খেলা সাকিব আল হাসান। তাঁর জায়গায় তিনে নামা লিটন দাসও সুবিধা করতে পারেননি। আউট হয়েছেন ১৩ রানে। লিটনের পরপরই ফিরেছেন চোট কাটিয়ে দলে ফেরা ইয়াসির আলী রাব্বী। তিনি করেন ৪ রান।
টি-টোয়েন্টির সামর্থ্যের কথা বিবেচনায় রেখে লম্বা সময় পর দলে ফেরানো সাব্বিরের ব্যাটেও নেই রান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে ৫ রানের পর গতকাল ফিরেছেন শূন্য রানে। সামনে দুটি বড় টুর্নামেন্টের আগে এটি নিশ্চিতভাবে টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তা বাড়াবে বহু গুণে। যদিও আমিরাতের বিপক্ষে এই দুটি ম্যাচ থেকে ভালো সমন্বয় খুঁজছে বাংলাদেশ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪