খান রফিক, বরিশাল
দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ রোগীদের সেবা বাড়াতে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শেবাচিম) চালু হয়েছে নতুন সাতটি বিভাগ। বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসা হবে বিভাগগুলোতে। গত বুধবার এর উদ্বোধন করেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচএম সাইফুল ইসলাম ও অধ্যক্ষ ডা. মনিরুজ্জামান। তবে এই বিভাগগুলোর কার্যক্রম শুরু হলো চরম জনবল ও যন্ত্রপাতির সংকট নিয়ে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মনে করে, প্রতিষ্ঠার ৫১ বছর পর হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিক, মস্তিষ্কের রোগের চিকিৎসা শুরু করতে পারা চ্যালেঞ্জিং পদক্ষেপ। উল্লেখ্য, এক হাজার শয্যার বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসক রয়েছে পদের অর্ধেকের মতো।
শেবাচিম হাসপাতালের তথ্য প্রদানের দায়িত্বপ্রাপ্ত জাকারিয়া খান স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে নতুন সাতটি বিভাগ যুক্ত হয়েছে। এখন শেবাচিম হাসপাতালে অন্তর্বিভাগ ২০টি এবং বহির্বিভাগ ২১টি। নতুন ৪টি বহির্বিভাগ হচ্ছে ভাসকুলার সার্জারি, কার্ডিওলজি, ইউরোলজি ও গ্যাস্ট্রোলোজি। এ ছাড়া চালু হয়েছে ৩টি আন্তবিভাগ নিউরোলজি, ডায়াবেটিক ও বার্ন ইউনিট।
জাকারিয়া খান স্বপন স্বীকার করেন, এসব বিভাগে জনবল ও যন্ত্রপাতির সংকট তীব্র। দুয়েকজন চিকিৎসক নিয়ে বিভাগগুলো চালুর সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এসব বিভাগে যন্ত্রপাতি নেই বললেই চলে। তবে হাসপাতালের পরিচালক ইতিমধ্যে এনজিওগ্রাম, চোখের লেসিক, এমআরআই, সিটি স্ক্যান মেশিনসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সচল করার জন্য চিঠি পাঠিয়েছেন।
জাকারিয়া জানান, হাসপাতালে ২২৪ চিকিৎসক পদের বিপরীতে রয়েছেন ১২১ জন। এর মধ্যে সংকট নিয়ে আরও ৭টি বিভাগ চালু হলো। এ হাসপাতালে ১ হাজার আসনের বিপরীতে রোগী রয়েছে ১ হাজার ৭০০ জনের বেশি।
শেবাচিম হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও নার্স জানান, আগে হৃদ্রোগী অনেক আসতেন। কিন্তু ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ ছিল না। যে কারণে বাধ্য হয়ে মোটা অঙ্কে বিভিন্ন চিকিৎসকের চেম্বারে ও ক্লিনিকে যেতে বাধ্য হতেন। এখন এ সুযোগটা সৃষ্টি হলো। আবার অনেকে মনে করতেন রগে টান পড়েছে, তেমন জটিল কিছুই না। কিন্তু এই সমস্যা ভয়াবহ হতে পারে। যে কারণে খোলা হয়েছে ভাসকুলার সার্জারি বিভাগ। ডায়াবেটিক আর গ্যাস্ট্রিক রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু দক্ষিণাঞ্চলের সেরা এ হাসপাতালে এমন চিকিৎসা ছিল না। একই অবস্থা ছিল হৃদ্রোগের ক্ষেত্রে। নতুন করে বিভাগ খোলায় আশার আলো দেখছেন সবাই।
হাসপাতালের বহির্বিভাগের তথ্যমতে, গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন বিভাগে রোগী এসেছে বেশ কয়েকজন।
হারুন অর রশিদ নামে বাবুগঞ্জের ডায়াবেটিকে আক্রান্ত এক রোগী জানান, এই চিকিৎসার জন্য আগে বিভিন্ন চিকিৎসকের চেম্বারে ছুটতে হতো। এখন হয়তো খরচ কম হবে।
সদ্য চালু হওয়া ভাসকুলার সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক অপূর্ব কুমার চৌধুরী বলেন, গত বুধবার এটির বহির্বিভাগ চালু হয়েছে। এ বিভাগের চিকিৎসা মূলত রগ মোটা হয়ে যাওয়া, পায়ের রক্তনালি শুকিয়ে যাওয়া, রক্তনালি জোড়া দেওয়া। এ অঞ্চলে এই প্রথম এ ধরনের চিকিৎসা শুরু হলো। বিভাগে তিনিই একমাত্র চিকিৎসক। কর্মচারীও নেই। যন্ত্রপাতি বেশি নেই। তালিকা করে জনবল ও যন্ত্রপাতি চাওয়া হয়েছে। তবে তিনি মনে করেন, বিভাগটি শুরু করা গেছে—এটাই সবচেয়ে বড় উদ্যোগ। একই কথা জানান, বহির্বিভাগের চিকিৎসক সৌরভ সুতার।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা জানান, একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে সব ধরনের রোগের চিকিৎসার অন্ত ও বহির্বিভাগ সেবা থাকতে হবে। কিন্তু শেবাচিমে চিকিৎসক ও স্থানস্বল্পতায় বিভিন্ন রোগের সেবা কার্যক্রম চালু ছিল না। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন কমিটির সভায় হৃদ্রোগে বহির্বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগ খোলার সিদ্ধান্ত হয়। ওই সিদ্ধান্তের দীর্ঘ সাত বছর পর সাতটি বিভাগ খোলা হলো।
জানা গেছে, স্থানস্বল্পতার কারণে প্রতি রোব, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার ইউরোলজি বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেবেন মো. শাহ আলম। একই সময় হৃদ্রোগ বহির্বিভাগে সহকারী রেজিস্ট্রার মুসফিকুর রহমান এবং ভাসকুলার সার্জারি বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেবেন অপূর্ব কুমার চৌধুরী (এ কে চৌধুরী)। এ ছাড়া প্রতি শনি, সোম ও বুধবার গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোরোলজি ইনডোর থেকে পাঠানো একজন এই রোগের চিকিৎসা করবেন।
এ ব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম জানান, এ হাসপাতালে সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করাই তাঁর লক্ষ্য। অন্য হাসপাতালে স্থানান্তর করার চিন্তা বিলুপ্ত করতে চান। যে কারণে এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে বিভিন্ন রোগের অন্তঃ ও বহির্বিভাগ চালু করতে পেরেছেন। জনবলও চাওয়া হয়েছে। এমনকি দীর্ঘদিন অচল থাকা গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি সচল করার উদ্যোগও নিয়েছেন বলে জানান পরিচালক ডা. সাইফুল।
দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ রোগীদের সেবা বাড়াতে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শেবাচিম) চালু হয়েছে নতুন সাতটি বিভাগ। বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসা হবে বিভাগগুলোতে। গত বুধবার এর উদ্বোধন করেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচএম সাইফুল ইসলাম ও অধ্যক্ষ ডা. মনিরুজ্জামান। তবে এই বিভাগগুলোর কার্যক্রম শুরু হলো চরম জনবল ও যন্ত্রপাতির সংকট নিয়ে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মনে করে, প্রতিষ্ঠার ৫১ বছর পর হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিক, মস্তিষ্কের রোগের চিকিৎসা শুরু করতে পারা চ্যালেঞ্জিং পদক্ষেপ। উল্লেখ্য, এক হাজার শয্যার বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসক রয়েছে পদের অর্ধেকের মতো।
শেবাচিম হাসপাতালের তথ্য প্রদানের দায়িত্বপ্রাপ্ত জাকারিয়া খান স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে নতুন সাতটি বিভাগ যুক্ত হয়েছে। এখন শেবাচিম হাসপাতালে অন্তর্বিভাগ ২০টি এবং বহির্বিভাগ ২১টি। নতুন ৪টি বহির্বিভাগ হচ্ছে ভাসকুলার সার্জারি, কার্ডিওলজি, ইউরোলজি ও গ্যাস্ট্রোলোজি। এ ছাড়া চালু হয়েছে ৩টি আন্তবিভাগ নিউরোলজি, ডায়াবেটিক ও বার্ন ইউনিট।
জাকারিয়া খান স্বপন স্বীকার করেন, এসব বিভাগে জনবল ও যন্ত্রপাতির সংকট তীব্র। দুয়েকজন চিকিৎসক নিয়ে বিভাগগুলো চালুর সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এসব বিভাগে যন্ত্রপাতি নেই বললেই চলে। তবে হাসপাতালের পরিচালক ইতিমধ্যে এনজিওগ্রাম, চোখের লেসিক, এমআরআই, সিটি স্ক্যান মেশিনসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সচল করার জন্য চিঠি পাঠিয়েছেন।
জাকারিয়া জানান, হাসপাতালে ২২৪ চিকিৎসক পদের বিপরীতে রয়েছেন ১২১ জন। এর মধ্যে সংকট নিয়ে আরও ৭টি বিভাগ চালু হলো। এ হাসপাতালে ১ হাজার আসনের বিপরীতে রোগী রয়েছে ১ হাজার ৭০০ জনের বেশি।
শেবাচিম হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও নার্স জানান, আগে হৃদ্রোগী অনেক আসতেন। কিন্তু ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ ছিল না। যে কারণে বাধ্য হয়ে মোটা অঙ্কে বিভিন্ন চিকিৎসকের চেম্বারে ও ক্লিনিকে যেতে বাধ্য হতেন। এখন এ সুযোগটা সৃষ্টি হলো। আবার অনেকে মনে করতেন রগে টান পড়েছে, তেমন জটিল কিছুই না। কিন্তু এই সমস্যা ভয়াবহ হতে পারে। যে কারণে খোলা হয়েছে ভাসকুলার সার্জারি বিভাগ। ডায়াবেটিক আর গ্যাস্ট্রিক রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু দক্ষিণাঞ্চলের সেরা এ হাসপাতালে এমন চিকিৎসা ছিল না। একই অবস্থা ছিল হৃদ্রোগের ক্ষেত্রে। নতুন করে বিভাগ খোলায় আশার আলো দেখছেন সবাই।
হাসপাতালের বহির্বিভাগের তথ্যমতে, গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন বিভাগে রোগী এসেছে বেশ কয়েকজন।
হারুন অর রশিদ নামে বাবুগঞ্জের ডায়াবেটিকে আক্রান্ত এক রোগী জানান, এই চিকিৎসার জন্য আগে বিভিন্ন চিকিৎসকের চেম্বারে ছুটতে হতো। এখন হয়তো খরচ কম হবে।
সদ্য চালু হওয়া ভাসকুলার সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক অপূর্ব কুমার চৌধুরী বলেন, গত বুধবার এটির বহির্বিভাগ চালু হয়েছে। এ বিভাগের চিকিৎসা মূলত রগ মোটা হয়ে যাওয়া, পায়ের রক্তনালি শুকিয়ে যাওয়া, রক্তনালি জোড়া দেওয়া। এ অঞ্চলে এই প্রথম এ ধরনের চিকিৎসা শুরু হলো। বিভাগে তিনিই একমাত্র চিকিৎসক। কর্মচারীও নেই। যন্ত্রপাতি বেশি নেই। তালিকা করে জনবল ও যন্ত্রপাতি চাওয়া হয়েছে। তবে তিনি মনে করেন, বিভাগটি শুরু করা গেছে—এটাই সবচেয়ে বড় উদ্যোগ। একই কথা জানান, বহির্বিভাগের চিকিৎসক সৌরভ সুতার।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা জানান, একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে সব ধরনের রোগের চিকিৎসার অন্ত ও বহির্বিভাগ সেবা থাকতে হবে। কিন্তু শেবাচিমে চিকিৎসক ও স্থানস্বল্পতায় বিভিন্ন রোগের সেবা কার্যক্রম চালু ছিল না। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন কমিটির সভায় হৃদ্রোগে বহির্বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগ খোলার সিদ্ধান্ত হয়। ওই সিদ্ধান্তের দীর্ঘ সাত বছর পর সাতটি বিভাগ খোলা হলো।
জানা গেছে, স্থানস্বল্পতার কারণে প্রতি রোব, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার ইউরোলজি বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেবেন মো. শাহ আলম। একই সময় হৃদ্রোগ বহির্বিভাগে সহকারী রেজিস্ট্রার মুসফিকুর রহমান এবং ভাসকুলার সার্জারি বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেবেন অপূর্ব কুমার চৌধুরী (এ কে চৌধুরী)। এ ছাড়া প্রতি শনি, সোম ও বুধবার গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোরোলজি ইনডোর থেকে পাঠানো একজন এই রোগের চিকিৎসা করবেন।
এ ব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম জানান, এ হাসপাতালে সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করাই তাঁর লক্ষ্য। অন্য হাসপাতালে স্থানান্তর করার চিন্তা বিলুপ্ত করতে চান। যে কারণে এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে বিভিন্ন রোগের অন্তঃ ও বহির্বিভাগ চালু করতে পেরেছেন। জনবলও চাওয়া হয়েছে। এমনকি দীর্ঘদিন অচল থাকা গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি সচল করার উদ্যোগও নিয়েছেন বলে জানান পরিচালক ডা. সাইফুল।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪