হাতিয়া প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় সারা দেশের মতো ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এই লক্ষ্যে উপজেলা মৎস্য বিভাগ, নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড নদীতে পৃথক অভিযান চালিয়েছে। মাঝেমধ্যে এসব টিমের সঙ্গে যোগ হয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালতও। সরকাররে ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর নদীতে ইলিশ আহরণ বন্ধ ঘোষণায় এ অভিযান হয়েছে। ‘মা ইলিশ রক্ষা পেলে সারা বছর ইলিশ মিলে’ স্লোগানে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
গত শনিবার বিকেলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহাজাহানের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম নদীতে টহল দিতে দেখা যায়। প্রতিদিন সকালে তিনটি টিম ভাগ হয়ে উপজেলার নলচিরা, বাংলাবাজার, তমরদ্দি, জাহাজমারা ও সূর্যমুখী ঘাট হয়ে নদীতে নামছে এসব টিম।
এদিন ভ্রাম্যমাণ আদালতের সঙ্গে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নদীতে কোথাও কোনো জেলে বা নৌকা নেই। এ সময় হাতিয়ার সূর্যমুখী ঘাট থেকে একটি ট্রলার নিয়ে পূর্বদিকে প্রায় এক ঘণ্টা পরিদর্শনের পরও কোনো জেলে নৌকার উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। মাঝে মধ্যে সমুদ্রে দুই একটা লাইটার জাহাজ ছাড়া পুরো সমুদ্র একাবারেই শূন্য দেখা যায়। এ সময় কিছু জেলে ও সঙ্গে আলাপ করে দেখা যায় তাঁরা মা ইলিশ সম্পর্কে অনেক সচেতন। উপজেলা মৎস্য অফিসের মাধ্যমে বিভিন্ন ঘাটে অবস্থান করা ব্যাপারীদের সঙ্গেও মতবিনিময় করা হয়। তাঁরা কোনো ইলিশ মজুত করবে না বলে অঙ্গীকার করেন।
হাতিয়ার এক পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়নে প্রায় ৭ লাখ লোকের বসবাস। এর মধ্যে অনেকেই মাছ ধরার ওপর নির্ভরশীল। ২০১২ সালের একটি জরিপে দেখা যায়, পরিবার প্রতি একজন করে নিবন্ধিত জেলে সংখ্যা প্রায় ২২ হাজার ৩৮০ জন। এর মধ্যে কার্ডধারী জেলে প্রায় ১২ হাজার। মা ইলিশ মৌসুমে নদীতে মাছ শিকার বন্ধ রাখায় ৭ হাজার ৫০০ পরিবারকে ২০ কেজি করে দেওয়া হয়েছে ভিজিএফের চাল। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জেলেরা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও সহাকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহাজাহান বলেন, গত ২০ দিনে প্রায় প্রতিদিন নদীতে অভিযানে বের হয়ে অনেকটা শূন্য হাতে ফিরে আসতে হয়েছে। মাছ শিকার অবস্থায় কাউকে নদীতে পাওয়া যায়নি। এ অভিযানে কাউকে জেল-জরিমানাও করা হয়নি। এ ছাড়া এখানকার জেলেরা অনেক সচেতন হওয়ায় মা ইলিশের এ সময়টা সফলভাবে শেষ করা গেছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অনিল চন্দ্র দাস বলেন, গত ৪ অক্টোবর থেকে এসব দল নদীতে অভিযান পরিচালনা করে আসছে। অভিযান শুরু হওয়ার আগে থেকেই জেলেদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ ও মতবিনিময় সভাসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হয়েছে।
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় সারা দেশের মতো ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এই লক্ষ্যে উপজেলা মৎস্য বিভাগ, নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড নদীতে পৃথক অভিযান চালিয়েছে। মাঝেমধ্যে এসব টিমের সঙ্গে যোগ হয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালতও। সরকাররে ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর নদীতে ইলিশ আহরণ বন্ধ ঘোষণায় এ অভিযান হয়েছে। ‘মা ইলিশ রক্ষা পেলে সারা বছর ইলিশ মিলে’ স্লোগানে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
গত শনিবার বিকেলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহাজাহানের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম নদীতে টহল দিতে দেখা যায়। প্রতিদিন সকালে তিনটি টিম ভাগ হয়ে উপজেলার নলচিরা, বাংলাবাজার, তমরদ্দি, জাহাজমারা ও সূর্যমুখী ঘাট হয়ে নদীতে নামছে এসব টিম।
এদিন ভ্রাম্যমাণ আদালতের সঙ্গে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নদীতে কোথাও কোনো জেলে বা নৌকা নেই। এ সময় হাতিয়ার সূর্যমুখী ঘাট থেকে একটি ট্রলার নিয়ে পূর্বদিকে প্রায় এক ঘণ্টা পরিদর্শনের পরও কোনো জেলে নৌকার উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। মাঝে মধ্যে সমুদ্রে দুই একটা লাইটার জাহাজ ছাড়া পুরো সমুদ্র একাবারেই শূন্য দেখা যায়। এ সময় কিছু জেলে ও সঙ্গে আলাপ করে দেখা যায় তাঁরা মা ইলিশ সম্পর্কে অনেক সচেতন। উপজেলা মৎস্য অফিসের মাধ্যমে বিভিন্ন ঘাটে অবস্থান করা ব্যাপারীদের সঙ্গেও মতবিনিময় করা হয়। তাঁরা কোনো ইলিশ মজুত করবে না বলে অঙ্গীকার করেন।
হাতিয়ার এক পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়নে প্রায় ৭ লাখ লোকের বসবাস। এর মধ্যে অনেকেই মাছ ধরার ওপর নির্ভরশীল। ২০১২ সালের একটি জরিপে দেখা যায়, পরিবার প্রতি একজন করে নিবন্ধিত জেলে সংখ্যা প্রায় ২২ হাজার ৩৮০ জন। এর মধ্যে কার্ডধারী জেলে প্রায় ১২ হাজার। মা ইলিশ মৌসুমে নদীতে মাছ শিকার বন্ধ রাখায় ৭ হাজার ৫০০ পরিবারকে ২০ কেজি করে দেওয়া হয়েছে ভিজিএফের চাল। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জেলেরা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও সহাকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহাজাহান বলেন, গত ২০ দিনে প্রায় প্রতিদিন নদীতে অভিযানে বের হয়ে অনেকটা শূন্য হাতে ফিরে আসতে হয়েছে। মাছ শিকার অবস্থায় কাউকে নদীতে পাওয়া যায়নি। এ অভিযানে কাউকে জেল-জরিমানাও করা হয়নি। এ ছাড়া এখানকার জেলেরা অনেক সচেতন হওয়ায় মা ইলিশের এ সময়টা সফলভাবে শেষ করা গেছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অনিল চন্দ্র দাস বলেন, গত ৪ অক্টোবর থেকে এসব দল নদীতে অভিযান পরিচালনা করে আসছে। অভিযান শুরু হওয়ার আগে থেকেই জেলেদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ ও মতবিনিময় সভাসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হয়েছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫