জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
নীলফামারীতে হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেলচালকদের ফিলিং স্টেশন থেকে জ্বালানি তেল কেনায় নিষেধাজ্ঞা আছে পুলিশ প্রশাসনের; কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কিছু ফিলিং স্টেশন হেলমেট ছাড়া পেট্রল ও অকটেন বিক্রি করছে। এমনকি অনেক চালক ফিলিং স্টেশন থেকে হেলমেট ধার করে মোটরসাইকেলের জ্বালানি তেল কিনছেন।
জানা গেছে, নীলফামারীতে ‘নো হেলমেট, নো পেট্রল’ কর্মসূচি শুরু করেছে জেলা পুলিশ। সড়ক দুর্ঘটনা থেকে মোটরসাইকেলচালকদের রক্ষা করতে হেলমেট ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে জেলায় এ কর্মসূচির উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ। গত ২৭ নভেম্বর পেট্রলপাম্প মালিক সমিতির সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১ ডিসেম্বর থেকে নীলফামারীর ফিলিং স্টেশনগুলোতে চালু করা হয় এ নিয়ম। তবে সপ্তাহ না যেতেই হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেলচালকদের দেওয়া হচ্ছে জ্বালানি তেল। হেলমেটবিহীন চালকদের ফিলিং স্টেশনে বিশেষ কায়দায় রাখা হেলমেট ধার দিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে পেট্রল, অকটেন। গ্রামের হাটবাজারে খুচরা বিক্রির জন্য অনেকে ড্রামে করে ফিলিং স্টেশন থেকে জ্বালানি তেল নিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে হেলমেটবিহীন চালকদের কাছে তেল বিক্রির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ। তিনি বলেন, ‘পাম্পমালিকেরা নির্দেশনা মানছেন। এ ছাড়া আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। পাম্পে হেলমেট রেখে তেল বিক্রি করার বিষয়টি জানা নেই। তবুও আমরা খোঁজ নিয়ে বিষয়টি দেখছি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার জেলার একাধিক ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, হেলমেট ছাড়া অনেকেই মোটরসাইকেলে তেল নিতে আসছেন ফিলিং স্টেশনে। পাম্পেই হেলমেট রেখে অভিনব কৌশলে তেল বিক্রি করতে দেখা গেছে অনেক ফিলিং স্টেশনে। এ ছাড়া বোতলে খুচরা বিক্রির জন্য ড্রামে করে পাম্প থেকে জ্বালানি তেল কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন এলাকার মুদিদোকানিরা।
জেলা শহরের ভাই ভাই ফিলিং স্টেশনে হেলমেট ছাড়াই মোটরসাইকেলে তেল নিতে এসেছেন ইটাখোলা ইউনিয়নের মাহমুদ হাসান। তিনি বলেন, ‘ওষুধ কেনার জন্য তাড়াহুড়ো করায় ভুলে হেলমেট নিয়ে আসেনি। তবে পাম্পশ্রমিকেরা আমাকে হেলমেট ধার দিয়েছেন, যা মাথায় দিয়ে তেল নিলাম। তবে এমন ভুল আর হবে না।’
মেসার্স রশিদা ফিলিং স্টেশনে তেল নিতে আসা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় হেলমেট আনতে ভুলে গেছি। তবে পাম্পে হেলমেট পাওয়ায় অসুবিধা হয়নি; কিন্তু নিজের নিরাপত্তার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা দরকার। পুলিশের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।’
ভাই ভাই ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার নজরুল ইসলাম বলেন, হেলমেট ধার করে তেল দেওয়া-নেওয়া কোনো বিষয় নয়। সিসি ক্যামেরার ভেতরে হেলমেট পরে তেল নিলেই হলো। পত্রিকায় দুই কলম লিখলে কী আর হবে?
নীলফামারীর পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান সংবাদকর্মীদের বলেন, ‘পাম্পমালিকদের সঙ্গে মিটিংয়ে তাঁরা আমাদের কথা দিয়েছেন, নির্দেশনা মানবেন। বিভিন্ন দোকানে বোতলে জ্বালানি তেল বিক্রির বিষয়টি দেখা হবে। জেলাজুড়ে হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল ধরার অভিযান কঠোরভাবে চলছে।
এক মাসে হাজারের বেশি হেলমেট ও কাগজপত্রবিহীন মোটরসাইকেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।’
নীলফামারীতে হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেলচালকদের ফিলিং স্টেশন থেকে জ্বালানি তেল কেনায় নিষেধাজ্ঞা আছে পুলিশ প্রশাসনের; কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কিছু ফিলিং স্টেশন হেলমেট ছাড়া পেট্রল ও অকটেন বিক্রি করছে। এমনকি অনেক চালক ফিলিং স্টেশন থেকে হেলমেট ধার করে মোটরসাইকেলের জ্বালানি তেল কিনছেন।
জানা গেছে, নীলফামারীতে ‘নো হেলমেট, নো পেট্রল’ কর্মসূচি শুরু করেছে জেলা পুলিশ। সড়ক দুর্ঘটনা থেকে মোটরসাইকেলচালকদের রক্ষা করতে হেলমেট ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে জেলায় এ কর্মসূচির উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ। গত ২৭ নভেম্বর পেট্রলপাম্প মালিক সমিতির সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১ ডিসেম্বর থেকে নীলফামারীর ফিলিং স্টেশনগুলোতে চালু করা হয় এ নিয়ম। তবে সপ্তাহ না যেতেই হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেলচালকদের দেওয়া হচ্ছে জ্বালানি তেল। হেলমেটবিহীন চালকদের ফিলিং স্টেশনে বিশেষ কায়দায় রাখা হেলমেট ধার দিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে পেট্রল, অকটেন। গ্রামের হাটবাজারে খুচরা বিক্রির জন্য অনেকে ড্রামে করে ফিলিং স্টেশন থেকে জ্বালানি তেল নিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে হেলমেটবিহীন চালকদের কাছে তেল বিক্রির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ। তিনি বলেন, ‘পাম্পমালিকেরা নির্দেশনা মানছেন। এ ছাড়া আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। পাম্পে হেলমেট রেখে তেল বিক্রি করার বিষয়টি জানা নেই। তবুও আমরা খোঁজ নিয়ে বিষয়টি দেখছি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার জেলার একাধিক ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, হেলমেট ছাড়া অনেকেই মোটরসাইকেলে তেল নিতে আসছেন ফিলিং স্টেশনে। পাম্পেই হেলমেট রেখে অভিনব কৌশলে তেল বিক্রি করতে দেখা গেছে অনেক ফিলিং স্টেশনে। এ ছাড়া বোতলে খুচরা বিক্রির জন্য ড্রামে করে পাম্প থেকে জ্বালানি তেল কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন এলাকার মুদিদোকানিরা।
জেলা শহরের ভাই ভাই ফিলিং স্টেশনে হেলমেট ছাড়াই মোটরসাইকেলে তেল নিতে এসেছেন ইটাখোলা ইউনিয়নের মাহমুদ হাসান। তিনি বলেন, ‘ওষুধ কেনার জন্য তাড়াহুড়ো করায় ভুলে হেলমেট নিয়ে আসেনি। তবে পাম্পশ্রমিকেরা আমাকে হেলমেট ধার দিয়েছেন, যা মাথায় দিয়ে তেল নিলাম। তবে এমন ভুল আর হবে না।’
মেসার্স রশিদা ফিলিং স্টেশনে তেল নিতে আসা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় হেলমেট আনতে ভুলে গেছি। তবে পাম্পে হেলমেট পাওয়ায় অসুবিধা হয়নি; কিন্তু নিজের নিরাপত্তার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা দরকার। পুলিশের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।’
ভাই ভাই ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার নজরুল ইসলাম বলেন, হেলমেট ধার করে তেল দেওয়া-নেওয়া কোনো বিষয় নয়। সিসি ক্যামেরার ভেতরে হেলমেট পরে তেল নিলেই হলো। পত্রিকায় দুই কলম লিখলে কী আর হবে?
নীলফামারীর পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান সংবাদকর্মীদের বলেন, ‘পাম্পমালিকদের সঙ্গে মিটিংয়ে তাঁরা আমাদের কথা দিয়েছেন, নির্দেশনা মানবেন। বিভিন্ন দোকানে বোতলে জ্বালানি তেল বিক্রির বিষয়টি দেখা হবে। জেলাজুড়ে হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল ধরার অভিযান কঠোরভাবে চলছে।
এক মাসে হাজারের বেশি হেলমেট ও কাগজপত্রবিহীন মোটরসাইকেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫