রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ী সদর উপজেলার চর সিলিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন গত শুক্রবার পদ্মা নদীতে বিলীন হয়েছে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে খোলা আকাশের নিচে।
মাথার ওপর ছাদ না থাকায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্টে পড়াশোনা করছে।
চরসিলিমপুর সরকারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, ধ্বংসস্তূপের মতো পড়ে আছে বিদ্যালয়ের অর্ধেক অংশ। ওই স্থান থেকে দু শ মিটার দূরে খোলা আকাশের নিচেই চলছে পাঠদান কার্যক্রম। প্রচণ্ড গরমে গাছতলায় ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছেন শিক্ষকেরা।
চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী রোমানা আক্তার বলে, ‘স্কুল নদীতে ভেঙে গেছে। তাই গাছতলায় ক্লাস করছি। মাঝে মাঝে রোদ লাগছে গায়ে, তখন খুবই গরম লাগে।’
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী আয়শা খাতুন বলে, ‘গাছতলায় ক্লাস করতে ভালো লাগছে না। পড়ার সময় গাছ থেকে একটি পাখি গায়ে বাথরুম করে দেয়। একটা ভবন হলে আমাদের ভালো হতো।’
জানা গেছে, বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয় ১৯৮৯ সালে। প্রথম দফায় নদী ভাঙনের কারণে চরসিলিমপুর এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। এক দশক আগেও বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৪ শতাধিক। নদী ভাঙনের কারণে ওই এলাকায় বসতি কমে যাওয়ায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমতে থাকে। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ১০৮ জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে।
প্রধান শিক্ষক ঈমান আলী ফকির বলেন, ‘কয়েক দিন আগে বিদ্যালয়ের ভবন ভেঙে গেছে। সে সময় কিছু আসবাবপত্র অন্য জায়গায় সরিয়ে নিতে পেরেছি। একটা টিনের ঘর ছিল, সেটা ভেঙে স্থানীয় একজন বাসিন্দা জমি দিয়েছে সেখানে ঘর বানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। পাশাপাশি গাছতলায় ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান চালু রেখেছি।’
রাজবাড়ী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাওমি মো. সায়েম বলেন, ‘বিদ্যালয়টি পাশেই অস্থায়ী পুনর্নির্মাণের কাজ চলছে। দু-এক দিনের মধ্যেই টিনের ঘর নির্মাণ হয়ে যাবে। সেখানেই তখন ছাত্র-ছাত্রীরা ক্লাস করতে পারবে।’
রাজবাড়ী সদর উপজেলার চর সিলিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন গত শুক্রবার পদ্মা নদীতে বিলীন হয়েছে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে খোলা আকাশের নিচে।
মাথার ওপর ছাদ না থাকায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্টে পড়াশোনা করছে।
চরসিলিমপুর সরকারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, ধ্বংসস্তূপের মতো পড়ে আছে বিদ্যালয়ের অর্ধেক অংশ। ওই স্থান থেকে দু শ মিটার দূরে খোলা আকাশের নিচেই চলছে পাঠদান কার্যক্রম। প্রচণ্ড গরমে গাছতলায় ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছেন শিক্ষকেরা।
চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী রোমানা আক্তার বলে, ‘স্কুল নদীতে ভেঙে গেছে। তাই গাছতলায় ক্লাস করছি। মাঝে মাঝে রোদ লাগছে গায়ে, তখন খুবই গরম লাগে।’
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী আয়শা খাতুন বলে, ‘গাছতলায় ক্লাস করতে ভালো লাগছে না। পড়ার সময় গাছ থেকে একটি পাখি গায়ে বাথরুম করে দেয়। একটা ভবন হলে আমাদের ভালো হতো।’
জানা গেছে, বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয় ১৯৮৯ সালে। প্রথম দফায় নদী ভাঙনের কারণে চরসিলিমপুর এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। এক দশক আগেও বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৪ শতাধিক। নদী ভাঙনের কারণে ওই এলাকায় বসতি কমে যাওয়ায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমতে থাকে। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ১০৮ জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে।
প্রধান শিক্ষক ঈমান আলী ফকির বলেন, ‘কয়েক দিন আগে বিদ্যালয়ের ভবন ভেঙে গেছে। সে সময় কিছু আসবাবপত্র অন্য জায়গায় সরিয়ে নিতে পেরেছি। একটা টিনের ঘর ছিল, সেটা ভেঙে স্থানীয় একজন বাসিন্দা জমি দিয়েছে সেখানে ঘর বানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। পাশাপাশি গাছতলায় ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান চালু রেখেছি।’
রাজবাড়ী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাওমি মো. সায়েম বলেন, ‘বিদ্যালয়টি পাশেই অস্থায়ী পুনর্নির্মাণের কাজ চলছে। দু-এক দিনের মধ্যেই টিনের ঘর নির্মাণ হয়ে যাবে। সেখানেই তখন ছাত্র-ছাত্রীরা ক্লাস করতে পারবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫