চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বালু তোলায় ২৬টি শ্যালো মেশিন ও ১ হাজার ৫০০ ফুট পাইপ ধ্বংস করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পাগলিরবিল এলাকায় উপজেলা প্রশাসন ও সাফারি পার্ক, কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী ও ফুলছড়ি রেঞ্জ যৌথ অভিযান চালিয়ে এসব শ্যালো মেশিন ধ্বংস করে।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রাহাত উজ জামান ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম।
৮ এপ্রিল আজকের পত্রিকায় ‘ইজারার শর্ত মানছেন না কেউ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর নড়েচড়ে বসে বন বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন।
প্রশাসন ও বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নে ডুলাহাজারা-২ ও ডুলাহাজারা-৪ নামের দুটি বালু মহাল রয়েছে। এর একটি বালু মহাল ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের সীমানা দেয়াল ঘেঁষে রয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকে ইজারা নিয়ে একটি চক্র অবৈধভাবে পাহাড় ও ফসলি জমি খনন করে বালু উত্তোলন করছিল। এতে পার্কের সীমানা দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বিষয়টি জানতে পেরে চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনারের নেতৃত্বে পুলিশ, সাফারি পার্ক ও বন বিভাগ যৌথ অভিযান চালায়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পাগলির বিলে ২৬টি শ্যালো মেশিন ধ্বংস করেন। এ ছাড়া বালু তোলার ১ হাজার ৫০০ ফুট পাইপ ভেঙে ফেলা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে বালু তোলার সঙ্গে জড়িতরা সটকে পড়েন।
তবে গত দুই মাসে উপজেলা প্রশাসন, বন বিভাগ ও সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ পাঁচবার অভিযান চালায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে অভিযানের সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত শ্যালো মেশিন ও বালু তোলার পাইপ ধ্বংস করেন। অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বালু তোলায় ২৬টি শ্যালো মেশিন ও ১ হাজার ৫০০ ফুট পাইপ ধ্বংস করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পাগলিরবিল এলাকায় উপজেলা প্রশাসন ও সাফারি পার্ক, কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী ও ফুলছড়ি রেঞ্জ যৌথ অভিযান চালিয়ে এসব শ্যালো মেশিন ধ্বংস করে।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রাহাত উজ জামান ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম।
৮ এপ্রিল আজকের পত্রিকায় ‘ইজারার শর্ত মানছেন না কেউ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর নড়েচড়ে বসে বন বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন।
প্রশাসন ও বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নে ডুলাহাজারা-২ ও ডুলাহাজারা-৪ নামের দুটি বালু মহাল রয়েছে। এর একটি বালু মহাল ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের সীমানা দেয়াল ঘেঁষে রয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকে ইজারা নিয়ে একটি চক্র অবৈধভাবে পাহাড় ও ফসলি জমি খনন করে বালু উত্তোলন করছিল। এতে পার্কের সীমানা দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বিষয়টি জানতে পেরে চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনারের নেতৃত্বে পুলিশ, সাফারি পার্ক ও বন বিভাগ যৌথ অভিযান চালায়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পাগলির বিলে ২৬টি শ্যালো মেশিন ধ্বংস করেন। এ ছাড়া বালু তোলার ১ হাজার ৫০০ ফুট পাইপ ভেঙে ফেলা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে বালু তোলার সঙ্গে জড়িতরা সটকে পড়েন।
তবে গত দুই মাসে উপজেলা প্রশাসন, বন বিভাগ ও সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ পাঁচবার অভিযান চালায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে অভিযানের সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত শ্যালো মেশিন ও বালু তোলার পাইপ ধ্বংস করেন। অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫