সখীপুর প্রতিনিধি
সখীপুর-গোপিনপুর সড়কে দুর্ঘটনা রোধে বেশ কয়েকটি বাজারে গতিরোধক নির্মাণ করা হয়েছে। এসব গতিরোধকই এখন সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ। অপরিকল্পিতভাবে স্থাপন করা ওইসব গতিরোধকের কারণে ঘটছে দুর্ঘটনা। এ সড়কে চলাচলকারী একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, গতিরোধক চিহ্নিতকরণে রং ও প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণ না করায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সখীপুর-গোপিনপুর সড়কের সখীপুর বাজার থেকে তৈলধারা পর্যন্ত দৈর্ঘ্য মাত্র সাত কিলোমিটার। ওই সাত কিলোমিটার সড়কে তৈরি করা হয়েছে ১১টি গতিরোধক। এর মধ্যে সখীপুর পিএম পাইলট উচ্চবালিকা বিদ্যালয়ের সামনে একটি, সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজের সামনে একটি, সূর্যতরুণ শিক্ষাঙ্গনের সামনে একটি, মহানন্দনপুর বাজারে পরপর তিনটি, তৈলধারা বাজার মসজিদের সামনে দুটি এবং তৈলধারা বাজারের কাছাকাছি তিনটি গতিরোধক স্থাপন করা হয়েছে।
এসব গতিরোধকের একটিতেও দেখা যায়নি কোনো সতর্কতামূলক চিহ্ন, পাওয়া যায়নি রঙের প্রলেপ। যেন মোটাসোটা কোনো গাছ সড়কের মাঝখানে ফেলে রাখা হয়েছে। ওই সড়কে অপরিচিত কোনো চালক তো বটেই, নিয়মিত চলাচল কারীরাও অনেক সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, বাজারের দোকানদার ও ব্যবসায়ীরা নিজেদের খেয়াল-খুশি মতো এগুলো স্থাপন করেছেন। কিন্তু গতিরোধকগুলো উপকারে না এসে উল্টো বিপদ ডেকে আনছে।
ওই সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী উপজেলার বাঘেবাড়ি গ্রামের গোলাম কিবরিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এ সড়কে যতগুলো গতিরোধক বসানো হয়েছে, তার একটিও নিয়ম-নীতি মেনে তৈরি করা হয়নি। এসব গতিরোধকের আগে পরে নেই কোনো চিহ্ন, মনে হয় বড় কোনো উঁচু কালভার্ট পাড়ি দিচ্ছি। একটু অসাবধান হলেই দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয়।’
কাকড়াজান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন বলেন, স্থানীয়রা সড়ক দুর্ঘটনা রোধে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার ও মসজিদের সামনে গতিরোধক তৈরি করেছেন। প্রশাসনকে জানিয়ে গতিরোধকগুলো খুব দ্রুত রং দিয়ে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা হাসান ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে বিভাগের আওতাধীন। তবে যেকোনো সড়কে গতিরোধক স্থাপন করতে চাইলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে দিতে হয়।
সখীপুর-গোপিনপুর সড়কে দুর্ঘটনা রোধে বেশ কয়েকটি বাজারে গতিরোধক নির্মাণ করা হয়েছে। এসব গতিরোধকই এখন সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ। অপরিকল্পিতভাবে স্থাপন করা ওইসব গতিরোধকের কারণে ঘটছে দুর্ঘটনা। এ সড়কে চলাচলকারী একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, গতিরোধক চিহ্নিতকরণে রং ও প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণ না করায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সখীপুর-গোপিনপুর সড়কের সখীপুর বাজার থেকে তৈলধারা পর্যন্ত দৈর্ঘ্য মাত্র সাত কিলোমিটার। ওই সাত কিলোমিটার সড়কে তৈরি করা হয়েছে ১১টি গতিরোধক। এর মধ্যে সখীপুর পিএম পাইলট উচ্চবালিকা বিদ্যালয়ের সামনে একটি, সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজের সামনে একটি, সূর্যতরুণ শিক্ষাঙ্গনের সামনে একটি, মহানন্দনপুর বাজারে পরপর তিনটি, তৈলধারা বাজার মসজিদের সামনে দুটি এবং তৈলধারা বাজারের কাছাকাছি তিনটি গতিরোধক স্থাপন করা হয়েছে।
এসব গতিরোধকের একটিতেও দেখা যায়নি কোনো সতর্কতামূলক চিহ্ন, পাওয়া যায়নি রঙের প্রলেপ। যেন মোটাসোটা কোনো গাছ সড়কের মাঝখানে ফেলে রাখা হয়েছে। ওই সড়কে অপরিচিত কোনো চালক তো বটেই, নিয়মিত চলাচল কারীরাও অনেক সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, বাজারের দোকানদার ও ব্যবসায়ীরা নিজেদের খেয়াল-খুশি মতো এগুলো স্থাপন করেছেন। কিন্তু গতিরোধকগুলো উপকারে না এসে উল্টো বিপদ ডেকে আনছে।
ওই সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী উপজেলার বাঘেবাড়ি গ্রামের গোলাম কিবরিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এ সড়কে যতগুলো গতিরোধক বসানো হয়েছে, তার একটিও নিয়ম-নীতি মেনে তৈরি করা হয়নি। এসব গতিরোধকের আগে পরে নেই কোনো চিহ্ন, মনে হয় বড় কোনো উঁচু কালভার্ট পাড়ি দিচ্ছি। একটু অসাবধান হলেই দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয়।’
কাকড়াজান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন বলেন, স্থানীয়রা সড়ক দুর্ঘটনা রোধে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার ও মসজিদের সামনে গতিরোধক তৈরি করেছেন। প্রশাসনকে জানিয়ে গতিরোধকগুলো খুব দ্রুত রং দিয়ে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা হাসান ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে বিভাগের আওতাধীন। তবে যেকোনো সড়কে গতিরোধক স্থাপন করতে চাইলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে দিতে হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪