পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড় থেকে ঢাকায় চলাচল করা আন্তনগর ট্রেনে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না যাত্রীরা। কালোবাজারে টিকিট বিক্রিসহ বগিগুলোতে নেই যাত্রীদের পর্যাপ্ত সুবিধা।
পঞ্চগড়ে আসা বিভিন্ন ট্রেনে দেখা গেছে, যাত্রীদের নিরাপত্তায় নেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদারকি, অপরিষ্কার পরিবেশ, আসন ভাঙা, জানালার লক নেই, পর্দা নেই, টয়লেট অপরিষ্কার, পানির কল নষ্ট, অনিয়ন্ত্রিত শীতাতপ ব্যবস্থা, এসি বগিতে প্রচণ্ড কম্পন ও সীমিত অ্যাটেনডেন্ট দিয়ে চলছে রেলের সেবা কার্যক্রম।
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুর জেলা থেকে চারটি আন্তনগর ট্রেন প্রতিদিন ঢাকায় চলাচল করে। দূরবর্তী রেলপথ যাত্রায় যেসব সুবিধা থাকার কথা এগুলোর বেশির ভাগ নেই এসব ট্রেনে। অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতায় বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রেল যাত্রীরা। সবচেয়ে বড় সমস্যা যাত্রীদের টিকিটের ব্যবস্থাপনায়। অনলাইনসহ কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যায় না। কালোবাজারে চলে গেছে টিকিটের ব্যবস্থা। ফলে অধিকাংশ যাত্রীর টিকিট কিনতে হচ্ছে কালোবাজার থেকে।
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে যাওয়া ঢাকাগামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের যাত্রী সাজেদুর রহমান বেড়াতে এসেছিলেন তেঁতুলিয়ায়। দুই দিন ধরে এসি প্রথম শ্রেণির দুটি টিকিটের জন্য কাউন্টার ও অনলাইনে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে স্টেশনের একটি পান দোকান থেকে প্রতি টিকিটে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা বাড়তি দিয়ে দুটি টিকিট কিনেছেন তিনি। আরেক যাত্রী সফিকুল ইসলাম ঢাকার একটি ব্যাংকে চাকরি করেন, তিনিও কাউন্টারে টিকিট না পেয়ে কালোবাজার থেকে টিকিট কিনেছেন।
পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেল স্টেশনের মাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘রেলের ভাবমূর্তি বিনষ্টকারীদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, লোকবলের অভাবে সঠিকভাবে সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। এরপরেও সাধ্যমতো সেবা দেওয়া হচ্ছে।’
পঞ্চগড় রেলের যান্ত্রিক শাখার কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম জানান, ‘পঞ্চগড়ে রেলের যান্ত্রিক শাখার ভবনসহ প্রকৌশলী এবং বিভিন্ন জনবল না থাকায় রেলের তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। এরপরেও সীমিত লোকবল দিয়ে রেলের সব রেক সচল রাখা হচ্ছে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।’
পঞ্চগড় থেকে ঢাকায় চলাচল করা আন্তনগর ট্রেনে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না যাত্রীরা। কালোবাজারে টিকিট বিক্রিসহ বগিগুলোতে নেই যাত্রীদের পর্যাপ্ত সুবিধা।
পঞ্চগড়ে আসা বিভিন্ন ট্রেনে দেখা গেছে, যাত্রীদের নিরাপত্তায় নেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদারকি, অপরিষ্কার পরিবেশ, আসন ভাঙা, জানালার লক নেই, পর্দা নেই, টয়লেট অপরিষ্কার, পানির কল নষ্ট, অনিয়ন্ত্রিত শীতাতপ ব্যবস্থা, এসি বগিতে প্রচণ্ড কম্পন ও সীমিত অ্যাটেনডেন্ট দিয়ে চলছে রেলের সেবা কার্যক্রম।
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুর জেলা থেকে চারটি আন্তনগর ট্রেন প্রতিদিন ঢাকায় চলাচল করে। দূরবর্তী রেলপথ যাত্রায় যেসব সুবিধা থাকার কথা এগুলোর বেশির ভাগ নেই এসব ট্রেনে। অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতায় বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রেল যাত্রীরা। সবচেয়ে বড় সমস্যা যাত্রীদের টিকিটের ব্যবস্থাপনায়। অনলাইনসহ কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যায় না। কালোবাজারে চলে গেছে টিকিটের ব্যবস্থা। ফলে অধিকাংশ যাত্রীর টিকিট কিনতে হচ্ছে কালোবাজার থেকে।
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে যাওয়া ঢাকাগামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের যাত্রী সাজেদুর রহমান বেড়াতে এসেছিলেন তেঁতুলিয়ায়। দুই দিন ধরে এসি প্রথম শ্রেণির দুটি টিকিটের জন্য কাউন্টার ও অনলাইনে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে স্টেশনের একটি পান দোকান থেকে প্রতি টিকিটে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা বাড়তি দিয়ে দুটি টিকিট কিনেছেন তিনি। আরেক যাত্রী সফিকুল ইসলাম ঢাকার একটি ব্যাংকে চাকরি করেন, তিনিও কাউন্টারে টিকিট না পেয়ে কালোবাজার থেকে টিকিট কিনেছেন।
পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেল স্টেশনের মাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘রেলের ভাবমূর্তি বিনষ্টকারীদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, লোকবলের অভাবে সঠিকভাবে সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। এরপরেও সাধ্যমতো সেবা দেওয়া হচ্ছে।’
পঞ্চগড় রেলের যান্ত্রিক শাখার কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম জানান, ‘পঞ্চগড়ে রেলের যান্ত্রিক শাখার ভবনসহ প্রকৌশলী এবং বিভিন্ন জনবল না থাকায় রেলের তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। এরপরেও সীমিত লোকবল দিয়ে রেলের সব রেক সচল রাখা হচ্ছে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪